
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মুসলিম দেশগুলোর যৌথবাহিনী গঠনের ইঙ্গিত, থাকবে পাকিস্তানও

মোদির জন্মদিনে ট্রাম্পের ফোন

গাজা নিয়ে জাতিসংঘের ৭২ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে যা আছে

আগামী সপ্তাহে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধকে গণহত্যা বলছে জাতিসংঘের তদন্ত সংস্থা

কাতারে আর হামলা চালাবে না ইসরায়েল: ট্রাম্প

নেপাল, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, তবে কি দক্ষিণ এশিয়া জেন-জি বিপ্লবের উর্বর ভূমি?
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে সিআইএ-মোসাদ প্রধানরা

গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আলোচনার জন্য কাতারের দোহায় পৌঁছেছেন সিআইএ এবং মোসাদের প্রধানরা। স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যায় কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন তারা।
এ বৈঠকের মূল উদ্দেশ্য হলো গাজার জন্য নতুন একটি স্বল্পমেয়াদী যুদ্ধবিরতি চুক্তি এবং হামাসের হাতে আটক কিছু জিম্মির মুক্তির জন্য আলোচনা করা।
সূত্র অনুযায়ী, এই আলোচনা ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে, যা এক মাসের কম সময়ের জন্য বলবৎ থাকবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাতারের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এই যুদ্ধবিরতি চুক্তির ফলে দুই পক্ষের মধ্যে শান্তির সম্ভাবনা বাড়বে। তবে এই চুক্তির আওতায় ঠিক কতজন ইসরাইলি জিম্মি এবং ফিলিস্তিনি বন্দি মুক্তি পাবেন, তা এখনও
পরিষ্কার নয়। প্রসঙ্গত, গাজায় চলমান ইসরাইলি আগ্রাসন এবং জিম্মি পরিস্থিতির কারণে অঞ্চলটির মানুষের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান হামলার পর থেকে ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে বিভিন্ন চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক এই আলোচনা প্রচেষ্টা কতটুকু সফল হবে, তা দেখতে এখন সবার নজর রয়েছে কাতারের দিকে। আন্তর্জাতিক সমাজ এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলো এ বিষয়টি গভীরভাবে মনিটর করছে এবং আশা করছে যে, দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা সফল হলে তা মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হতে পারে। তথ্যসূত্র: রয়টার্স
পরিষ্কার নয়। প্রসঙ্গত, গাজায় চলমান ইসরাইলি আগ্রাসন এবং জিম্মি পরিস্থিতির কারণে অঞ্চলটির মানুষের জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান হামলার পর থেকে ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে বিভিন্ন চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তবে সাম্প্রতিক এই আলোচনা প্রচেষ্টা কতটুকু সফল হবে, তা দেখতে এখন সবার নজর রয়েছে কাতারের দিকে। আন্তর্জাতিক সমাজ এবং মানবাধিকার সংস্থাগুলো এ বিষয়টি গভীরভাবে মনিটর করছে এবং আশা করছে যে, দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা সফল হলে তা মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হতে পারে। তথ্যসূত্র: রয়টার্স