ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নতুন বছরে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য বিশাল সুসংবাদ
বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় : এসএসসি ২০২৫-এর প্রস্তুতি
২০২৬ সালের এসএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ও নম্বর বণ্টন প্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৫ জানুয়ারি
২০২৫ সালে মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক স্কুলে ছুটি ৭৬ দিন
গভীর রাতে মেসে ছাত্রীদের বিক্ষোভ, মালিকের দুই ছেলেকে পুলিশে সোপর্দ
জবিতে ভর্তি পরীক্ষা হবে নিজস্ব পদ্ধতিতে
জাবিতে ইনস্টিটিউটের নাম থেকে ‘বঙ্গবন্ধু’ বাতিলের দাবি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের নাম পরিবর্তনসহ তিন দফা দাবিতে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসানের কাছে এ স্মারকলিপি দেন শিক্ষার্থীরা।
তাদের দাবি তিনটি হলো- ইন্সটিটিউটের নাম নাম থেকে ‘বঙ্গবন্ধু’ বাতিল করে শুধুমাত্র তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট ও ইংরেজিতে Institute of Comparative Literature and Culture করতে হবে। অনতিবিলম্বে ইনস্টিটিউটকে বিসিএস বিষয় কোডে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। অতিদ্রুত ইনস্টিটিউটের ক্লাসরুম সংকট দূর করতে হবে।
এ সময় ৪৭তম আবর্তনের শিক্ষার্থী সোহান শরীফ বলেন, আমরা দেখেছি বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিভাগ আছে; কিন্তু কোনো ব্যক্তির নামে
নেই। শুধু আমাদের বিভাগের নাম ব্যক্তির নাম দিয়ে। আমরা এ বিষয়টির যৌক্তিক সংস্কার চাই। ৪৯তম আবর্তনের শিক্ষার্থী মেহেরাব সিফাত বলেন, তুলনামূলক সাহিত্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বনামধন্য একটি ডিসিপ্লিন হলেও বাংলাদেশে কেবল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েই এই বিষয়টি স্নাতক পর্যায়ে পড়ানো হয়। কিন্তু হতাশার বিষয় হলো, বিগত কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে এই ইন্সটিটিউটের এখন বেহাল দশা বিদ্যমান। সেশনজট, ক্লাসরুম সংকট, শিক্ষক সংকট ও নতুন বিষয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক সংকটের কারণে ইন্সটিটিউটে প্রকট সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, ‘ব্যক্তির নামে কোন বিভাগ থাকতে পারে না। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত চিন্তা করে এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা করবো।’ প্রয়োজনে শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার কথাও তিনি জানান। বঙ্গবন্ধু
তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট ২০১৭ সালে ৪৭তম আবর্তন দিয়ে যাত্রা শুরু করেও ৭ বছরে একটি ব্যাচও তাদের স্নাতকোত্তর শেষ করতে পারেনি।
নেই। শুধু আমাদের বিভাগের নাম ব্যক্তির নাম দিয়ে। আমরা এ বিষয়টির যৌক্তিক সংস্কার চাই। ৪৯তম আবর্তনের শিক্ষার্থী মেহেরাব সিফাত বলেন, তুলনামূলক সাহিত্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বনামধন্য একটি ডিসিপ্লিন হলেও বাংলাদেশে কেবল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েই এই বিষয়টি স্নাতক পর্যায়ে পড়ানো হয়। কিন্তু হতাশার বিষয় হলো, বিগত কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে এই ইন্সটিটিউটের এখন বেহাল দশা বিদ্যমান। সেশনজট, ক্লাসরুম সংকট, শিক্ষক সংকট ও নতুন বিষয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক সংকটের কারণে ইন্সটিটিউটে প্রকট সমস্যা দেখা দিয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, ‘ব্যক্তির নামে কোন বিভাগ থাকতে পারে না। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত চিন্তা করে এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা করবো।’ প্রয়োজনে শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনার কথাও তিনি জানান। বঙ্গবন্ধু
তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট ২০১৭ সালে ৪৭তম আবর্তন দিয়ে যাত্রা শুরু করেও ৭ বছরে একটি ব্যাচও তাদের স্নাতকোত্তর শেষ করতে পারেনি।