ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্যু করে পদচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়ে ইউনুসের কাছে রাষ্ট্রপতি এখন অচ্ছুৎ!
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নাকি সংঘর্ষ—সংকটময় মোড়ে বাংলাদেশ
বিচারের নামে শেখ হাসিনার সাথে চলছে অবিচার, বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ
ইনিয়ে-বিনিয়ে পাকিস্তানকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা, জুতা মেরে বাঙালির জবাব!
একটি জাতিকে পঙ্গু করতেই রাও ফরমানের নীলনকশা, বাস্তবায়নে জামাত
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
কাশিমপুর কারাগারে কাউন্সিলর মুরাদ হোসেনের মৃত্যু, হত্যার অভিযোগ আওয়ামী লীগের
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে মারা গেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুরাদ হোসেন। কারাবন্দী অবস্থায় তার এই মৃত্যুকে 'পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড' বলে অভিযোগ করেছে তার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুরাদ হোসেন বর্তমান সরকারের দায়ের করা একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কাশিমপুর কারাগারে বন্দী ছিলেন। তার পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে, কারাগারে থাকাকালীন তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেও তাকে কোনো সুচিকিৎসা দেওয়া হয়নি। বিনা চিকিৎসায় তার মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করছেন তারা।
মুরাদ হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন এবং মিরপুর এলাকায় একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি
হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি ১২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিরিন রোকসানার স্বামী ছিলেন। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও শোকের ছায়া নেমে আসে। দলের পক্ষ থেকে এক শোকবার্তায় বলা হয়, "অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক দখলদার সরকারের দেওয়া মিথ্যা মামলায় কারারুদ্ধ অবস্থায় বিনা চিকিৎসায়" তার মৃত্যু হয়েছে। আওয়ামী লীগ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং এটিকে একটি হত্যাকাণ্ড বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে এর পেছনে দায়ীদের বিচারের
আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে কাশিমপুর কারা কর্তৃপক্ষ বা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জনপ্রিয় এই জনপ্রতিনিধির আকস্মিক মৃত্যুতে তার নির্বাচনী এলাকা মিরপুরসহ পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের পরিবেশ বিরাজ করছে।
হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি ১২ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিরিন রোকসানার স্বামী ছিলেন। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও শোকের ছায়া নেমে আসে। দলের পক্ষ থেকে এক শোকবার্তায় বলা হয়, "অবৈধ ও অগণতান্ত্রিক দখলদার সরকারের দেওয়া মিথ্যা মামলায় কারারুদ্ধ অবস্থায় বিনা চিকিৎসায়" তার মৃত্যু হয়েছে। আওয়ামী লীগ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং এটিকে একটি হত্যাকাণ্ড বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এ নিয়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে এর পেছনে দায়ীদের বিচারের
আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে কাশিমপুর কারা কর্তৃপক্ষ বা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও জনপ্রিয় এই জনপ্রতিনিধির আকস্মিক মৃত্যুতে তার নির্বাচনী এলাকা মিরপুরসহ পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের পরিবেশ বিরাজ করছে।



