ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সাবেক ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
‘বিয়ে করে ইন্টারন্যাশনাল হলে থাকার স্বপ্ন’ পূরণ হচ্ছে না ঢাবি শিক্ষার্থীদের
বয়ফ্রেন্ডকে ভিডিও কলে রেখে জাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
নেকাব না খোলায় ছাত্রীকে পরীক্ষার হল থেকে বের করে দিলেন অধ্যক্ষ!
প্রবেশ সীমিত করল ঢাবি কর্তৃপক্ষ, খুশি শিক্ষার্থীরা-ভোগান্তি দর্শনার্থীদের
পবিপ্রবির বঙ্গবন্ধু হলের নতুন নাম ‘বিজয় ২৪ হল’
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
জাবিতে গাঁজা সেবনকালে নেপালি শিক্ষার্থী আটক
মাদক সেবনকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আবাসিক হলে থেকে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) এক নেপালি শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলের ৩১৬/বি কক্ষ থেকে ওই শিক্ষার্থীকে মাদকসহ আটক করে হল প্রশাসন।
আটক শিক্ষার্থীর নাম আশীর্বাদ যাদব। তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রনিক অ্যান্ড ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। যাদবের বাড়ি নেপালের কাঠমান্ডুতে।
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষার্থীরা জানান, হলের ৩১৬/বি কক্ষ থেকে গাঁজার দুর্গন্ধ পেয়ে তারা হল প্রাধ্যক্ষকে জানান। পরে প্রাধ্যক্ষ হলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ওই কক্ষে অভিযান চালিয়ে গাঁজাসহ তাকে হাতেনাতে আটক করেন। এসময় তার কাছে চার প্যাকেট গাঁজা ও গাঁজা সেবনের সরঞ্জাম পাওয়া যায়।
জিজ্ঞাসাবাদে আটক আশীর্বাদ যাদব
জানান, বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে কুষ্টিয়া থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে তিনি মার্কেটিং বিভাগের ৪৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী খালেদ সিয়ামের সঙ্গে যোগাযোগ করে মীর মশাররফ হোসেন হলে রাত্রিযাপনের জন্য আসেন। পরে খালেদ সিয়াম তাকে হলের ৩১৬/বি কক্ষে থাকার ব্যবস্থা করেন। ওই কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (আইআর) বিভাগের ৪৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বাস্কেট বল খেলোয়াড় কামরুল থাকেন। তিনি জানান, বাস্কেটবল খেলার সূত্রে তারা তিনজন পূর্বপরিচিত। এ বিষয়ে খালিদ সিয়ামে হল প্রাধ্যক্ষকে ফোনে বলেন, ‘মাসখানেক আগে বাস্কেটবল খেলার সূত্র ধরে আমাদের পরিচয় হয়। আজ ভোরবেলা সে আমার কাছ থেকে চাবি নিয়েছে। আজ তার চট্টগ্রাম যাওয়ার কথা। আমি এখন ঢাকায় আছি। তাই এর চেয়ে বেশি বলতে
পারছি না।’ কামরুলের কক্ষে মাদকসেবনের বিভিন্ন উপকরণ পাওয়ার বিষয়ে হল প্রাধ্যক্ষ সিয়ামকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘এটা খুবই একটা বাজে কথা বললেন স্যার। কামরুল আমাদের সাথে চলে। সে এ ধরনের কাজ করলে জানতাম।’ এ বিষয়ে জানতে ৩১৬/বি কক্ষের আবাসিক ছাত্র ও বাস্কেটবল খেলোয়াড় কামরুলের সঙ্গে একাধিকবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘তাকে মাদকসহ পাওয়া গেছে। আমরা তাকে এভাবে ছেড়ে দিতে পারি না। তাই তাকে আশুলিয়া থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছি।’ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘আমরা মাদকবিরোধী কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ইনফরমারদের তথ্যমতে ৩১৬/বি তে অভিযান চালিয়ে তাকে হাতেনাতে ধরি। তার সঙ্গে
কথা বলে জানা যায়, সে হলে এর আগেও এসেছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরকে জানিয়েছি। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’
জানান, বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে কুষ্টিয়া থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে তিনি মার্কেটিং বিভাগের ৪৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী খালেদ সিয়ামের সঙ্গে যোগাযোগ করে মীর মশাররফ হোসেন হলে রাত্রিযাপনের জন্য আসেন। পরে খালেদ সিয়াম তাকে হলের ৩১৬/বি কক্ষে থাকার ব্যবস্থা করেন। ওই কক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক (আইআর) বিভাগের ৪৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বাস্কেট বল খেলোয়াড় কামরুল থাকেন। তিনি জানান, বাস্কেটবল খেলার সূত্রে তারা তিনজন পূর্বপরিচিত। এ বিষয়ে খালিদ সিয়ামে হল প্রাধ্যক্ষকে ফোনে বলেন, ‘মাসখানেক আগে বাস্কেটবল খেলার সূত্র ধরে আমাদের পরিচয় হয়। আজ ভোরবেলা সে আমার কাছ থেকে চাবি নিয়েছে। আজ তার চট্টগ্রাম যাওয়ার কথা। আমি এখন ঢাকায় আছি। তাই এর চেয়ে বেশি বলতে
পারছি না।’ কামরুলের কক্ষে মাদকসেবনের বিভিন্ন উপকরণ পাওয়ার বিষয়ে হল প্রাধ্যক্ষ সিয়ামকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘এটা খুবই একটা বাজে কথা বললেন স্যার। কামরুল আমাদের সাথে চলে। সে এ ধরনের কাজ করলে জানতাম।’ এ বিষয়ে জানতে ৩১৬/বি কক্ষের আবাসিক ছাত্র ও বাস্কেটবল খেলোয়াড় কামরুলের সঙ্গে একাধিকবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করা যায়নি। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘তাকে মাদকসহ পাওয়া গেছে। আমরা তাকে এভাবে ছেড়ে দিতে পারি না। তাই তাকে আশুলিয়া থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছি।’ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘আমরা মাদকবিরোধী কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ইনফরমারদের তথ্যমতে ৩১৬/বি তে অভিযান চালিয়ে তাকে হাতেনাতে ধরি। তার সঙ্গে
কথা বলে জানা যায়, সে হলে এর আগেও এসেছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরকে জানিয়েছি। তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন।’