ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘সীমান্ত আমাদের নিয়ন্ত্রণে, যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত’
প্রেমের টানে ইউক্রেন থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়, ইসলাম গ্রহণ করে বিয়ে
বিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক, প্রেমিকের বাড়িতে অনশন প্রেমিকার
চট্টগ্রাম বন্দরে ফের বিপুল বিস্ফোরক পাঠাল ইসলামাবাদ: ফ্যাক্ট চেক
একটি কমলা বিক্রি হলো ২ লাখ টাকা!
বাংলাদেশের মানুষ কাজের জন্য কোন কোন দেশে যাচ্ছে?
হিন্দু সেজে ডাকাতির প্রস্তুতি, আটক ১০
ডাকাতি পরিকল্পনা এক মাস আগে
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকের জিনজিরা শাখায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজন পুলিশকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দাবি করেছিল– একজন কিডনি রোগীকে সহযোগিতা করার লক্ষ্য নিয়ে ব্যাংকে হানা দেয় তারা।
বৃহস্পতিবার রাতে তিন ডাকাতকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) আহম্মদ মুঈদ সাঈদ বলেছিলেন, ‘তারা কোনো চলচ্চিত্র বা ভিডিও গেমস দেখে একটি ফ্যান্টাসিতে ভুগে এই কাণ্ড ঘটিয়েছে। তারা ১৮ লাখ টাকা ব্যাগে নিয়েছিল। এই টাকা দিয়ে একজন কিডনি রোগীকে সাহায্য করার কথা জানিয়েছে। পাশাপাশি এ টাকা দিয়ে আইফোন কেনার পরিকল্পনা ছিল বলে তারা জানিয়েছে। তবে তারা যে রোগীর ঠিকানা দিয়েছে, সেটি যাচাই-বাছাই চলছে। আদৌ সত্য কিনা, তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে।’ কিডনি রোগীর ব্যাপারে
তদন্ত করে পুলিশ নিশ্চিত হয়, দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে এমন নাটক সাজায় তারা। এখন তারা স্বীকারও করেছেন– প্রথমে কিডনি রোগীকে সহযোগিতায় যে তথ্য দিয়েছিলেন, সেটি বানোয়াট ছিল। মূলত ব্যাংক থেকে টাকা লুট করার তাদের উদ্দেশ্য ছিল। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, কিডনি রোগীর যে বিষয়টি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওরা বলেছিল, তার সত্যতা পাওয়া যায়নি। মাসখানেক ধরে তারা ব্যাংক ডাকাতির ছক কষছিল। ব্যাংক তারা রেকিও করে আসে। ওসি আরও বলেন, মূল পরিকল্পনাকার হলো লিয়ন মোল্লা নীরব। আরাফাত ও সিফাত টোপ দিয়ে এই কাজে সে ব্যবহার করেছে। তাদের মোটরসাইকেল ও আইফোন কিনে দেওয়ার কথা ছিল।
তদন্ত করে পুলিশ নিশ্চিত হয়, দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নিতে এমন নাটক সাজায় তারা। এখন তারা স্বীকারও করেছেন– প্রথমে কিডনি রোগীকে সহযোগিতায় যে তথ্য দিয়েছিলেন, সেটি বানোয়াট ছিল। মূলত ব্যাংক থেকে টাকা লুট করার তাদের উদ্দেশ্য ছিল। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, কিডনি রোগীর যে বিষয়টি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ওরা বলেছিল, তার সত্যতা পাওয়া যায়নি। মাসখানেক ধরে তারা ব্যাংক ডাকাতির ছক কষছিল। ব্যাংক তারা রেকিও করে আসে। ওসি আরও বলেন, মূল পরিকল্পনাকার হলো লিয়ন মোল্লা নীরব। আরাফাত ও সিফাত টোপ দিয়ে এই কাজে সে ব্যবহার করেছে। তাদের মোটরসাইকেল ও আইফোন কিনে দেওয়ার কথা ছিল।