
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে ফের সংঘর্ষ, হতাহত বহু

মাদাগাস্কারের ক্ষমতা দখল করল সেনাবাহিনী

গাজায় ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল

ভারতের কাশির সিরাপে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা

থাইল্যান্ডে উদযাপনকালে মাদকসহ চার ইসরাইলি সেনা গ্রেফতার

‘যেন দোজখ থেকে বেহেশতে এলাম’

গাজায় ফুটবল অবকাঠামো পুনর্গঠনে সহায়তার অঙ্গীকার ফিফা সভাপতির
জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক

ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। স্থানীয় সময় সোমবার দুপুরে হোয়াইট হাউসে শুরু হয় বৈঠক। এতে অংশ নিয়েছেন ইউরোপীয় দেশগুলোর শীর্ষ নেতারাও।
বৈঠকের আগে ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ট্রাম্প বলেন, যুদ্ধ বন্ধে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যদি শান্তিচুক্তি হয়, তবে যুক্তরাষ্ট্র তা বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা দেবে। রক্তপাত বন্ধ করাই এখন সবচেয়ে জরুরি।
ট্রাম্প বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধবিরতির কোনো প্রয়োজন নেই। তবে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তায় যুক্তরাষ্ট্রকে ‘জড়িত’ থাকতে হবে বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে ভলোদেমির জেলেনস্কি তার বক্তব্যে জানান, কূটনৈতিক সমাধানের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় ইউক্রেনের
পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ইউক্রেন চাইলে যুদ্ধ শেষ করতে পারে। তবে একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক যুদ্ধ শেষ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যদি সবকিছু ঠিক মতো হয়, তাহলে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক আয়োজন করা হবে। এই আলোচনায় যোগ দিতে ওয়াশিংটনে এসেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার, জার্মানির চ্যান্সেলর, ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি উরসুলা ভন ডের লেইনসহ ইইউ ও ন্যাটোর শীর্ষ নেতারা। তাদের উপস্থিতিকে ইউক্রেনের প্রতি দৃঢ় সমর্থনের বার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে। আলোচনার ফাঁকে ট্রাম্প ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে ফটোসেশন করেন। নেতাদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, হোয়াইট হাউসে আপনাদের উপস্থিতি আমাদের জন্য সম্মানের। আজকের দিনটি অত্যন্ত সফল। অন্যদিকে মস্কো
জানিয়ে দিয়েছে, শান্তির প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তারা ইউক্রেনে ন্যাটোর কোনো উপস্থিতি মেনে নেবে না। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনে ন্যাটো সেনা মোতায়েনের বিষয়টিকে সংঘাতের একটি কার্যকর সমাধান বলে মনে করে না মস্কো এবং এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যের সাম্প্রতিক বিবৃতিগুলোকে রাশিয়া উসকানিমূলক বলে মনে করে।
পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ইউক্রেন চাইলে যুদ্ধ শেষ করতে পারে। তবে একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক যুদ্ধ শেষ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যদি সবকিছু ঠিক মতো হয়, তাহলে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক আয়োজন করা হবে। এই আলোচনায় যোগ দিতে ওয়াশিংটনে এসেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ, ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাব, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার, জার্মানির চ্যান্সেলর, ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি উরসুলা ভন ডের লেইনসহ ইইউ ও ন্যাটোর শীর্ষ নেতারা। তাদের উপস্থিতিকে ইউক্রেনের প্রতি দৃঢ় সমর্থনের বার্তা হিসেবে দেখা হচ্ছে। আলোচনার ফাঁকে ট্রাম্প ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে ফটোসেশন করেন। নেতাদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, হোয়াইট হাউসে আপনাদের উপস্থিতি আমাদের জন্য সম্মানের। আজকের দিনটি অত্যন্ত সফল। অন্যদিকে মস্কো
জানিয়ে দিয়েছে, শান্তির প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তারা ইউক্রেনে ন্যাটোর কোনো উপস্থিতি মেনে নেবে না। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেনে ন্যাটো সেনা মোতায়েনের বিষয়টিকে সংঘাতের একটি কার্যকর সমাধান বলে মনে করে না মস্কো এবং এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যের সাম্প্রতিক বিবৃতিগুলোকে রাশিয়া উসকানিমূলক বলে মনে করে।