
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মালয়েশিয়ায় ১৫ বাংলাদেশি আটক

২ সপ্তাহ ব্যবধানে বিমানবন্দর থেকে আরও ১২৩ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

ত্রিভুজ প্রেমের ফাঁদে প্রাণ গেল প্রবাসীর

“বৃটেনের কার্ডিফ শাহ্ জালাল মসজিদ এন্ড ইসলামিক কালচারেল সেন্টারের নতুন কমিটি গঠন

ক্যালিফোর্নিয়ার গাঁজা খামারে অভিবাসন অভিযানে মৃত্যু ১, গ্রেপ্তার ২০০

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিন কার্ডধারীরা আইন লঙ্ঘন করলে বৈধতা বাতিল

মালয়েশিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর
ছয় মাসে মালয়েশিয়ায় ২৬ হাজারের বেশি অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ায় ছয় মাসে ২৬ হাজার ২৩৬ জন অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। জানুয়ারি থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৯১৩টি অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়েছে বলে ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা গেছে। তবে আটকদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানা যায়নি।
শনিবার (৫ জুলাই) উতুসান মালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেস্তোরাঁ এবং কারখানাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের এক হাজার জনেরও বেশি নিয়োগকর্তাকে সন্দেহজনক কর্মসংস্থান এবং অবৈধ অভিবাসীদের সুরক্ষা দেওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে অভিবাসন মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, তার বিভাগ বিদেশি সমস্যা মোকাবিলায় অভিযান জোরদার করেছে এবং এই সময়কালে বিভিন্ন জাতীয়তার মোট ৯৭ হাজার ৩২২ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছে।
অভিবাসন মহাপরিচালক
জানান, ৩ জুলাই পর্যন্ত পরিসংখ্যান নির্ধারিত মূল কর্মক্ষমতা সূচকের ( কেপিআই) ৭০ শতাংশে পৌঁছেছে। শনিবার (৫ জুলাই) আইএমআই কুয়ালালামপুর রান এবং কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন লেভেল কাস্টমার মিটিং ডে’র পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, এ বছরের শেষ নাগাদ আমরা আরও লক্ষ্য অর্জন করব। জাকারিয়া বলেন, ইমিগ্রেশন বিভাগ গ্রামীণ ও শহরতলীর এলাকাসহ দেশব্যাপী ২০০টিরও বেশি অবৈধ অভিবাসী হটস্পট পর্যবেক্ষণ এবং চিহ্নিত করছে। আমরা অভিবাসন অপরাধকারীদের মোকাবিলা করার চেষ্টা করছি এবং এ বিষয়ে কোনো আপস করব না। অভিবাসন মহাপরিচালক বলেন, অবৈধ অভিবাসীদের বিভিন্ন পদ্ধতি শনাক্ত করা হয়েছে। কেউ কেউ পর্যটক হিসেবে কাজ করতে প্রবেশ করে এবং কেউ কেউ অবৈধ রুট ব্যবহার করে।
জানান, ৩ জুলাই পর্যন্ত পরিসংখ্যান নির্ধারিত মূল কর্মক্ষমতা সূচকের ( কেপিআই) ৭০ শতাংশে পৌঁছেছে। শনিবার (৫ জুলাই) আইএমআই কুয়ালালামপুর রান এবং কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন লেভেল কাস্টমার মিটিং ডে’র পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, এ বছরের শেষ নাগাদ আমরা আরও লক্ষ্য অর্জন করব। জাকারিয়া বলেন, ইমিগ্রেশন বিভাগ গ্রামীণ ও শহরতলীর এলাকাসহ দেশব্যাপী ২০০টিরও বেশি অবৈধ অভিবাসী হটস্পট পর্যবেক্ষণ এবং চিহ্নিত করছে। আমরা অভিবাসন অপরাধকারীদের মোকাবিলা করার চেষ্টা করছি এবং এ বিষয়ে কোনো আপস করব না। অভিবাসন মহাপরিচালক বলেন, অবৈধ অভিবাসীদের বিভিন্ন পদ্ধতি শনাক্ত করা হয়েছে। কেউ কেউ পর্যটক হিসেবে কাজ করতে প্রবেশ করে এবং কেউ কেউ অবৈধ রুট ব্যবহার করে।