ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত পুলিশ ছাঁটাই, তড়িঘড়ি করে রাজনৈতিক কর্মী নিয়োগের অভিযোগ
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র: ব্যয় বাড়লো ২৬ হাজার কোটি, সময়সীমা ৩ বছর পিছিয়ে, বর্তমান সরকারের দুর্বলতা উন্মোচিত
‘বাঙালি চুদনা জাতি, আমি ইসরায়েলের সিকিউরিটিতে ঢুকেছি’—বনি আমিনের ফোনালাপ ফাঁস!
২০০৯-এর ষড়যন্ত্রকারীদের মুক্তি: বিডিআর বিদ্রোহের আসামিরা কি তবে বিএনপি-জামায়াতের ‘দাবার ঘুঁটি’ ছিল?
‘টকশোতে জ্ঞানদানকারী ধর্ষক’: এবি পার্টি নেতা ফুয়াদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশে তোলপাড়
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
চট্টগ্রাম ৮ আসনে রক্তাক্ত সংঘর্ষের ছায়া: নিহত সরোয়ার বাবলার রেখে যাওয়া অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন উত্তেজনা
চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ নির্বাচনী প্রচারণা চলাকালে নিজ দলের সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত বিএনপি নেতা সরোয়ার বাবলার রেখে যাওয়া অস্ত্রভাণ্ডারকে ঘিরে এলাকাজুড়ে শুরু হয়েছে নতুন উত্তেজনা ও আতঙ্ক।
বাবলার ছোট ভাই অভিযোগ করেছেন, কারাগারে থাকা অবস্থায় বাবলার সঙ্গে বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে। মুক্তির পর ৫ আগস্টের পর বাবলা আসলাম চৌধুরীর অনুসারী গ্রুপে যোগ দেয় এবং তার দিকনির্দেশনায় রাজনীতি শুরু করে।
অভিযোগ রয়েছে, আসলাম চৌধুরীর আরেক শীর্ষ সহযোগী রোকন ওরফে মেম্বার রোকনকে সঙ্গে নিয়ে বাবলা জঙ্গল সলিমপুরের আলী নগরে সশস্ত্র হামলা চালায়। আলী নগরবাসীর দাবি, ঐ হামলায় ব্যবহৃত সব অস্ত্র সরবরাহ করেছিলেন বাবলা নিজেই।
হামলার দুই দিন
আগে এই অস্ত্রগুলো জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলাকার সাবেক মেম্বার গফুরের মাধ্যমে ওই এলাকায় আনা হয়। ঘটনার দিন সেখান থেকে একে-৪৭ ধরনের ভারী অস্ত্র নিয়ে আলী নগরে হামলা চালানো হয়, যাতে দুইজন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে নিহত বাবলার ওই অস্ত্রভাণ্ডার মেম্বার রোকনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার করা না গেলে জঙ্গল সলিমপুর ও আশপাশের এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যেতে পারে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে, তবে এখন পর্যন্ত কোনো অস্ত্র উদ্ধার বা গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।
আগে এই অস্ত্রগুলো জঙ্গল সলিমপুর ছিন্নমূল এলাকার সাবেক মেম্বার গফুরের মাধ্যমে ওই এলাকায় আনা হয়। ঘটনার দিন সেখান থেকে একে-৪৭ ধরনের ভারী অস্ত্র নিয়ে আলী নগরে হামলা চালানো হয়, যাতে দুইজন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে নিহত বাবলার ওই অস্ত্রভাণ্ডার মেম্বার রোকনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকাবাসীর আশঙ্কা, দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার করা না গেলে জঙ্গল সলিমপুর ও আশপাশের এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও অবনতির দিকে যেতে পারে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে, তবে এখন পর্যন্ত কোনো অস্ত্র উদ্ধার বা গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।



