দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টকে অপসারণ করল আদালত, ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচন – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৪ এপ্রিল, ২০২৫
     ৫:১১ অপরাহ্ণ

আরও খবর

গাজায় একদিনে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৮০, অনাহারে ১৪

শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে ১২০ দেশকে পাশে পেয়েছিল ইরান

খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে রাজধানীর গুলশানে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে একটি সংঘবদ্ধ দলের বিরুদ্ধে। গুলশানে সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজির ঘটনায় মামলায় পাঁচজনকে আদালতে পাঠিয়ে পুলিশ প্রতিবেদনে এ কথা বলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক (বহিষ্কৃত) ইব্রাহীম হোসেন মুন্না, সদস্য মো. সাকাদাউন সিয়াম, সাদমান সাদাব, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের আহ্বায়ক সদস্য (বহিষ্কৃত) আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান (রিয়াদ) ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাড্ডা থানা শাখার সদস্য (বহিষ্কৃত) ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরকে আদালতে পাঠানো হয়। তাদের মধ্যে প্রথম চারজনের ১০ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় অপরজনকে আটক রাখার আবেদন করা হয় পৃথক আবেদনে। দুটি আবেদনেই তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, উল্লেখিত আসামিসহ তাঁদের একটি সংঘবদ্ধ দল দীর্ঘদিন ধরে গুলশান এলাকায় বিভিন্ন বাসায় গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্ত কর্মকর্তা আবেদনে আরও উল্লেখ করেন, এই সংঘবদ্ধ দলের সদস্যরা দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা আদায় করে। তারা আরও কিছু মানুষের কাছ থেকে চাঁদা নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগ তদন্ত করতে এবং এই সংঘবদ্ধ দলের সঙ্গে আর কারা জড়িত তা জানার জন্য চারজনকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তদন্ত কর্মকর্তা। তিনি আবেদনে লেখেন, মামলার এজাহারে দেখা যায়, গ্রেপ্তারকৃতরা ইতিমধ্যে মামলার বাদীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন। ওই টাকা উদ্ধারের জন্যও রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমান চারজনকে ৭ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন।

ভারতের সবচেয়ে বড় আইটি কোম্পানির কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা

হামাসকে নির্মূল করে পূর্ণ বিজয় অর্জনে ইসরায়েল দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: নেতানিয়াহু

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টকে অপসারণ করল আদালত, ৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচন

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৪ এপ্রিল, ২০২৫ | ৫:১১ 38 ভিউ
পূর্ব এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়ার আদালত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলকে তার পদ থেকে অপসারণ করেছে। শুক্রবার দেশটির সাংবিধানিক আদালত এই রায় দেয়। খবর রয়টার্স ইউনের অপসারণের ফলে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবিধান অনুযায়ী, ৬০ দিনের মধ্যে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হান ডাক-সু অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান বিচারপতি মুন হিউং-বে জানান, প্রেসিডেন্ট ইউন সোক ইয়ল সংবিধানে নির্ধারিত ক্ষমতার সীমা লঙ্ঘন করে দায়িত্বের বরখেলাপ করেছেন। তাঁর এই পদক্ষেপ ছিল গণতন্ত্রের ওপর গুরুতর আঘাত। তিনি বলেন, (ইউন) জনগণের প্রতি ভয়াবহ বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। সামরিক আইন ঘোষণা করে ইউন সমাজ, অর্থনীতি এবং পররাষ্ট্রনীতিসহ সব ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিলেন। এই রায়ের পক্ষে আটজন বিচারপতির সবাই

একমত ছিলেন বলেও জানান মুন হিউং-বে। প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলের অপসারণ দাবিতে আয়োজিত এক বিশাল সমাবেশে উপস্থিত হাজারো মানুষ আদালতের রায় ঘোষণার পর আনন্দে উল্লাসে ফেটে পড়েন। তারা স্লোগান দিতে থাকেন, আমরা জিতেছি! এই রায় দেশটির কয়েক মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতার ইতি টেনে দিয়েছে। এদিকে, ৬৪ বছর বয়সী ইউন রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে এখনো ফৌজদারি বিচারের মুখোমুখি। তিনি জানুয়ারির ১৫ তারিখে দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে প্রথম বর্তমান প্রেসিডেন্ট হিসেবে গ্রেপ্তার হন, যদিও মার্চ মাসে আদালত তার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বাতিল করলে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। এই সংকটের সূচনা হয়েছিল গত ৩ ডিসেম্বর ইউন সুক ইওলের সামরিক আইন ঘোষণার মধ্য দিয়ে। তবে সামরিক আইন জারির ছয় ঘণ্টার মধ্যেই সংসদ সদস্যরা

নিরাপত্তা বাহিনীর বাধা উপেক্ষা করে পার্লামেন্টে প্রবেশ করেন এবং প্রস্তাবটি নাকচ করে দেন। যার পরই ইউন আইনটি প্রত্যাহার করেন। তিনি পরে বলেন, তার কখনই জরুরি সামরিক শাসন পুরোপুরি জারি করার ইচ্ছা ছিল না এবং বিষয়টির প্রভাবকে হালকাভাবে দেখিয়ে দাবি করেন এতে কেউ আহত হননি। এরপর টানা কয়েক মাস ধরে দেশজুড়ে প্রতিবাদ চলতে থাকে। যদিও ইউনের সামরিক আইন ঘোষণায় যে রাজনৈতিক সংকটের সূচনা হয়েছিল, আদালতের রায় তা প্রশমিত করতে পারবে কিনা—তা এখনও পরিষ্কার নয়।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও পড়ালেখা অনিশ্চিত ছাইনুমে মারমার রাউজানে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৪০ প্রথমবারের মতো খেলাপি ঋণ ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়াল এক মাসের বিদ্যুৎ বিল ১১ লাখ টাকা, দিশাহারা ঝালমুড়ি বিক্রেতা রাবি প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছে জামায়াত, দাবি ছাত্রদল সেক্রেটারির তরুণীর প্রেমের টানে চীনা যুবক বাংলাদেশে নিজের বিয়ে ঠেকাতে যা করল স্কুলছাত্রী শাহ আমানতে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেট জব্দ বিরতি শেষে কাজে ফিরেছেন টেলর সুইফট নারী এশিয়ান কাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ নিউ ইয়র্ক সিটির অফিসে গুলি: বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪ জন নিহত মুজিবকে ছোট করে তাজউদ্দিনকে কি বড় করা যায়, নাকি সেটা সম্ভব? টাঙ্গাইলে এনসিপির পাহারায় ৯ শতাধিক পুলিশ, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন বাহিনীর অজানা সংখ্যক সদস্য রাজশাহীতে ছড়িয়ে পড়েছে ১২৩ চাঁদাবাজের তালিকা, বিএনপি-জামায়াতের অর্ধশতাধিক নেতা যুক্ত ইউনূস সরকার ব্যস্ত দমন-পীড়নে: বাজারে আগুন, ভোগান্তি চরমে দেশে বিনিয়োগে ধস: থমকে যাওয়া শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা হতাশ দলীয় নেতার যৌন কুপ্রস্তাবের পর এবার দুর্ণীতির অভিযোগে এনসিপি ছাড়লেন নীলা ইসরাফিল সমাজের সবচেয়ে খারাপ নারী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছি আমি চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীদের নিপীড়ন: সভাপতিসহ জামায়াতের ৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার জয় বাংলার মোড়ে ভুয়া র‍্যাব বনাম আসল র‍্যাব দুই টিমকেই কনফিউজড জনতার ধোলাই