ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিএনপি-ইউনূস যাই বলুক, আ.লীগের রাজনীতি করার সুযোগ নেই: পার্থ
শহীদ রনির মেয়ের ছবিসহ ফেসবুকে যা বললেন মীর স্নিগ্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপি ও যুবদলের মধ্যে সংঘর্ষে আহত অন্তত ২০ জন
সাবেক মেয়র তাপসসহ ৩০ জনের নামে মামলা
নিক্সনের সহযোগী যুবলীগ নেতা শামীম গ্রেফতার
সংস্কার প্রয়োজন মনে করেন ৬৫.৯ শতাংশ মানুষ
‘নির্বাচন যত দেরি হবে, ষড়যন্ত্র তত বাড়বে’
ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ হত্যা: যা বললেন সজীব ওয়াজেদ জয়
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মাসুদকে হত্যার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এই দাবি করে একটি পোস্ট দেন।
বিদেশে থাকা শেখ হাসিনার পুত্র জয় তার স্ট্যাটাসে দাবি করে বলেন, তার এক পা কেটে নেওয়া হয়েছিল ২০১৪ সালে। তখন বাকি হাত-পাগুলোর রগও কেটে দিয়েছিল। ১০ বছর ধরে পঙ্গু জীবন যাপন করছিলেন আব্দুল্লাহ আল মাসুদ। মেয়ের জন্য ওষুধ আনতে রাজশাহীতে বাড়ির পাশে ফার্মেসিতে গেলে সেখানেই তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার এই
হত্যার নেতৃত্ব দিয়েছেন দাবি করে জয় বলেন, ‘আমি মাসুদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং অবিলম্বে ঘাতকদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’ এর আগে গত শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে ওষুধ কিনতে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন নগরীর বিনোদপুর এলাকায় গেলে হামলা হয় আব্দুল্লাহ আল মাসুদের ওপর। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে মাসুদের বিরুদ্ধে। সেই প্রেক্ষিতেই তার ওপর হামলা চালানো হয়েছে বলে জানা যায়। হামলায় তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর দেখে সেনাবাহিনীর সহায়তায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই তিনি মারা যান।
হত্যার নেতৃত্ব দিয়েছেন দাবি করে জয় বলেন, ‘আমি মাসুদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং অবিলম্বে ঘাতকদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’ এর আগে গত শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) রাতে ওষুধ কিনতে বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন নগরীর বিনোদপুর এলাকায় গেলে হামলা হয় আব্দুল্লাহ আল মাসুদের ওপর। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে মাসুদের বিরুদ্ধে। সেই প্রেক্ষিতেই তার ওপর হামলা চালানো হয়েছে বলে জানা যায়। হামলায় তার শারীরিক অবস্থা গুরুতর দেখে সেনাবাহিনীর সহায়তায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই তিনি মারা যান।