ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পুরোদমে চলছে প্যাভিলিয়ন, স্টল নির্মাণের কাজ
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পেলেন যারা
বইমেলায় অবনমনের শিকার প্রকাশকদের দশ দফা দাবি
বইমেলায় প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ নিয়ে নতুন বিতর্ক ও অভিযোগ
প্যাভিলিয়ন হারাতে পারেন স্বৈরাচারী সরকারের দোসর প্রকাশকরা
শিল্পকলায় নাটক বন্ধ: যা বললো প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
২০২৪ সালে সাহিত্যে নোবেলজয়ী হান ক্যাং কে?
কার্টুনে বিদ্রোহ তুলে ধরতে চায় দৃক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নিয়ে এবার কার্টুন প্রদর্শনী করতে চলেছে দৃক গ্যালারি। রাজধানীর পান্থপথের দৃক গ্যালারিতে আগামী শুক্রবার (১৬ আগস্ট) বিকেল ৫টায় ‘কার্টুনে বিদ্রোহ’ প্রদর্শনীটির উদ্বোধন হবে। প্রদর্শনীটি ২৩ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।
বাংলাদেশ কার্টুনিস্ট অ্যাসোসিয়েশন, ব্যঙ্গাত্মক অনলাইন সাময়িকী ইআরকি এবং দৃক কার্টুন প্রদর্শনীটির আয়োজন করছে।
রাজনৈতিক ঘটনা আমাদের জাতীয় জীবনে ঘটে চলেছে অহরহ। কিন্তু এ নিয়ে কার্টুন একেবারেই হাতে গোনা। যারা করে গেছেন, তাদেরও মাথায় রাখতে হয়েছে অনেক আশঙ্কা, ভীতি। কিন্তু সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে দেখা গেল অভূতপূর্ব এক দৃশ্য। যতই ভয় চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তা জয় করে জনতা হয়ে উঠছে ততই দূর্দম। আর ভয়কে জয় করলে, মত প্রকাশে অসংকোচ হয়ে উঠলে
কার্টুন কেমন জ্বলে উঠতে পারে, এবার আমরা দেখেছি। প্রথম আর্টওয়ার্ক এসেছে কার্টুনিস্টদের কাছ থেকেই। প্রথিতযশারা তো এঁকেছেনই, প্রাণখুলে তাতে যোগ দিয়েছেন নবীনরা। কেউ প্রকাশ করেছেন ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়ায়, কেউ এঁকেছেন সংবাদ মাধ্যমের পাতায়। কেউ নামে এঁকেছেন, কেউ বেনামে এঁকেছেন, অসংখ্য মানুষের শেয়ারে তা ছড়িয়ে গেছে অন্তর্জালে। শুধু ডিজিটাল মাধ্যমেই নয়, শহরের দেয়ালে দেয়ালে তারুণ্যের ঝংকার তুলে ছড়িয়ে গেছে গ্রাফিতি। তার কিছু উঠে এসেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, আর রয়ে গেছে পথ-চলতি মানুষের স্মৃতির মণিকোঠায়। এই অমূল্য সৃষ্টিকর্মগুলোকে একসঙ্গে করেই আমাদের এই প্রদর্শনী। সবগুলো তুলে আনা অবশ্যই এই পরিসরে সম্ভব নয়। তবে যতটুকু আছে, আবার আমাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবে ছাত্র আন্দোলনের এই জ্বলজ্বলে সময়টাতে।
কার্টুন কেমন জ্বলে উঠতে পারে, এবার আমরা দেখেছি। প্রথম আর্টওয়ার্ক এসেছে কার্টুনিস্টদের কাছ থেকেই। প্রথিতযশারা তো এঁকেছেনই, প্রাণখুলে তাতে যোগ দিয়েছেন নবীনরা। কেউ প্রকাশ করেছেন ব্যক্তিগত সোশ্যাল মিডিয়ায়, কেউ এঁকেছেন সংবাদ মাধ্যমের পাতায়। কেউ নামে এঁকেছেন, কেউ বেনামে এঁকেছেন, অসংখ্য মানুষের শেয়ারে তা ছড়িয়ে গেছে অন্তর্জালে। শুধু ডিজিটাল মাধ্যমেই নয়, শহরের দেয়ালে দেয়ালে তারুণ্যের ঝংকার তুলে ছড়িয়ে গেছে গ্রাফিতি। তার কিছু উঠে এসেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, আর রয়ে গেছে পথ-চলতি মানুষের স্মৃতির মণিকোঠায়। এই অমূল্য সৃষ্টিকর্মগুলোকে একসঙ্গে করেই আমাদের এই প্রদর্শনী। সবগুলো তুলে আনা অবশ্যই এই পরিসরে সম্ভব নয়। তবে যতটুকু আছে, আবার আমাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবে ছাত্র আন্দোলনের এই জ্বলজ্বলে সময়টাতে।