
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আবারও পশ্চিমবঙ্গে মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

‘ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৫ জন সেনা হেফাজতে’

নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণার আগেই ফাঁস! তদন্তে কর্মকর্তারা

মেক্সিকোতে আকস্মিক বন্যায় মৃত বেড়ে ২৮, নিখোঁজ অনেকে

স্বামীকে কিডনি দিতে এক মুহূর্তও দেরি করলেন না তরুণী

গাজা ছেড়ে আরেক দেশে ইসরায়েলের হামলা

মারিয়া কোরিনা কি নিজ ভুবনে শান্তিতে আছেন?
গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত

যুক্তরাষ্ট্রের দুই ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর ক্রিস ভ্যান হলেন এবং জেফরি মার্কলে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে সত্য অনুসন্ধান মিশন শেষে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেছেন, ‘গাজা থেকে স্থানীয় লোকজনকে সরে যেতে বাধ্য করতে ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের জাতিগতভাবে নির্মূল ও ধ্বংস করার ধারাবাহিক পরিকল্পনা নিয়েছে। তারা দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র এই কুকর্মে জড়িত এবং বিশ্বকে এটি থামাতে হবে।’
মেরিল্যান্ডের ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর ক্রিস ভ্যান হলেন এবং ওরেগনের জেফরি মার্কলে উভয়ই সিনেটের পররাষ্ট্র সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য। তারা বৃহস্পতিবার একটি প্রতিবেদনে তাদের অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য প্রকাশ করেছেন।
মধ্যপ্রাচ্যে কংগ্রেসের একটি প্রতিনিধিদল ভ্রমণ করে আসার পর এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে সিনেটররা লিখেছেন, বোমা এবং বুলেটের চেয়েও ধ্বংসযজ্ঞ বেশি হচ্ছে। তারা মানবিক ত্রাণ সাহায্য
বন্ধের ধারাবাহিক অভিযানও দেখেছেন, যা তারা “খাদ্যকে যুদ্ধের হাতিয়ার” হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ভ্যান হলেন বৃহস্পতিবারের প্রেস কনফারেন্সে বলেছেন, “নেতানিয়াহু সরকার ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী গোষ্ঠী হামাসকে নিশানা করার বাইরেও গাজার সব মানুষের ওপর ঢালাওভাবে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে।” দুই সিনেটর সত্য অনুসন্ধান মিশনে মিশর, ইসরায়েলসহ অধিকৃত পশ্চিম তীর এবং জর্ডানও ভ্রমণ করেছেন। তারা বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলের কার্যকলাপ কেবল হামাসের ক্ষতি করাই নয়, বরং স্থানীয় লোকজনকে জাতিগতভাবে নির্মূল করার একটি ইচ্ছাকৃত কৌশল। তাদের প্রতিবেদনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, “নেতানিয়াহু সরকার ইজ ইমপ্লিমেন্টিং এ প্ল্যান টু এথনিক্যালি ক্লিনজিং অব প্যালেস্টিনিয়াস।” এতে বলা হয়েছে, আমেরিকাও এতে জড়িত।
বন্ধের ধারাবাহিক অভিযানও দেখেছেন, যা তারা “খাদ্যকে যুদ্ধের হাতিয়ার” হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ভ্যান হলেন বৃহস্পতিবারের প্রেস কনফারেন্সে বলেছেন, “নেতানিয়াহু সরকার ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী গোষ্ঠী হামাসকে নিশানা করার বাইরেও গাজার সব মানুষের ওপর ঢালাওভাবে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নিয়েছে।” দুই সিনেটর সত্য অনুসন্ধান মিশনে মিশর, ইসরায়েলসহ অধিকৃত পশ্চিম তীর এবং জর্ডানও ভ্রমণ করেছেন। তারা বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলের কার্যকলাপ কেবল হামাসের ক্ষতি করাই নয়, বরং স্থানীয় লোকজনকে জাতিগতভাবে নির্মূল করার একটি ইচ্ছাকৃত কৌশল। তাদের প্রতিবেদনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, “নেতানিয়াহু সরকার ইজ ইমপ্লিমেন্টিং এ প্ল্যান টু এথনিক্যালি ক্লিনজিং অব প্যালেস্টিনিয়াস।” এতে বলা হয়েছে, আমেরিকাও এতে জড়িত।