ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাড়ি নির্মাণে বাধা দিয়ে ১০ লাখ টাকা দাবি যুবদল কর্মীদের, প্রতিবাদ করায় প্রবাসীকে পিটুনি
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
ভোলায় বিএনপি-বিজেপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র, আহত অর্ধশতাধিক
জমি দখলের অভিযোগ আসলাম চৌধুরীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে
বাগেরহাটে নৃশংস রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড: হাত-পা বাঁধা অবস্থায় প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার, তীব্র উত্তেজনা
ফেনীতে চিকিৎসকের বাড়িতে ডাকাতি, আটক যুবদল নেতা কারাগারে
কারাগারে চিকিৎসা না পেয়ে আরও এক বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১ লাখ ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার লেদা ও নোয়াপাড়া সীমান্তবর্তী আদমের জোড়া বেড়িবাঁধ এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ১ লাখ ১০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ করেছে বিজিবি।
মঙ্গলবার (১৭ জুন) রাতে নিজস্ব গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, টেকনাফ ব্যাটালিয়নের (২ বিজিবি) অধীনস্থ আদমের জোড়া ও নোয়াপাড়া বিএসপি সংলগ্ন বেড়িবাঁধ এলাকা দিয়ে মাদকদ্রব্যের একটি চালান মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশের সম্ভাবনা রয়েছে। এ প্রেক্ষিতে বিজিবির লেদা বিওপি ও নোয়াপাড়া বিশেষ ক্যাম্প হতে একাধিক টহলদল প্রতিকূল আবহাওয়া উপেক্ষা করে তীব্র বাতাস ও ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে নাফ নদীর তীরে কৌশলগত অবস্থান গ্রহণ করে।
গভীর রাতে দুজন ব্যক্তিকে চুপিসারে বেড়িবাঁধ অতিক্রমের চেষ্টা করতে দেখা গেলে বিজিবি সদস্যরা সন্দেহজনকভাবে তাদেরকে বিভিন্ন দিক থেকে
ধাওয়া করে। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে একপর্যায়ে তারা নদীর তীরের জলমগ্ন কেওড়া জঙ্গলে ঢুকে যায়। পরবর্তীতে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়কের নেতৃত্বে বিজিবি সদস্যরা সম্পূর্ণ এলাকা অবরুদ্ধ করে দীর্ঘ সময় তল্লাশি শেষে কেওড়া জঙ্গল, নদীর তীর এবং তৎসংলগ্ন বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি চালিয়ে পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া কর্দমাক্ত অবস্থায় দুইটি বস্তার ভেতর থেকে ১,১০,০০০ (এক লাখ দশ হাজার) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। তবে, এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। ধারণা করা যায়, অপরাধীরা রাতের আঁধারে নদী সাঁতরে সীমান্তের ওপারে পালিয়ে গেছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে জব্দকৃত ইয়াবা ট্যাবলেটগুলো জমা করার জন্য প্রযোজ্য সকল প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। উল্লেখ্য, সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ
সকল ধরনের অবৈধ কার্যক্রম নির্মূলে জিরো টলারেন্স নীতির বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। জাতীয় নিরাপত্তা ও সীমান্ত সুরক্ষায় বিজিবির এই দৃঢ় অবস্থান ভবিষ্যতেও অটুট থাকবে।
ধাওয়া করে। বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে একপর্যায়ে তারা নদীর তীরের জলমগ্ন কেওড়া জঙ্গলে ঢুকে যায়। পরবর্তীতে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়কের নেতৃত্বে বিজিবি সদস্যরা সম্পূর্ণ এলাকা অবরুদ্ধ করে দীর্ঘ সময় তল্লাশি শেষে কেওড়া জঙ্গল, নদীর তীর এবং তৎসংলগ্ন বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি চালিয়ে পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া কর্দমাক্ত অবস্থায় দুইটি বস্তার ভেতর থেকে ১,১০,০০০ (এক লাখ দশ হাজার) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। তবে, এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। ধারণা করা যায়, অপরাধীরা রাতের আঁধারে নদী সাঁতরে সীমান্তের ওপারে পালিয়ে গেছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে জব্দকৃত ইয়াবা ট্যাবলেটগুলো জমা করার জন্য প্রযোজ্য সকল প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। উল্লেখ্য, সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ
সকল ধরনের অবৈধ কার্যক্রম নির্মূলে জিরো টলারেন্স নীতির বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। জাতীয় নিরাপত্তা ও সীমান্ত সুরক্ষায় বিজিবির এই দৃঢ় অবস্থান ভবিষ্যতেও অটুট থাকবে।



