
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে সোমবার থেকে এনসিটি চালাবে ড্রাইডক

রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসিকে আটকে ‘চাঁদাবাজির’ অভিযোগ

সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন ধামাকার চেয়ারম্যান মোজতবা আলী

তিনদিন পর বাংলাদেশীর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

প্রতিবেশী দেশকে সুবিধা দিতেই কি অগ্রিম আয়কর!

মিলেমিশে লুটপাট, বাড়ছে বকেয়া

ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, রানওয়ে দুই ঘণ্টা পর সচল
জাতীয় শোকের মাস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আগস্ট মাসব্যাপী কর্মসূচি

শোকের মাস আগস্ট শুরু হচ্ছে,এ মাসেই সংঘটিত হয়েছে ইতিহাসের ভয়াবহতম হত্যাকাণ্ড। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকী। এ উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ মাসব্যাপী কর্মসূচি নিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, এর সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের পক্ষ থেকে শোকের মাসের কর্মসূচি পালন করা হবে। শোক দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের জন্য আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী, সমর্থক এবং সব সহযোগী, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অনুরূপ মাসব্যাপী কর্মসূচি পালনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সব বিভিন্ন স্টেট মহানগর সব শাখার নেতাদের অনুরোধ জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র আওযামী লীগের সভাপতি ড.সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারন সম্পাদক আব্দুস
সামাদ আজাদ। শোক দিবসের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শ্রদ্ধা নিবেদন, কোরআনখানি, দোয়া ও মোনাজাত, আলোর মিছিল, মোমবাতি প্রজ্বালন, খাদ্যসামগ্রী বিতরণ, আলোচনা ও শোক সভা, কালো ব্যাজ ধারণ, স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি,মানববন্ধন, স্মারকলিপি প্রদান ২১ আগষ্ট পালন ইত্যাদি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট প্রতিক্রিয়াশীল ঘাতক চক্র বাঙালি জাতির মুক্তি আন্দোলনের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যা করে। সেদিন ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম এই হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভাই শেখ আবু নাসের, জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, দ্বিতীয় পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, কনিষ্ঠ পুত্র শিশু শেখ রাসেল, নবপরিণীতা পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক
শেখ ফজলুল হক মনি ও তাঁর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বেগম আরজু মনি, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, সেরনিয়াবাতের ছোট মেয়ে বেবী সেরনিয়াবাত, কনিষ্ঠ পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, দৌহিত্র সুকান্ত আবদুল্লাহ, ভাইয়ের ছেলে শহীদ সেরনিয়াবাত, আবদুল নঈম খান রিন্টু, বঙ্গবন্ধুর প্রধান সামরিক সচিব কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদ এবং কর্তব্যরত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী নৃশংসভাবে নিহত হন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে দীর্ঘদিন বাঙালি জাতি বিচারহীনতার কলঙ্কের বোঝা বহন করতে বাধ্য হয়। অবশেষে ২০১০ সালে ঘাতকদের ফাঁসির রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করা হয়। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হয়েছে আগামীতে আরো হবে।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নানা প্রতিকূলতার মুখোমুখি হয়েও ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের
প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।
সামাদ আজাদ। শোক দিবসের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শ্রদ্ধা নিবেদন, কোরআনখানি, দোয়া ও মোনাজাত, আলোর মিছিল, মোমবাতি প্রজ্বালন, খাদ্যসামগ্রী বিতরণ, আলোচনা ও শোক সভা, কালো ব্যাজ ধারণ, স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি,মানববন্ধন, স্মারকলিপি প্রদান ২১ আগষ্ট পালন ইত্যাদি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট প্রতিক্রিয়াশীল ঘাতক চক্র বাঙালি জাতির মুক্তি আন্দোলনের মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যা করে। সেদিন ইতিহাসের নিষ্ঠুরতম এই হত্যাকাণ্ডে বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভাই শেখ আবু নাসের, জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন শেখ কামাল, দ্বিতীয় পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল, কনিষ্ঠ পুত্র শিশু শেখ রাসেল, নবপরিণীতা পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক
শেখ ফজলুল হক মনি ও তাঁর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বেগম আরজু মনি, বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, সেরনিয়াবাতের ছোট মেয়ে বেবী সেরনিয়াবাত, কনিষ্ঠ পুত্র আরিফ সেরনিয়াবাত, দৌহিত্র সুকান্ত আবদুল্লাহ, ভাইয়ের ছেলে শহীদ সেরনিয়াবাত, আবদুল নঈম খান রিন্টু, বঙ্গবন্ধুর প্রধান সামরিক সচিব কর্নেল জামিল উদ্দিন আহমেদ এবং কর্তব্যরত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী নৃশংসভাবে নিহত হন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে দীর্ঘদিন বাঙালি জাতি বিচারহীনতার কলঙ্কের বোঝা বহন করতে বাধ্য হয়। অবশেষে ২০১০ সালে ঘাতকদের ফাঁসির রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করা হয়। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হয়েছে আগামীতে আরো হবে।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নানা প্রতিকূলতার মুখোমুখি হয়েও ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের
প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন।