
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

আল-উদেইদ ঘাঁটিতে ইরানি হামলার নিন্দা জানাল কাতার

সিরিয়ার গির্জায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ২৫
গাজায় পোলিও টিকা ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরাইল, ঝুঁকিতে ৬ লাখ শিশু

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে অবিরাম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল।
টানা ১৮ মাস ধরে চালানো এই আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৫১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। হামলার পাশাপাশি ইসরাইল গাজাতে সর্বাত্মক অবরোধও জারি রেখেছে।
এর ফলে গাজায় বহু মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে পড়েছেন। আর এবার ইসরাইলের বাধায় গাজায় পোলিও টিকা প্রবেশ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে ঝুঁকিতে পড়েছে গাজার ৬ লাখেরও বেশি শিশু।
মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু। বার্তাসংস্থাটি বলছে, ইসরাইল পোলিও টিকা গাজায় প্রবেশ করতে না দেওয়ায় ৬ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি শিশু ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় জানায়, “টিকা ঢুকতে না দেওয়ার কারণে পোলিও প্রতিরোধে শুরু
হওয়া চতুর্থ পর্যায়ের ক্যাম্পেইন বন্ধ হয়ে গেছে।” স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, “টিকা সরবরাহ অব্যাহত না থাকলে ৬ লাখ ২ হাজারের বেশি শিশু আজীবনের জন্য পক্ষাঘাতগ্রস্ত বা স্থায়ীভাবে অক্ষম হয়ে পড়তে পারে।” মন্ত্রণালয় আরও জানায়, গাজার শিশুদের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বর্তমানে “নজিরবিহীন ও ভয়াবহ”, কারণ সেখানে যথাযথ পুষ্টি ও নিরাপদ খাবার পানির পুরোপুরি অভাব রয়েছে। আনাদোলু বলছে, ২০২৪ সালের আগস্টে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১০ মাস বয়সী এক শিশুর শরীরে পোলিও শনাক্ত করে, যা ছিল ওই অঞ্চলে প্রথম পোলিও সংক্রমণের ঘটনা। এরপর থেকেই ইসরায়েলের গাজা আগ্রাসনের মধ্যেই টিকাদান কার্যক্রম চালানো হয়। তিনটি ধাপে এই টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রথম ধাপে ৫ লাখ ৬০ হাজারের বেশি
শিশু টিকা পায়। দ্বিতীয় ধাপে ১০ বছরের নিচের ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৭৭৪ শিশু এবং তৃতীয় ধাপে আরও ৫ লাখ ৯০ হাজার শিশুকে টিকাদান করা হয়। জাতিসংঘ বলছে, পূর্ণ সুরক্ষার জন্য গাজার শিশুদের অন্তত দুটি মৌখিক পোলিও টিকা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
হওয়া চতুর্থ পর্যায়ের ক্যাম্পেইন বন্ধ হয়ে গেছে।” স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, “টিকা সরবরাহ অব্যাহত না থাকলে ৬ লাখ ২ হাজারের বেশি শিশু আজীবনের জন্য পক্ষাঘাতগ্রস্ত বা স্থায়ীভাবে অক্ষম হয়ে পড়তে পারে।” মন্ত্রণালয় আরও জানায়, গাজার শিশুদের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বর্তমানে “নজিরবিহীন ও ভয়াবহ”, কারণ সেখানে যথাযথ পুষ্টি ও নিরাপদ খাবার পানির পুরোপুরি অভাব রয়েছে। আনাদোলু বলছে, ২০২৪ সালের আগস্টে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১০ মাস বয়সী এক শিশুর শরীরে পোলিও শনাক্ত করে, যা ছিল ওই অঞ্চলে প্রথম পোলিও সংক্রমণের ঘটনা। এরপর থেকেই ইসরায়েলের গাজা আগ্রাসনের মধ্যেই টিকাদান কার্যক্রম চালানো হয়। তিনটি ধাপে এই টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রথম ধাপে ৫ লাখ ৬০ হাজারের বেশি
শিশু টিকা পায়। দ্বিতীয় ধাপে ১০ বছরের নিচের ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৭৭৪ শিশু এবং তৃতীয় ধাপে আরও ৫ লাখ ৯০ হাজার শিশুকে টিকাদান করা হয়। জাতিসংঘ বলছে, পূর্ণ সুরক্ষার জন্য গাজার শিশুদের অন্তত দুটি মৌখিক পোলিও টিকা গ্রহণ করা প্রয়োজন।