
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছাত্র সংগঠনের অফিসে প্রেম নিবেদন, রাজি না হওয়ায় ধর্ষণ নেতার

তিন দিনে গাজায় ১৫ ইসরাইলি সেনা নিহত

খামেনিকে ‘হত্যার পরিকল্পনা’র কথা স্বীকার ইসরাইলের

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জিতল কে?

গাজার ত্রাণ সংস্থায় কেন এত বড় সহযোগিতা যুক্তরাষ্ট্রের

এশিয়ায় বাড়ছে উত্তাপ, হুমকির মুখে মানুষ-প্রকৃতি

সাগর পর্যন্ত শুকিয়ে যাচ্ছে
তেহরানে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জানাজা, হাজারো শোকাহত মানুষের উপস্থিতি

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের সাম্প্রতিক ১২ দিনের সংঘর্ষে নিহত শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও পরমাণু বিজ্ঞানীদের স্মরণে তেহরানে বিশাল রাষ্ট্রীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নিতে হাজার হাজার শোকাহত মানুষ পতাকা ও ব্যানার হাতে সমবেত হন।
শনিবার সকালে অনুষ্ঠিত হওয়া এই শেষকৃত্যানুষ্ঠানে হাজির হন হাজারো শোকাহত মানুষ। ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬০ জনের বেশি মানুষের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে আসেন তারা। নিহতদের মধ্যে ছিলেন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা, পরমাণু বিজ্ঞানী, সাংবাদিক এবং বহু সাধারণ নাগরিক—যাদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছেন। খবর সিএনএনের
ইরানি রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম আইআরআইবি জানাজা অনুষ্ঠানের ভিডিও সম্প্রচার করে। এতে ইরানের লাল, সাদা ও সবুজ জাতীয় পতাকায় মোড়ানো কফিনগুলোর দিকে ছুটে যাওয়া মানুষের আবেগঘন
দৃশ্য দেখা যায়। এসময় বাজানো হচ্ছিল দেশপ্রেমমূলক সঙ্গীত। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ানকেও এসময় উপস্থিত থাকতে দেখা যায়, যিনি নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে জানাজায় অংশ নেন। মঞ্চে প্রদর্শিত হয় নিহত কয়েকজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তার ছবি। যার মধ্যে ছিলেন ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি এবং ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি। তাসনিম নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপস্থিত অনেকেই আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ছবি বহন করেন এবং আমেরিকা ও ইসরায়েলবিরোধী স্লোগান দেন। গত ১৩ জুন থেকে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক, সামরিক ও আবাসিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়। এতে ৬০০-রও বেশি মানুষ নিহত হন। তাদের মধ্যে ছিলেন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা, পরমাণু বিজ্ঞানী
ও সাধারণ নাগরিক। জবাবে, ইরানের সামরিক বাহিনী তাৎক্ষণিক পাল্টা আক্রমণ শুরু করে। দেশটির ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর মহাকাশ শাখা ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস–৩’ এর অংশ হিসেবে ইসরায়েলে ২২ দফা পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এতে সেখানে উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতি হয়। এরপর ২৪ জুন থেকে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর হলে পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়।
দৃশ্য দেখা যায়। এসময় বাজানো হচ্ছিল দেশপ্রেমমূলক সঙ্গীত। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ানকেও এসময় উপস্থিত থাকতে দেখা যায়, যিনি নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে জানাজায় অংশ নেন। মঞ্চে প্রদর্শিত হয় নিহত কয়েকজন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তার ছবি। যার মধ্যে ছিলেন ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) প্রধান মেজর জেনারেল হোসেইন সালামি এবং ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি। তাসনিম নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপস্থিত অনেকেই আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ছবি বহন করেন এবং আমেরিকা ও ইসরায়েলবিরোধী স্লোগান দেন। গত ১৩ জুন থেকে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক, সামরিক ও আবাসিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়। এতে ৬০০-রও বেশি মানুষ নিহত হন। তাদের মধ্যে ছিলেন শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা, পরমাণু বিজ্ঞানী
ও সাধারণ নাগরিক। জবাবে, ইরানের সামরিক বাহিনী তাৎক্ষণিক পাল্টা আক্রমণ শুরু করে। দেশটির ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর মহাকাশ শাখা ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস–৩’ এর অংশ হিসেবে ইসরায়েলে ২২ দফা পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এতে সেখানে উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতি হয়। এরপর ২৪ জুন থেকে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর হলে পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়।