ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জুলাই ফাউন্ডেশনের ভেতরে ‘আয়নাঘর’ বানিয়ে নির্যাতন: স্বীকারোক্তি ভুক্তভোগী জুলাইযোদ্ধার
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন: জেনেভায় আইপিইউ অধিবেশনে ১০ দফা সিদ্ধান্ত
শহিদ জননী জাহানার ইমামের বই কেজি দরে বিক্রি: বাংলা একাডেমির মুখে কালিমা
সব বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা
ইউনূস সরকারের আমলে বাড়ছে অপরাধ, বাড়ছে নিরাপত্তাহীনতাঃ অক্টোবরে ৫% বৃদ্ধি
১০ই নভেম্বর, শহিদ নূর হোসেন দিবসে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রহসনমূলক বিচার বন্ধের দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি
আন্দোলনরত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উপর ন্যক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় পেট্রল ঢেলে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকের একটি শাখায় পেট্রল ঢেলে আগুন দিয়েছে অজ্ঞাত পরিচয় দুর্বৃত্তরা।
এ ঘটনায় কয়েকটি আসবাবসহ এবং ব্যাংকের নথিপত্র পুড়ে গেছে। তবে টাকার ভল্টের কোনো ক্ষতি হয়নি বলে জানিয়েছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা।
১১ই নভেম্বর, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার চান্দুরা এলাকায় গ্রামীণ ব্যাংকের চান্দুরা শাখায় এ ঘটনা ঘটে।
ব্যাংকের চান্দুরা শাখার ম্যানেজার কলিম উদ্দিন জানান, মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে বাইরে থেকে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। নাইটগার্ড বিষয়টি বুঝতে পেরে তাদের অবহিত করেন। তাৎক্ষণিক স্থানীয়দের সঙ্গে নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন পুরোপুরি নেভায়। এ বিষয়ে থানায় লিখিতভাবে অভিযোগ করা হবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
আগুন দেওয়ার ঘটনার বিষয়ে জানতে
স্থানীয়দের সাথে কথা হয় প্রতিবেদকের। কোনো রাজনৈতিক দলের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে মনে করেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে স্থানীয় ব্যবসায়ী সগির উদ্দিন বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের উপর ক্ষোভ অনেক মানুষের। বিশেষ করে সাধারণ দরিদ্র মানুষের রক্ত চুষে খাওয়া এই ব্যাংকের সর্বনাশ হলে গরীব মানুষই খুশি হবে। এর বেশি আর কিছু বলতে চাই না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন স্কুল শিক্ষক বলেন, এ ঘটনা যারাই ঘটাক, রাজনৈতিক রঙ দেয়ার চেষ্টা করবে প্রশাসন, এটা তাদের কথাবার্তাতেই বুঝেছে সাধারণ মানুষ। রাজনৈতিক দলের কেউ যদি জড়িত থাকত, তবে ব্যাংক পুরোপুরি ছাই হয়ে যেত, চেয়ার টেবিল পুড়িয়ে প্যানিক তৈরি করত না। বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল ইসলাম জানান, খবর
পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয়দের সাথে কথা হয় প্রতিবেদকের। কোনো রাজনৈতিক দলের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে মনে করেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে স্থানীয় ব্যবসায়ী সগির উদ্দিন বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের উপর ক্ষোভ অনেক মানুষের। বিশেষ করে সাধারণ দরিদ্র মানুষের রক্ত চুষে খাওয়া এই ব্যাংকের সর্বনাশ হলে গরীব মানুষই খুশি হবে। এর বেশি আর কিছু বলতে চাই না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন স্কুল শিক্ষক বলেন, এ ঘটনা যারাই ঘটাক, রাজনৈতিক রঙ দেয়ার চেষ্টা করবে প্রশাসন, এটা তাদের কথাবার্তাতেই বুঝেছে সাধারণ মানুষ। রাজনৈতিক দলের কেউ যদি জড়িত থাকত, তবে ব্যাংক পুরোপুরি ছাই হয়ে যেত, চেয়ার টেবিল পুড়িয়ে প্যানিক তৈরি করত না। বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল ইসলাম জানান, খবর
পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। কে বা কারা আগুন লাগিয়েছে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।



