ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দ্য উইক-এ শেখ হাসিনার বিস্ফোরক নিবন্ধ: ‘অনির্বাচিত শাসকদের আগেও মোকাবেলা করেছি, দেশ এখন বারুদের স্তূপে’
হাসিনার বলিষ্ঠ বার্তা: দায় স্বীকারের সৎ সাহস ও প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পাল্টা চ্যালেঞ্জে নতুন রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা
হেনস্তা ও আইফোন চুরির অভিযোগ, কিশোরগঞ্জ ছাড়ার ঘোষণা আইনজীবীর
ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে
ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে
শেখ হাসিনার গড়া উন্নয়নের অর্থনীতি আজ সংকটে, ইউনূসের দুর্বল ব্যবস্থাপনায় দিশেহারা ব্যাংকিং খাত
ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে
চট্টগ্রাম ৮ আসনে রক্তাক্ত সংঘর্ষের ছায়া: নিহত সরোয়ার বাবলার রেখে যাওয়া অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন উত্তেজনা
চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে নিজ দলের সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত বিএনপি নেতা সরোয়ার বাবলার রেখে যাওয়া অস্ত্রভাণ্ডারকে ঘিরে এলাকাজুড়ে শুরু হয়েছে নতুন উত্তেজনা ও আতঙ্ক।
বাবলার ছোট ভাই অভিযোগ করেছেন, কারাগারে থাকা অবস্থায় বাবলার সঙ্গে বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে। মুক্তির পর ৫ আগস্টের পর বাবলা আসলাম চৌধুরীর অনুসারী গ্রুপে যোগ দেয় এবং তার দিকনির্দেশনায় রাজনীতি শুরু করে।
অভিযোগ রয়েছে, আসলাম চৌধুরীর আরেক শীর্ষ সহযোগী রোকন ওরফে মেম্বার রোকনকে সঙ্গে নিয়ে বাবলা জঙ্গল সলিমপুরের আলী নগরে সশস্ত্র হামলা চালায়। আলী নগরবাসীর দাবি, ঐ হামলায় ব্যবহৃত সব অস্ত্র সরবরাহ করেছিলেন বাবলা নিজেই।
হামলার দুই দিন
আগে এই অস্ত্রগুলো জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলাকার সাবেক মেম্বার গফুরের মাধ্যমে ওই এলাকায় আনা হয়। ঘটনার দিন সেখান থেকে একে-৪৭ ধরনের ভারী অস্ত্র নিয়ে আলী নগরে হামলা চালানো হয়, যাতে দুইজন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে নিহত বাবলার ওই অস্ত্রভাণ্ডার মেম্বার রোকনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার করা না গেলে জঙ্গল সলিমপুর ও আশপাশের এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যেতে পারে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে, তবে এখন পর্যন্ত কোনো অস্ত্র উদ্ধার বা গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।
আগে এই অস্ত্রগুলো জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলাকার সাবেক মেম্বার গফুরের মাধ্যমে ওই এলাকায় আনা হয়। ঘটনার দিন সেখান থেকে একে-৪৭ ধরনের ভারী অস্ত্র নিয়ে আলী নগরে হামলা চালানো হয়, যাতে দুইজন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে নিহত বাবলার ওই অস্ত্রভাণ্ডার মেম্বার রোকনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার করা না গেলে জঙ্গল সলিমপুর ও আশপাশের এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যেতে পারে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে, তবে এখন পর্যন্ত কোনো অস্ত্র উদ্ধার বা গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।



