ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফের সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া,মুখোমুখি বিজিবি-বিএসএফ
সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নিয়ে বিজিবি-বিএসএফ উত্তেজনা
দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল কোথায়!
চকরিয়ায় বন্য হাতির আক্রমনে যুবকের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু
শহিদ মিনারে হামলাকারীদের দ্রুত জামিনে জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের উদ্বেগ, নিরাপত্তা দাবি
ছারপোকা মারতে কারখানায় ‘গ্যাস ট্যাবলেট’, দুই শ্রমিকের মৃত্যু
ঢাকায় পৌঁছেছেন কলকাতা বিমানবন্দরে আটকা ২২০ বাংলাদেশি
কলকাতা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটকা পড়া ২২০ বাংলাদেশি ঢাকায় পৌঁছেছেন। তারা সবাই মালয়েশিয়া থেকে ঢাকা ফিরছিলেন। সোমবার রাত দেড়টায় কলকাতা থেকে ছেড়ে আসা মালিন্দো এয়ারের ফ্লাইটটি ঢাকায় আড়াইটায় অবতরণ করে বলে বিমানের যাত্রী রিয়াজ উদ্দি ফাহাদী জানিয়েছেন।
এর আগে রোববার রাতে কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকা আসার পথে মালিন্দো এয়ারে (ফ্লাইট নম্বর ওডি-১৬২) একটি বিমান ঘন-কুয়াশার কারণে কলকাতায় জরুরি অবতরণ করে। বিমানটি রাত ৩টায় ঢাকায় পৌঁছানোর কথা ছিল।
যাত্রীদের অভিযোগ, ১৬ ঘণ্টা পার হলেও কলকাতা থেকে বাংলাদেশে তাদের ফেরানোর বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সকাল গড়িয়ে দুপুর হয়ে গেলেও তাদের পানি পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। এছাড়া কলকাতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
থেকে এখনো পর্যন্ত তাদের ফেরত যাওয়ার সময় সম্পর্কে কোনো সঠিক তথ্য দেওয়া হয়নি। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, বিমানটি রাত ৩টায় ঢাকা পৌঁছানোর কথা থাকলেও ঘন-কুয়াশার কারণে ২২০ জন যাত্রী নিয়ে কলকাতায় অবতরণ করে। এরপর থেকে যাত্রীরা ট্রানজিট পয়েন্টেই আছেন। প্রত্যেক যাত্রীকে খাদ্য পানি ও অন্যান্য জরুরি পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। বিমানবন্দরে কয়েকজন গুরুতর অসুস্থ যাত্রী ছিলেন। ফাহাদী জানান, বিমান সংস্থার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলো তাদের ভারতীয় আঞ্চলিক অফিস কিংবা কুয়ালালামপুরের সদরদপ্তরেও তারা যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেনি। ফাহাদী জানান, পরবর্তীতে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় যাত্রীদের দুর্ভোগের খবর প্রকাশ হওয়ার পর বিমান কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের ঢাকায় ফেরানোর দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে।
থেকে এখনো পর্যন্ত তাদের ফেরত যাওয়ার সময় সম্পর্কে কোনো সঠিক তথ্য দেওয়া হয়নি। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, বিমানটি রাত ৩টায় ঢাকা পৌঁছানোর কথা থাকলেও ঘন-কুয়াশার কারণে ২২০ জন যাত্রী নিয়ে কলকাতায় অবতরণ করে। এরপর থেকে যাত্রীরা ট্রানজিট পয়েন্টেই আছেন। প্রত্যেক যাত্রীকে খাদ্য পানি ও অন্যান্য জরুরি পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। বিমানবন্দরে কয়েকজন গুরুতর অসুস্থ যাত্রী ছিলেন। ফাহাদী জানান, বিমান সংস্থার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলো তাদের ভারতীয় আঞ্চলিক অফিস কিংবা কুয়ালালামপুরের সদরদপ্তরেও তারা যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেনি। ফাহাদী জানান, পরবর্তীতে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় যাত্রীদের দুর্ভোগের খবর প্রকাশ হওয়ার পর বিমান কর্তৃপক্ষ যাত্রীদের ঢাকায় ফেরানোর দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে।