
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আত্মসাতের মামলায় আদালতে তোলা হলো সাবেক জজ ও ডিসিকে

চট্টগ্রামেও দায়িত্ব গ্রহণ করল বিজিএমইএর নতুন পর্ষদ

তেহরান থেকে দূতাবাসকর্মী ও প্রবাসীদের সরিয়ে নেবে বাংলাদেশ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সখিনা বেগমের মৃত্যু: যিনি রাজাকার, দেশদ্রোহী, বেঈমানদের ছাড় দেননি

অনিয়মে কমছে ভিসা সুবিধা, কঠিন হচ্ছে বিদেশ ভ্রমণ

অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ২৬১০৯ হাজি
ডিবি হেফাজতে বিএনপি নেতার মৃত্যু, সাবেক ২ এমপি ও পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে মামলা

২০১২ সালে শেরপুরে ডিবি হেফাজতে শেরপুর জেলা কৃষকদলের সহ-সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিকী বাচ্চু হত্যার ঘটনায় সাবেক দুই এমপি, সাবেক পুলিশ সুপার, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, ডিবির সাবেক ওসিসহ ৩৪ জনের নামে মামলা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) শেরপুর সদর সি.আর আমলী আদালতে মামলাটি করেন নিহতের ছেলে মোকারুল ইসলাম মহন। শুনানী শেষে আদালতের বিচারক সুলতান মাহমুদ মিলন মামলাটি গ্রহণ করে পিবিআই পুলিশ সুপার জামালপুরকে তদন্তের আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন- সাবেক এমপি ও হুইপ মো. আতিউর রহমান আতিক, সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক এমপি ফাতেমাতুজহুরা শ্যামলী, শেরপুরের সাবেক পুলিশ সুপার মো. আনিছুর রহমান, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মহিবুল ইসলাম খান, শেরপুর গোয়েন্দা
সংস্থার (ডিবি) সাবেক ওসি মো. নজরুল ইসলাম, ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো. জহুরুল ইসলাম, শেরপুর সদর পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক মো. নজরুল ইসলাম, ডিবির সাবেক উপ-পরিদর্শক মো. রিয়াদ হোসেন, মো. আরিফ রেজা, মো. শুভ রেজা, মো. আনোয়ারুল হাসান উৎপল, শ্রী চন্দন সাহা, তরিকুল ইসলাম রাজু, আমিরুল ইসলাম, শরিফুর রহমান শরিফ, মোহাম্মদ আলী, মো. শহিদুর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম, মো. আব্দুল আলিম, মো. জাহাঙ্গীর আলম, আশীষ কুমার সুর, মাসুদ রানা, বেলাল হোসেন, মো. সাইদুল ইসলাম সাইদ, মাহবুবা রহমান শিমু, মনিরুজ্জামান মিলন তালুকদার, মো. আব্দুল হামিদ, শামীম আরা বেগম, হাজী মোশারফ, চানু মিয়া, সেতু দত্তসহ আরও অনেকে। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ৩ ডিসেম্বর তৎকালীন
পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান ও সাবেক এমপি আতিউর রহমান আতিকের নির্দেশে তৎকালীন ডিবি ওসি ও কয়েকজন কনস্টেবলসহ শহরের সজবরখিলা মহল্লার তার নিজ বাড়ি থেকে বাচ্চুকে ডেকে নিয়ে যায়। ৪ ডিসেম্বর রাত আড়াইটার দিকে বাচ্চুর নিথর দেহটি তার বাড়িতে রেখে যায় পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ, বাচ্চু ডিস ক্যাবলের ব্যবসা করতেন। এছাড়া তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার নামে আগে কোনো মামলা ছিল না। তাকে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও পুলিশ প্রশাসনের লোকজন পূর্বপরিকল্পিতভাবে ডিবি হেফাজতে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে। আমরা সরকারের কাছে এই হত্যায় জড়িত আসামিদের কঠিন শাস্তির দাবি করছি। নিহতের ছেলে মোকারুল ইসলাম মোহন সাংবাদিকদের বলেন, আমার বাবাকে হত্যা করার পর পুলিশ
পাহারায় জানাজা এবং দাফন সম্পন্ন করা হয়। আমরা মামলা করতে পারি নাই। মামলা না করার জন্য পুলিশ সব সময় আমাদেরকে ভয়ভীতি দেখাতো এবং আমাদের তিন ভাইকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে।আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই। বাদী পক্ষের আইনজীবী আব্দুল আজিজ সজীব রানা বলেন, এই ঘটনায় নিহতের ছেলে মোহন বাদী হয়ে সাবেক পুলিশ সুপার, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং সাবেক ডিবির ওসি ও কয়েকজন কনস্টেবলসহ ৩৪ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে একটি মামলা করেছেন। শেরপুর সদর সিআর আমলী আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআই জামালপুর পুলিশ সুপারকে তদন্তের আদেশ দিয়েছেন।
সংস্থার (ডিবি) সাবেক ওসি মো. নজরুল ইসলাম, ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো. জহুরুল ইসলাম, শেরপুর সদর পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক মো. নজরুল ইসলাম, ডিবির সাবেক উপ-পরিদর্শক মো. রিয়াদ হোসেন, মো. আরিফ রেজা, মো. শুভ রেজা, মো. আনোয়ারুল হাসান উৎপল, শ্রী চন্দন সাহা, তরিকুল ইসলাম রাজু, আমিরুল ইসলাম, শরিফুর রহমান শরিফ, মোহাম্মদ আলী, মো. শহিদুর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম, মো. আব্দুল আলিম, মো. জাহাঙ্গীর আলম, আশীষ কুমার সুর, মাসুদ রানা, বেলাল হোসেন, মো. সাইদুল ইসলাম সাইদ, মাহবুবা রহমান শিমু, মনিরুজ্জামান মিলন তালুকদার, মো. আব্দুল হামিদ, শামীম আরা বেগম, হাজী মোশারফ, চানু মিয়া, সেতু দত্তসহ আরও অনেকে। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১২ সালের ৩ ডিসেম্বর তৎকালীন
পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান ও সাবেক এমপি আতিউর রহমান আতিকের নির্দেশে তৎকালীন ডিবি ওসি ও কয়েকজন কনস্টেবলসহ শহরের সজবরখিলা মহল্লার তার নিজ বাড়ি থেকে বাচ্চুকে ডেকে নিয়ে যায়। ৪ ডিসেম্বর রাত আড়াইটার দিকে বাচ্চুর নিথর দেহটি তার বাড়িতে রেখে যায় পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ, বাচ্চু ডিস ক্যাবলের ব্যবসা করতেন। এছাড়া তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার নামে আগে কোনো মামলা ছিল না। তাকে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও পুলিশ প্রশাসনের লোকজন পূর্বপরিকল্পিতভাবে ডিবি হেফাজতে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে। আমরা সরকারের কাছে এই হত্যায় জড়িত আসামিদের কঠিন শাস্তির দাবি করছি। নিহতের ছেলে মোকারুল ইসলাম মোহন সাংবাদিকদের বলেন, আমার বাবাকে হত্যা করার পর পুলিশ
পাহারায় জানাজা এবং দাফন সম্পন্ন করা হয়। আমরা মামলা করতে পারি নাই। মামলা না করার জন্য পুলিশ সব সময় আমাদেরকে ভয়ভীতি দেখাতো এবং আমাদের তিন ভাইকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে।আমি আমার বাবার হত্যার বিচার চাই। বাদী পক্ষের আইনজীবী আব্দুল আজিজ সজীব রানা বলেন, এই ঘটনায় নিহতের ছেলে মোহন বাদী হয়ে সাবেক পুলিশ সুপার, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবং সাবেক ডিবির ওসি ও কয়েকজন কনস্টেবলসহ ৩৪ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে একটি মামলা করেছেন। শেরপুর সদর সিআর আমলী আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআই জামালপুর পুলিশ সুপারকে তদন্তের আদেশ দিয়েছেন।