
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যুদ্ধবিরতি আলোচনার জন্য কায়রোর পথে হামাস প্রতিনিধি দল

ইসরাইলের বেনগুরিয়ন বিমানবন্দরে ইয়েমেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

ইরানে আগুন উৎসবে নিহত ২১, আহত ৬,৪১৯

ইসরাইলের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহ ও বিশ্বের মুক্তিকামীরা রুখে দাঁড়ান

ইস্তাম্বুলের মেয়রকে কেন গ্রেপ্তার করা হলো?

শুধু গুলির মাঝেই যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলবে: হামাসকে হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

হুমকির মুখে ইমামোগলুর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হওয়ার স্বপ্ন
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গণ-বিক্ষোভের আহ্বান সাবেক প্রধানমন্ত্রীর

নেতানিয়াহু সরকারের বিরুদ্ধে গণ-বিক্ষোভের আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির বিরোধী নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইয়ার লাপিদ। এক এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে তিনি এই আহ্বান জানান।
এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইলের বিরোধী নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইয়ার লাপিদ গাজায় যুদ্ধ পুনরায় শুরু করার পর নেতানিয়াহুর সরকারের বিরুদ্ধে গণ-বিক্ষোভের আহ্বান জানিয়েছেন। অভিযোগ করেছেন, ইসরাইলি সরকারের কোনও ‘রেড লাইন’ নেই।
এক্স পোস্টে লাপিদ লিখেছেন, সমগ্র জাতিকে একত্রিত হয়ে বলতে হবে ‘যথেষ্ট হয়েছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমি আপনাদের সকলকে আহ্বান জানাচ্ছি - এটি আমাদের মুহূর্ত, এটি আমাদের ভবিষ্যত, এটি আমাদের দেশ। রাস্তায় নামুন। ’
এর আগে
গতকাল লাপিদ নেতানিয়াহুকে পদত্যাগের জন্য চাপ দি্রেয বলেন, ইসরাইল ‘তার ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে’। এদিকে, মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) রাতে তেল আবিবের হাবিমা স্কয়ারে জড়ো হন প্রায় ৪০ হাজার মানুষ। নেতানিয়াহুর সরকারের বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেন। বিক্ষোভের মূল কারণ হলো— নেতানিয়াহুর পক্ষ থেকে অ্যাটর্নি জেনারেল গালি বাহারাভ-মিয়ারা এবং গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের প্রধান রোনেন বারকে অপসারণের পরিকল্পনা। বিক্ষোভকারীরা নেতানিয়াহুকে ‘মিস্টার অ্যাব্যান্ডনমেন্ট’ (অবাঞ্ছিত) ঘোষণা করেন এবং তেলআবিবের জাতীয় থিয়েটার ভবনের দেয়ালে এই বার্তা প্রদর্শন করেন। বিক্ষোভে বক্তব্য দেন দেশটির সাবেক পুলিশ প্রধান রনি আলশেইখ, সাবেক মোসাদ প্রধান তামির পারদো এবং সাবেক শিন বেত প্রধান ইয়ারাম কোহেন। আরও বক্তব্য দেন আইনাভ জাঙ্গাউকার,
যিনি জিম্মি মাতান জাঙ্গাউকারের মা এবং নেতানিয়াহুর কঠোর সমালোচক।
গতকাল লাপিদ নেতানিয়াহুকে পদত্যাগের জন্য চাপ দি্রেয বলেন, ইসরাইল ‘তার ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছে’। এদিকে, মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) রাতে তেল আবিবের হাবিমা স্কয়ারে জড়ো হন প্রায় ৪০ হাজার মানুষ। নেতানিয়াহুর সরকারের বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেন। বিক্ষোভের মূল কারণ হলো— নেতানিয়াহুর পক্ষ থেকে অ্যাটর্নি জেনারেল গালি বাহারাভ-মিয়ারা এবং গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেতের প্রধান রোনেন বারকে অপসারণের পরিকল্পনা। বিক্ষোভকারীরা নেতানিয়াহুকে ‘মিস্টার অ্যাব্যান্ডনমেন্ট’ (অবাঞ্ছিত) ঘোষণা করেন এবং তেলআবিবের জাতীয় থিয়েটার ভবনের দেয়ালে এই বার্তা প্রদর্শন করেন। বিক্ষোভে বক্তব্য দেন দেশটির সাবেক পুলিশ প্রধান রনি আলশেইখ, সাবেক মোসাদ প্রধান তামির পারদো এবং সাবেক শিন বেত প্রধান ইয়ারাম কোহেন। আরও বক্তব্য দেন আইনাভ জাঙ্গাউকার,
যিনি জিম্মি মাতান জাঙ্গাউকারের মা এবং নেতানিয়াহুর কঠোর সমালোচক।