ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শেরপুর সীমান্তে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে সরকারের ক্ষতি কোটি টাকা
নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ‘জাতীয় সমাবেশ’, যা বললেন বক্তারা
‘ডরে আমার ভয় কাঁপতেছে’, প্রেস সচিবের ‘রহস্যময়’ পোস্ট
বাজারমূল্যের চেয়ে কমে কার্যাদেশ, ৩৪ কোটি টাকা তছরুপের পাঁয়তারা
নারীর সঙ্গে প্রতারণা ও ইতিহাস বিকৃতির গুরুতর অভিযোগ: জবাব না দিয়ে ‘ধর্মীয় ও ভারত বিরোধী’ সেন্টিমেন্ট ব্যবহারের চেষ্টা ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবিরের!
শাপলা চত্বরে রাতে কোনো ‘গণহত্যা’ হয়নি: বিবিসি বাংলার সাবেক প্রধান সাবির মোস্তফা
সঞ্চয় গেলো, স্বপ্ন গেলো, জীবন গেলো : ১৫ হাজার কোটি টাকার লুটপাট শেষে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা ইউনুস কর্তৃক
দিল্লীতে বিস্ফোরণ: তদন্তে বাংলাদেশি সংযোগের ইঙ্গিত ভারতের
বাংলাদেশ সম্ভবত দিল্লীতে গাড়ি বোমা হামলার ঘটনায় জড়িয়েই যাচ্ছে। ভারতের জাতীয় তদন্ত এজেন্সি (NIA) এর তদন্তে আজ উঠে এসেছে ভারতে অবৈধভাবে বসবাসরত ৪ জন বাংলাদেশীর নাম।
তারা আলকায়েদা নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত। তারা বাংলাদেশ থেকে জাল পরিচয়পত্র নিয়ে ভারতে ঢুকেছিল। বার্তা সংস্থা Wion এর খবর মোতাবেক, তারা সন্ত্রাসবাদের জন্য অর্থ সংগ্রহ করছিল। বাংলাদেশ থেকে টাকাপয়সা আনা নেয়া এবং ভারতে সদস্য সংগ্রহের কাজে লিপ্ত ছিল।
গত বুধবার (১২ নভেম্বর) রাতে ভারতীয় সংস্থা ৫টি প্রদেশের ১০ জায়গায় অপারেশন চালায় এবং সর্বমোট ৪ জন বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তার করে। তাদের নাম হচ্ছে ১. মোহাম্মদ সজিব মিয়া ২. মুন্না খালিদ আনসারী ৩. আজারুল ইসলাম ৪. আব্দুল লতিফ।
তাদের কাছ থেকে ডিজিটাল ডিভাইসসহ আরো প্রমাণাদি উদ্ধার করা হয়েছে। তারা প্রত্যেকে আলকায়েদার সক্রিয় সদস্য বলে জানা গেছে। তবে তদন্তকারী সংস্থা থেকে এখনো পরিষ্কারভাবে বলা হয় নাই এই ৪ জন বাংলাদেশী দিল্লীতে হামলার সাথে জড়িত কিনা বা জড়িত থাকলেও তাদের ভূমিকা কি ছিল। তবে দিল্লীতে হামলার তদন্ত করতে গিয়ে এদের ধরা একটা সিগনিফিক্যান্ট ব্যাপার। এর আগে, সোমবার (১০ নভেম্বর) দিল্লির লাল কেল্লার কাছে একটি গাড়িতে বিস্ফোরণে অন্তত আট জনের মৃত্যু ও আরও অনেক মানুষ আহত হওয়ার খবর দিয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম। বিস্ফোরণের পর পুরো ভারতে সতর্কতা জারি করা হয়। হামলার পর গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক
খবরে পাকিস্তানের আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার প্রধান হাফিজ সাঈদ ভারতে হামলার ছক বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে করেছে বলে দাবি করা হয়।
তাদের কাছ থেকে ডিজিটাল ডিভাইসসহ আরো প্রমাণাদি উদ্ধার করা হয়েছে। তারা প্রত্যেকে আলকায়েদার সক্রিয় সদস্য বলে জানা গেছে। তবে তদন্তকারী সংস্থা থেকে এখনো পরিষ্কারভাবে বলা হয় নাই এই ৪ জন বাংলাদেশী দিল্লীতে হামলার সাথে জড়িত কিনা বা জড়িত থাকলেও তাদের ভূমিকা কি ছিল। তবে দিল্লীতে হামলার তদন্ত করতে গিয়ে এদের ধরা একটা সিগনিফিক্যান্ট ব্যাপার। এর আগে, সোমবার (১০ নভেম্বর) দিল্লির লাল কেল্লার কাছে একটি গাড়িতে বিস্ফোরণে অন্তত আট জনের মৃত্যু ও আরও অনেক মানুষ আহত হওয়ার খবর দিয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম। বিস্ফোরণের পর পুরো ভারতে সতর্কতা জারি করা হয়। হামলার পর গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক
খবরে পাকিস্তানের আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার প্রধান হাফিজ সাঈদ ভারতে হামলার ছক বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে করেছে বলে দাবি করা হয়।



