
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

চাষাবাদে ৫৬% কৃষি জমির টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না

৪৪তম বিসিএসের পদ বৃদ্ধির দাবিতে যমুনামুখী বিক্ষোভ, পুলিশের বাধা

ঢাকা ও ময়মনসিংহে চালু হচ্ছে সব ধরনের অনলাইন জিডি

সার্কের বিকল্প জোট গড়ছে চীন-পাকিস্তান, যুক্ত আছে বাংলাদেশও: রিপোর্ট

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব কর্মসূচি প্রত্যাহার

আরব আমিরাতের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন চুক্তি সই
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে যারা শহীদ ও আহত হয়েছেন তাদের স্মৃতি স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বলন ও সম্মিলিত কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গেয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
সোমবার (৩০ জুলাই) রাত ১২টার পরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচি পালন করেন সংগঠনটির বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা।
এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক উপদেষ্টা আমানুল্লাহ আমান, সাবেক ছাত্রদল সভাপতি আসিফুজ্জামান রিপন, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসির প্রমুখ।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি নাসির উদ্দিন নাসির বলেন, পনেরো বছর ধরে বাংলাদেশে যে ফ্যাসিবাদ তৈরি হয়েছিল তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলসহ জাতীয়তাবাদী বিভিন্ন দল অংশ
নিয়েছিল। ফ্যাসিবাদের আমলে তরুণদের মতামত দেয়ার অধিকার রাখা হয়নি অথচ এই তরুণরাই চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়েছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সেক্রেটারি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, জুলাই আন্দোলন শুরু করেছিল সাধারণ শিক্ষার্থীরা। কিন্তু আন্দোলন শুরু হওয়ার পরে আন্দোলনের সম্মুখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে ছাত্রদল। রাজপথে একক ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ছাত্রদলের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা সবচেয়ে বেশি হামলা ও মামলার শিকার হয়েছে। একক ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদলের শতাধিক নেতাকর্মী জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হয়েছে। আমরা তাঁদের আত্মত্যাগ কখনো ভুলে যাবো না। আমানুল্লাহ আমান বলেন, জুলাই মাসের শুরুতে ছাত্রদল যে আয়োজন করেছে সেজন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। জুলাই আন্দোলন একদিনে হয় নাই। হাজার হাজার মানুষ এখানে জীবন দিয়েছে। ৬৯
এর গণঅভ্যুত্থান আসাদের রক্তের মাধ্যমে হয়েছে। নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন সেদিন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সফল হয়েছিল। আজকে আমরা খুনি হাসিনামুক্ত বাংলাদেশ পেয়েছি। শহীদ ওয়াসিম, সাঈদের রক্ত কখনো বৃথা যাবে না। তিনি বলেন, বিএনপি আল্লাহর রহমতে ক্ষমতায় আসবে এবং তারেক রহমান দেশ পরিচালনা করবে। ইনশাআল্লাহ তারেক রহমান কিছুদিনের মধ্যে বাংলাদেশে আসবে। রুহুল কবির রিজভী বলেন, এটি শুধু একটি প্রজ্বলন নয়, আজকের মোমবাতি প্রজ্বলন আগামী দিনে গণতন্ত্রের পদযাত্রায় এগিয়ে যাওয়া। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতন্ত্রের মিনার, অধিকার প্রতিষ্ঠার মিনার। আমরা যখন আগে নৌকায় করে অনেক দূরে যেতাম, মাঝি বলতো চুপ থাকুন ওই গ্রাম ডাকাতদের গ্রাম। হাসিনার আমলে এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ডাকাতদের গ্রাম। অনেক আতঙ্ক
নিয়ে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পার হতাম। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমি সেই বায়ান্ন, ঊনসত্তরের বিশ্ববিদ্যালয় দেখছি যেখানে বইছে শান্তির সুবাতাস। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা বলেছিল, বাঁধা দিলে সব বন্ধ হয়ে যাবে। আমার সবকিছু দিয়ে ছাত্রদের স্তব্ধ করে দেব। এতো কিছুর থাকার পরেও গণতন্ত্রের জন্য ছাত্রদের যে সংগ্রাম তাকে শেখ হাসিনা তা ঠেকাতে পারেনি। আজকের আলোক প্রজ্বলনের মধ্যে দিয়ে আমাদের ৩৬ দিনের কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন হলো।
নিয়েছিল। ফ্যাসিবাদের আমলে তরুণদের মতামত দেয়ার অধিকার রাখা হয়নি অথচ এই তরুণরাই চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়েছে। ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সেক্রেটারি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, জুলাই আন্দোলন শুরু করেছিল সাধারণ শিক্ষার্থীরা। কিন্তু আন্দোলন শুরু হওয়ার পরে আন্দোলনের সম্মুখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে ছাত্রদল। রাজপথে একক ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ছাত্রদলের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা সবচেয়ে বেশি হামলা ও মামলার শিকার হয়েছে। একক ছাত্রসংগঠন হিসেবে ছাত্রদলের শতাধিক নেতাকর্মী জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হয়েছে। আমরা তাঁদের আত্মত্যাগ কখনো ভুলে যাবো না। আমানুল্লাহ আমান বলেন, জুলাই মাসের শুরুতে ছাত্রদল যে আয়োজন করেছে সেজন্য তাদের ধন্যবাদ জানাই। জুলাই আন্দোলন একদিনে হয় নাই। হাজার হাজার মানুষ এখানে জীবন দিয়েছে। ৬৯
এর গণঅভ্যুত্থান আসাদের রক্তের মাধ্যমে হয়েছে। নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন সেদিন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সফল হয়েছিল। আজকে আমরা খুনি হাসিনামুক্ত বাংলাদেশ পেয়েছি। শহীদ ওয়াসিম, সাঈদের রক্ত কখনো বৃথা যাবে না। তিনি বলেন, বিএনপি আল্লাহর রহমতে ক্ষমতায় আসবে এবং তারেক রহমান দেশ পরিচালনা করবে। ইনশাআল্লাহ তারেক রহমান কিছুদিনের মধ্যে বাংলাদেশে আসবে। রুহুল কবির রিজভী বলেন, এটি শুধু একটি প্রজ্বলন নয়, আজকের মোমবাতি প্রজ্বলন আগামী দিনে গণতন্ত্রের পদযাত্রায় এগিয়ে যাওয়া। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতন্ত্রের মিনার, অধিকার প্রতিষ্ঠার মিনার। আমরা যখন আগে নৌকায় করে অনেক দূরে যেতাম, মাঝি বলতো চুপ থাকুন ওই গ্রাম ডাকাতদের গ্রাম। হাসিনার আমলে এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ডাকাতদের গ্রাম। অনেক আতঙ্ক
নিয়ে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পার হতাম। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমি সেই বায়ান্ন, ঊনসত্তরের বিশ্ববিদ্যালয় দেখছি যেখানে বইছে শান্তির সুবাতাস। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা বলেছিল, বাঁধা দিলে সব বন্ধ হয়ে যাবে। আমার সবকিছু দিয়ে ছাত্রদের স্তব্ধ করে দেব। এতো কিছুর থাকার পরেও গণতন্ত্রের জন্য ছাত্রদের যে সংগ্রাম তাকে শেখ হাসিনা তা ঠেকাতে পারেনি। আজকের আলোক প্রজ্বলনের মধ্যে দিয়ে আমাদের ৩৬ দিনের কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন হলো।