ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নয়া বন্দোবস্তঃ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী পুরনো ষড়যন্ত্র
খুলনায় জামায়াত প্রার্থী কৃষ্ণ নন্দীর ভারতীয় ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যান: নথিপত্রে অসংগতি ও সন্দেহের জেরে বিভ্রাট
রাজধানীতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ, প্রধান উপদেষ্টার কঠোর নির্দেশ
“কারও মৃত্যুতে আলহামদুলিল্লাহ বলার শিক্ষা পাইনি, তবে উসমান হাদী একজন বাচাল ধর্মান্ধ জঙ্গী” — সিদ্দিকী নাজমুল আলম
জামায়াতের নেতাকর্মীরা চাঁদা না পেয়ে হিন্দু পল্লীতে ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়
ফ্যাসিস্ট ইউনুসের প্রশাসনিক মব সন্ত্রাসের শিকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা – কর্মীরা।
“কিছুদিন পরে মানুষ অনাহারে মারা যাবে, সরকারের কোন ব্যবস্থা নাই তো” — জনতার কথা
ছারপোকা মারতে কারখানায় ‘গ্যাস ট্যাবলেট’, দুই শ্রমিকের মৃত্যু
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের হাতব্যাগ তৈরির এক কারখানায় ছারপোকা মারতে ‘গ্যাস ট্যাবলেট’ দেওয়ার পর সেখান থেকে দুই কর্মীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে তারা কারখানার একটি ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। শনিবার দুপুরে তাদের মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
দুই শ্রমিকের মধ্যে মো. মোহনের বয়স ১২ বছর। আর আবু বক্কর সিদ্দিক নাঈমের বয়স ২১ বছর। নাঈম নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুরের ওজিউল্লাহর ছেলে। আর মোহন একই এলাকার আলাউদ্দিনের ছেলে। তারা দুজনেই রেক্সিনের হাতব্যাগ তৈরির ওই কারখানায় কাজ করতেন।
কামরাঙ্গীচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিরুল ইসলাম জানান, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে শনিবার দুপুরে কামরাঙ্গীচর কয়লাঘাট এলাকার শহিদুল্লাহর বাড়ি সাধন ভিলার নিচ তলা কক্ষ
থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে শনিবার মধ্যরাতে তাদের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়। তিনি বলেন, গত ৩ জানুয়ারি রাতে ওই কারখানায় ছারপোকা মারার জন্য ঘরের ভেতর গ্যাস ট্যাবলেট (এলুমিনিয়াম ফসফাইড ট্যাবলেট) দেওয়া হয়। পরে রাতে রুটি খেয়ে দরজা জানালা বন্ধ করে কারখানার দুই শ্রমিক ওই ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে। পরদিন দুপুর ১টার দিকে নাঈমের আত্মীয় রিয়াজ তাকে ডাকাডাকি করে সাড়াশব্দ না পেয়ে অন্যদের সহযোগিতায় দরজা ভেঙে ঢুকে তোশকের ওপর দুজনের নিথর দেহ পান। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে তাদের মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
থেকে দুজনের লাশ উদ্ধার করা হয়। পরে শনিবার মধ্যরাতে তাদের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়। তিনি বলেন, গত ৩ জানুয়ারি রাতে ওই কারখানায় ছারপোকা মারার জন্য ঘরের ভেতর গ্যাস ট্যাবলেট (এলুমিনিয়াম ফসফাইড ট্যাবলেট) দেওয়া হয়। পরে রাতে রুটি খেয়ে দরজা জানালা বন্ধ করে কারখানার দুই শ্রমিক ওই ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে। পরদিন দুপুর ১টার দিকে নাঈমের আত্মীয় রিয়াজ তাকে ডাকাডাকি করে সাড়াশব্দ না পেয়ে অন্যদের সহযোগিতায় দরজা ভেঙে ঢুকে তোশকের ওপর দুজনের নিথর দেহ পান। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্ত শেষে তাদের মরদেহ পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।



