
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দিনে বাংলাদেশিদের ২০টি স্টাডি ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেবে ইতালি দূতাবাস

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

বিশেষ কর সুবিধা চায় প্রশাসন ক্যাডার

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার ও মালিকের বাসায় হামলা-ভাঙচুর

এখনো নিয়োগ হয়নি সেই ৫৩৬ পুলিশের

‘মব জাস্টিস’ প্রতিহত করতে কড়া বার্তা

আট বছর পর এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২ বিভাগ
চট্টগ্রাম নগরজুড়ে চলছে দৃষ্টিনন্দন সাজসজ্জা

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষে চট্টগ্রামে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম জমায়েত জশনে জুলুস কেন্দ্র করে নগরজুড়ে চলছে সাজসজ্জা। চট্টগ্রাম নগরের জামেয়া মাদ্রাসার ময়দানসহ কাজীর দেউড়ি, মুরাদপুর, আন্দরকিল্লা, ২ নম্বর গেট, ওয়াসার মোড়, অক্সিজেন মোড়, আগ্রাবাদসহ প্রতিটি মোড়ে গেট, তোরণ ও ব্যানার টাঙানো হচ্ছে। এতে পুরো চট্টগ্রাম নগর এখন উৎসবমুখর রূপ নিয়েছে। জেলার বিভিন্ন উপজেলাও ভিন্নভাবে সাজানো হয়েছে।
আনজুমানে রহমানিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় আগামী ৬ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে জশনে জুলুস। এবার জুলুসের নেতৃত্ব দেবেন পীরে বাঙ্গাল আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ ছাবের শাহ (মা জি আ), সঙ্গে থাকবেন সাহেবজাদা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ ও সাহেবজাদা সৈয়দ মেহমুদ আহমদ শাহ। চট্টগ্রাম জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল
মাদ্রাসা, মাদ্রাসার মাঠ, জুলুস মাঠ, নগরের মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, চকবাজার, আন্দরকিল্লা, কাজীর দেউড়ি মোড়, নিউমার্কেট, ২ নম্বর গেট, জিইসি মোড়সহ আশপাশের এলাকা সাজানো হচ্ছে। নগরের বড় বড় মোড়ে স্থাপন করা হচ্ছে মসজিদে নববীর (দ.) মিনারের আদলে সবুজ দৃষ্টিনন্দন মিনার। আনজুমান ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মনজুর আলম (মনজু) বলেন, সবার সহযোগিতায় এবারও অতীতের মতো সুন্দর, সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খলভাবে জুলুস সম্পন্ন হবে। এবারের জুলুসের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো আনজুমান ট্রাস্টের শতবর্ষ পূর্তি এবং নিয়মিত মাসিক প্রকাশনা তরজুমানের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন। এই দুটি উপলক্ষ সামনে রেখে অনেক কর্মসূচি সাজানো হয়েছে এবং প্রত্যাশা করা হচ্ছে সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করবেন। একই প্রত্যাশার কথা জানান সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ আনোয়ার
হোসেনও। আনজুমান সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৪ সালের ১২ রবিউল আউয়াল (১৩৯৪ হিজরি) দরবারে আলিয়া কাদেরিয়া সিরিকোট শরিফের সাজ্জানশীন আল্লামা হাফেজ সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহের (রহ.) নির্দেশনায় এবং আনজুমান ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নূর মুহাম্মদ আল কাদেরীর (রহ.) নেতৃত্বে চট্টগ্রাম নগরের কোরবানীগঞ্জের বলুয়ারদিঘি পাড় খানকাহ থেকে প্রথম জুলুস বের হয়। এই জুলুস নগরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ষোলশহর জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে শেষ হয়। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত জুলুসের নেতৃত্ব দেন প্রতিষ্ঠাতা আল্লামা হাফেজ সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (রহ.)। ১৯৮৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত নেতৃত্ব দেন তার পুত্র পীরে তরিক্বত সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ (মা জি আ), তবে
গত তিন বছর ধরে অসুস্থতার কারণে তিনি চট্টগ্রামে আসতে পারছেন না। ফলে তার ছোট ভাই সৈয়দ মুহাম্মদ সাবের শাহ (মা জি আ) এবারের ৫৪তম জুলুছের নেতৃত্ব দেবেন। বলুয়ারদিঘি খানকাহ থেকে শুরু হওয়া এই জশনে জুলুস এখন ঢাকাসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতি বছর ১২ রবিউল আউয়ালে চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নারায়ণগঞ্জ, সিলেট, হবিগঞ্জ, পার্বত্যাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় এই জুলুস আয়োজন হয় এবং গত তিন যুগে এর বিস্তার ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
মাদ্রাসা, মাদ্রাসার মাঠ, জুলুস মাঠ, নগরের মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, চকবাজার, আন্দরকিল্লা, কাজীর দেউড়ি মোড়, নিউমার্কেট, ২ নম্বর গেট, জিইসি মোড়সহ আশপাশের এলাকা সাজানো হচ্ছে। নগরের বড় বড় মোড়ে স্থাপন করা হচ্ছে মসজিদে নববীর (দ.) মিনারের আদলে সবুজ দৃষ্টিনন্দন মিনার। আনজুমান ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মনজুর আলম (মনজু) বলেন, সবার সহযোগিতায় এবারও অতীতের মতো সুন্দর, সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খলভাবে জুলুস সম্পন্ন হবে। এবারের জুলুসের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো আনজুমান ট্রাস্টের শতবর্ষ পূর্তি এবং নিয়মিত মাসিক প্রকাশনা তরজুমানের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন। এই দুটি উপলক্ষ সামনে রেখে অনেক কর্মসূচি সাজানো হয়েছে এবং প্রত্যাশা করা হচ্ছে সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করবেন। একই প্রত্যাশার কথা জানান সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ আনোয়ার
হোসেনও। আনজুমান সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৪ সালের ১২ রবিউল আউয়াল (১৩৯৪ হিজরি) দরবারে আলিয়া কাদেরিয়া সিরিকোট শরিফের সাজ্জানশীন আল্লামা হাফেজ সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহের (রহ.) নির্দেশনায় এবং আনজুমান ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নূর মুহাম্মদ আল কাদেরীর (রহ.) নেতৃত্বে চট্টগ্রাম নগরের কোরবানীগঞ্জের বলুয়ারদিঘি পাড় খানকাহ থেকে প্রথম জুলুস বের হয়। এই জুলুস নগরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ষোলশহর জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে শেষ হয়। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত জুলুসের নেতৃত্ব দেন প্রতিষ্ঠাতা আল্লামা হাফেজ সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ (রহ.)। ১৯৮৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত নেতৃত্ব দেন তার পুত্র পীরে তরিক্বত সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ (মা জি আ), তবে
গত তিন বছর ধরে অসুস্থতার কারণে তিনি চট্টগ্রামে আসতে পারছেন না। ফলে তার ছোট ভাই সৈয়দ মুহাম্মদ সাবের শাহ (মা জি আ) এবারের ৫৪তম জুলুছের নেতৃত্ব দেবেন। বলুয়ারদিঘি খানকাহ থেকে শুরু হওয়া এই জশনে জুলুস এখন ঢাকাসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। প্রতি বছর ১২ রবিউল আউয়ালে চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নারায়ণগঞ্জ, সিলেট, হবিগঞ্জ, পার্বত্যাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় এই জুলুস আয়োজন হয় এবং গত তিন যুগে এর বিস্তার ব্যাপকভাবে বেড়েছে।