ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে খান মিষ্টি আলু
শীতকালে সকালবেলা মিষ্টি আলু খান, মিষ্টি আমেজ পাবেন। আর তাছাড়া শীতকালীন সবজি হিসেবে বেশ সহজলভ্য এটি। মিষ্টি আলু যেমন স্বাদে মিষ্টি, তেমনই পুষ্টিকরও। এ মিষ্টি আলুতে রয়েছে ডায়েটারি ফাইবার, বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। নিয়মিত এই সবজি খেলে হজমশক্তি উন্নত হয়। আর রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। সেই সঙ্গে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং ওজনও কমে।
আপনি জেনে অবাক হবেন, মিষ্টি আলুতে আছে অ্যান্টি-ক্যানসার উপাদান, যা ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায় মিষ্টি আলু। এ আলুতে থাকে বিটা-ক্যারোটিন। এটি এক প্রকার ভিটামিন এ। এই বিটা-ক্যারোটিন দেহে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি দেহে ফ্রি র্যাডিকেলের দ্বারা তৈরি হওয়া সেলুলার ক্ষতির ঝুঁকি কমায়।
ফ্রি র্যাডিকেল
হলো— অস্থির অণু, যা ডিএনএ মিউটেশন ঘটাতে পারে। এই মিউটেশন ক্যানারের কোষ বেড়ে যাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ। বিটা-ক্যারোটিন এই ফ্রি র্যাডিকেলের হাত থেকেই আপনাকে রক্ষা করবে। এভাবে মিষ্টি আলু ফুসফুসের ক্যানসার, প্রস্টেট ও ব্রেস্ট ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে। এ ছাড়া মিষ্টি আলুর মধ্যে অ্যান্থোসায়ানিন নামক রাসায়নিক আছে, যা এক ধরনের অ্যান্টি-ক্যানসর উপাদান। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, এ উপাদান ক্যানসারের কোষকে বাড়তে দেয় না। কোলন ও এমনকি ব্রেস্ট ক্যানসার সেল বৃদ্ধি ও বিস্তার প্রতিরোধ করে। আর মিষ্টি আলুতে থাকা ডায়েটারি ফাইবার অন্ত্রের স্বাস্থ্য গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এ ছাড়া কোলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকিও কমে যায়। ফাইবার পাচনতন্ত্রে কার্সিনোজেন অপসারণে ও অন্ত্রের
আস্তরণের সঙ্গে তাদের যোগাযোগও কমিয়ে দেয়। এ ছাড়া মিষ্টি আলুর নানা ধরনের ফেনোলিক যৌগ আছে। এর মধ্যে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিডও পাওয়া যায়। এগুলোও ক্যানসার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এসব যৌগক্ষতিকারক অক্সিডেটিভ এজেন্টগুলোকে দূর করে এবং প্রদাহকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে শীতকালে নিয়মিত খেতে পারেন মিষ্টি আলু। সূত্র: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ
হলো— অস্থির অণু, যা ডিএনএ মিউটেশন ঘটাতে পারে। এই মিউটেশন ক্যানারের কোষ বেড়ে যাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ। বিটা-ক্যারোটিন এই ফ্রি র্যাডিকেলের হাত থেকেই আপনাকে রক্ষা করবে। এভাবে মিষ্টি আলু ফুসফুসের ক্যানসার, প্রস্টেট ও ব্রেস্ট ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে। এ ছাড়া মিষ্টি আলুর মধ্যে অ্যান্থোসায়ানিন নামক রাসায়নিক আছে, যা এক ধরনের অ্যান্টি-ক্যানসর উপাদান। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, এ উপাদান ক্যানসারের কোষকে বাড়তে দেয় না। কোলন ও এমনকি ব্রেস্ট ক্যানসার সেল বৃদ্ধি ও বিস্তার প্রতিরোধ করে। আর মিষ্টি আলুতে থাকা ডায়েটারি ফাইবার অন্ত্রের স্বাস্থ্য গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এ ছাড়া কোলোরেক্টাল ক্যানসারের ঝুঁকিও কমে যায়। ফাইবার পাচনতন্ত্রে কার্সিনোজেন অপসারণে ও অন্ত্রের
আস্তরণের সঙ্গে তাদের যোগাযোগও কমিয়ে দেয়। এ ছাড়া মিষ্টি আলুর নানা ধরনের ফেনোলিক যৌগ আছে। এর মধ্যে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিডও পাওয়া যায়। এগুলোও ক্যানসার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এসব যৌগক্ষতিকারক অক্সিডেটিভ এজেন্টগুলোকে দূর করে এবং প্রদাহকে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে শীতকালে নিয়মিত খেতে পারেন মিষ্টি আলু। সূত্র: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ