ট্রাম্প প্রশাসনে ছাঁটাই, নতুন শুল্ক আরোপ ও আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৪ এপ্রিল, ২০২৫
     ৮:০৮ অপরাহ্ণ

আরও খবর

গাজায় একদিনে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৮০, অনাহারে ১৪

শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে ১২০ দেশকে পাশে পেয়েছিল ইরান

খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে রাজধানীর গুলশানে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে একটি সংঘবদ্ধ দলের বিরুদ্ধে। গুলশানে সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজির ঘটনায় মামলায় পাঁচজনকে আদালতে পাঠিয়ে পুলিশ প্রতিবেদনে এ কথা বলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক (বহিষ্কৃত) ইব্রাহীম হোসেন মুন্না, সদস্য মো. সাকাদাউন সিয়াম, সাদমান সাদাব, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের আহ্বায়ক সদস্য (বহিষ্কৃত) আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান (রিয়াদ) ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বাড্ডা থানা শাখার সদস্য (বহিষ্কৃত) ১৩ বছর বয়সী এক কিশোরকে আদালতে পাঠানো হয়। তাদের মধ্যে প্রথম চারজনের ১০ দিন করে রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় অপরজনকে আটক রাখার আবেদন করা হয় পৃথক আবেদনে। দুটি আবেদনেই তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, উল্লেখিত আসামিসহ তাঁদের একটি সংঘবদ্ধ দল দীর্ঘদিন ধরে গুলশান এলাকায় বিভিন্ন বাসায় গ্রেপ্তারের ভয় দেখিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্ত কর্মকর্তা আবেদনে আরও উল্লেখ করেন, এই সংঘবদ্ধ দলের সদস্যরা দেশে বিরাজমান পরিস্থিতিতে ছাত্র সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে চাঁদা আদায় করে। তারা আরও কিছু মানুষের কাছ থেকে চাঁদা নিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগ তদন্ত করতে এবং এই সংঘবদ্ধ দলের সঙ্গে আর কারা জড়িত তা জানার জন্য চারজনকে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তদন্ত কর্মকর্তা। তিনি আবেদনে লেখেন, মামলার এজাহারে দেখা যায়, গ্রেপ্তারকৃতরা ইতিমধ্যে মামলার বাদীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন। ওই টাকা উদ্ধারের জন্যও রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন। ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিয়াদুর রহমান চারজনকে ৭ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আদেশ দেন।

ভারতের সবচেয়ে বড় আইটি কোম্পানির কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা

হামাসকে নির্মূল করে পূর্ণ বিজয় অর্জনে ইসরায়েল দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: নেতানিয়াহু

ট্রাম্প প্রশাসনে ছাঁটাই, নতুন শুল্ক আরোপ ও আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৪ এপ্রিল, ২০২৫ | ৮:০৮ 36 ভিউ
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনে ব্যাপক পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে। স্বাস্থ্য ও মানবসেবা বিভাগ (হেলথ এন্ড হিউম্যান সার্ভিসেস), খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন) এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রে (সেন্টার্স ফর ডিজিস কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন) ছাঁটাই শুরু হয়েছে। যা ১০ হাজারের বেশি কর্মসংস্থান হারানোর সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি যদি সুযোগ পেতেন তবে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পছন্দ করতেন। যদিও মার্কিন সংবিধান তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার সুযোগ দেয় না, তবুও ট্রাম্প এই বিষয়ে ভবিষ্যতে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন। ট্রাম্প প্রশাসন আমদানিকৃত গাড়ির ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে, যা

বুধবার থেকে কার্যকর হয়েছে। অর্থনীতিবিদরা পূর্বাভাস দিয়েছেন, এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ির দাম বৃদ্ধি পাবে। তবে ট্রাম্প বলেছেন, এই শুল্ক দেশীয় উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে এবং দেশীয় অটোমোবাইল কোম্পানিগুলো আরও বেশি মুনাফা করবে। মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউম ঘোষণা করেছেন যে, তারা এই শুল্কের প্রতিক্রিয়ায় উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এবং এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবেন। তিনি জানান, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কোনো সংঘাত নয় বরং মেক্সিকোর অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার পরিকল্পনা। হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলাইন লেভিট ঘোষণা করেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম বিদেশ সফরে মে মাসে সৌদি আরবে যাচ্ছেন। এর আগে তাঁর প্রথম বিদেশি ফোনালাপও হয়েছিল সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে। ইউএন দূতের

ভূমিকা অনিশ্চিত: হাউস রিপাবলিকানরা প্রতিনিধি এলিস স্টেফানিকের জন্য নতুন ভূমিকা নির্ধারণে আলোচনা করছে, যিনি সম্প্রতি জাতিসংঘের মার্কিন রাষ্ট্রদূতের পদ থেকে ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্তে বাদ পড়েছেন। হাউস স্পিকার মাইক জনসন জানিয়েছেন, তাঁর জন্য নতুন কোনো কার্যকর পদ তৈরির চেষ্টা চলছে। এই পরিবর্তনগুলোর ফলে মার্কিন অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক নীতিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও পড়ালেখা অনিশ্চিত ছাইনুমে মারমার রাউজানে বিএনপির দুপক্ষে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৪০ প্রথমবারের মতো খেলাপি ঋণ ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়াল এক মাসের বিদ্যুৎ বিল ১১ লাখ টাকা, দিশাহারা ঝালমুড়ি বিক্রেতা রাবি প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছে জামায়াত, দাবি ছাত্রদল সেক্রেটারির তরুণীর প্রেমের টানে চীনা যুবক বাংলাদেশে নিজের বিয়ে ঠেকাতে যা করল স্কুলছাত্রী শাহ আমানতে আমদানি নিষিদ্ধ ক্রিম ও সিগারেট জব্দ বিরতি শেষে কাজে ফিরেছেন টেলর সুইফট নারী এশিয়ান কাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ নিউ ইয়র্ক সিটির অফিসে গুলি: বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৪ জন নিহত মুজিবকে ছোট করে তাজউদ্দিনকে কি বড় করা যায়, নাকি সেটা সম্ভব? টাঙ্গাইলে এনসিপির পাহারায় ৯ শতাধিক পুলিশ, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন বাহিনীর অজানা সংখ্যক সদস্য রাজশাহীতে ছড়িয়ে পড়েছে ১২৩ চাঁদাবাজের তালিকা, বিএনপি-জামায়াতের অর্ধশতাধিক নেতা যুক্ত ইউনূস সরকার ব্যস্ত দমন-পীড়নে: বাজারে আগুন, ভোগান্তি চরমে দেশে বিনিয়োগে ধস: থমকে যাওয়া শিল্প খাতের উদ্যোক্তারা হতাশ দলীয় নেতার যৌন কুপ্রস্তাবের পর এবার দুর্ণীতির অভিযোগে এনসিপি ছাড়লেন নীলা ইসরাফিল সমাজের সবচেয়ে খারাপ নারী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছি আমি চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীদের নিপীড়ন: সভাপতিসহ জামায়াতের ৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার জয় বাংলার মোড়ে ভুয়া র‍্যাব বনাম আসল র‍্যাব দুই টিমকেই কনফিউজড জনতার ধোলাই