
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মালয়েশিয়ায় হালাল শোতে বাংলাদেশ, আসিয়ান বাজারে রপ্তানি বাড়ার সম্ভাবনা

সরকারঘনিষ্ঠ সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যে জিম্মি শ্রমিকরা, মালয়েশিয়া যাওয়ার খরচ বেড়ে ১ লাখ ৬২ হাজার টাকা

মুসলমানদের নবীর আদর্শ চরিত্র অনুসরণ করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার

মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৪ বাংলাদেশিসহ আটক ৯৪

মাত্র ২ ঘণ্টায় মালয়েশিয়ায় ৩৯৬ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার, ফেরত পাঠানো হবে শীঘ্রই

মালয়েশিয়া থেকে ২৮৫২৫ অভিবাসী বহিষ্কার

মালয়েশিয়ার কেদাহে অভিযানে ১২২ অভিবাসী আটক
ছয় মাসে মালয়েশিয়ায় ২৬ হাজারের বেশি অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ায় ছয় মাসে ২৬ হাজার ২৩৬ জন অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। জানুয়ারি থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৯১৩টি অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়েছে বলে ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা গেছে। তবে আটকদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানা যায়নি।
শনিবার (৫ জুলাই) উতুসান মালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেস্তোরাঁ এবং কারখানাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের এক হাজার জনেরও বেশি নিয়োগকর্তাকে সন্দেহজনক কর্মসংস্থান এবং অবৈধ অভিবাসীদের সুরক্ষা দেওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে অভিবাসন মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, তার বিভাগ বিদেশি সমস্যা মোকাবিলায় অভিযান জোরদার করেছে এবং এই সময়কালে বিভিন্ন জাতীয়তার মোট ৯৭ হাজার ৩২২ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছে।
অভিবাসন মহাপরিচালক
জানান, ৩ জুলাই পর্যন্ত পরিসংখ্যান নির্ধারিত মূল কর্মক্ষমতা সূচকের ( কেপিআই) ৭০ শতাংশে পৌঁছেছে। শনিবার (৫ জুলাই) আইএমআই কুয়ালালামপুর রান এবং কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন লেভেল কাস্টমার মিটিং ডে’র পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, এ বছরের শেষ নাগাদ আমরা আরও লক্ষ্য অর্জন করব। জাকারিয়া বলেন, ইমিগ্রেশন বিভাগ গ্রামীণ ও শহরতলীর এলাকাসহ দেশব্যাপী ২০০টিরও বেশি অবৈধ অভিবাসী হটস্পট পর্যবেক্ষণ এবং চিহ্নিত করছে। আমরা অভিবাসন অপরাধকারীদের মোকাবিলা করার চেষ্টা করছি এবং এ বিষয়ে কোনো আপস করব না। অভিবাসন মহাপরিচালক বলেন, অবৈধ অভিবাসীদের বিভিন্ন পদ্ধতি শনাক্ত করা হয়েছে। কেউ কেউ পর্যটক হিসেবে কাজ করতে প্রবেশ করে এবং কেউ কেউ অবৈধ রুট ব্যবহার করে।
জানান, ৩ জুলাই পর্যন্ত পরিসংখ্যান নির্ধারিত মূল কর্মক্ষমতা সূচকের ( কেপিআই) ৭০ শতাংশে পৌঁছেছে। শনিবার (৫ জুলাই) আইএমআই কুয়ালালামপুর রান এবং কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন লেভেল কাস্টমার মিটিং ডে’র পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, এ বছরের শেষ নাগাদ আমরা আরও লক্ষ্য অর্জন করব। জাকারিয়া বলেন, ইমিগ্রেশন বিভাগ গ্রামীণ ও শহরতলীর এলাকাসহ দেশব্যাপী ২০০টিরও বেশি অবৈধ অভিবাসী হটস্পট পর্যবেক্ষণ এবং চিহ্নিত করছে। আমরা অভিবাসন অপরাধকারীদের মোকাবিলা করার চেষ্টা করছি এবং এ বিষয়ে কোনো আপস করব না। অভিবাসন মহাপরিচালক বলেন, অবৈধ অভিবাসীদের বিভিন্ন পদ্ধতি শনাক্ত করা হয়েছে। কেউ কেউ পর্যটক হিসেবে কাজ করতে প্রবেশ করে এবং কেউ কেউ অবৈধ রুট ব্যবহার করে।