
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাগো বাহে, কুণ্ঠে সবায়?

যে শুদ্ধ রাজনীতির বয়ান দেয় জামায়াত-শিবির, তারা কি তা আদৌ ধারণ করে?

গোপালগঞ্জ হত্যাযজ্ঞের দায়িত্ব নিয়ে ড. ইউনূসের পদত্যাগ করা উচিত

ধান ভানতেও বিবিসির গীত: রাষ্ট্র পরিচালনার ব্যর্থতা ঢাকার মিডিয়া কাব্য

আরো একবার চীনের কূটনৈতিক বার্তা: আসল হুমকি কে?

আওয়ামী লীগ থাকলে, বাংলাদেশ থাকবে

সেই থেকে ‘কালো’ চঞ্চল
কয়লার রঙ কমলা, খুনির নাম ইউনূস

অনিমেষ খান
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবড়িস্থ মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের শত শত শিক্ষার্থী নিহত। তাদের কয়লা হওয়া শরীরগুলো আর আলাদা করা যাচ্ছে না। বিধ্বস্ত ভবনের ক্লাশরুমগুলোর ছবি সাক্ষ্য দিচ্ছে—কী মর্মান্তিকভাবে নিহত হয়েছে এই কোমল শিশুরা। তাঁদের স্বজন-পরিজনরা দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন। ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে একের পর এক ছড়িয়ে পড়ছে পোড়া বইখাতা, আইডি কার্ড। তার পাশাপাশি চলছে সরকারের লাশ গোপন করার নানা ইতরামি আর আইএসপিআরের একের পর এক মিথ্যাচার।
কুমিরের কান্নার মতো একটি সরকারি বার্তায় তারা রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করলো বটে, কিন্তু সরকার নিজেই সে শোক মানেনি। কতগুলো অর্থহীন আনুষ্ঠানিকতা ছাড়া রাষ্ট্র আর কিছুই করেনি। উল্টো সরকারি শোক ঘোষণার দিনেই প্রধান উপদেষ্টা নামক হায়েনাটি
দাঁত কেলিয়ে পৃথিবীর বিভৎসতম হাসিটি হাসলো ক্যামেরার সামনে। বিএনপিসহ চারটি তল্পিবাহক রাজনৈতিক দলের নেতাদের এনে সবাই মিলে কমলার জুস খেলো। এ যেনো উৎসবের দিন! এমনকি একসাথে হাস্যোজ্জ্বল ছবিটি তোলার সময়ও এদের মনে হয়নি, রাষ্ট্রীয় শোক দিবসে কালো ব্যাজ ধারণ করার নূন্যতম প্রথাটির কথা। সবই ঠিকঠাক—যেন কিছুই ঘটেনি কোথাও। কিন্তু কী ঘটেছে, তা শুধু জানে নিহত আনুমানিক তিন শতাধিক শিশুর পরিবার, তাঁদের বেঁচে থাকা বন্ধু-সহপাঠীরা। প্রশ্ন হলো, এমন মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পরও বিমান বাহিনী বা সশস্ত্রবাহিনী নিয়ে কেউ টু শব্দটি করলো না কেনো? এ দেশের জান লড়িয়ে দেওয়া সুশীল সমাজ যে শীতনিদ্রাটি দিলো—এর পিছনের কারণটি কী? বিমান বাহিনীর অপরাধ নিয়ে মুখ খোলা যাবে না?
সেনাবাহিনী আর সরকারি সুরে সুর মিলিয়ে বলতে হবে—“কতজন নিহত হয়েছে, সেটা বড়ো কথা না।” তাহলে বড়ো কথা কী? ক্ষমতা? ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এভাবে তিন শতাধিক শিশুর লাশ গায়েব করে দিতে হলো? ঘটনার পরপরই বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হলো, পাইলট নাকি আপ্রাণ চেষ্টা করেছিল যুদ্ধবিমানটিকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য। বটে! চব্বিশ ঘণ্টা পর বিডি ডাইজেস্ট যখন সিসিটিভির ফুটেজটি বের করলো, তখন জানা গেলো—চেষ্টা তো দূরের কথা, সে বরং টার্গেট ঠিক করেই বিমান থেকে নিজেকে নিরাপদে ইজেক্ট করেছিল। আইএসপিআরের মুখস্থ ভাষ্যের সাথে তো সিসিটিভির ফুটেজ মেলে না। তাদের কেন আমরা বিশ্বাস করবো? অবৈধ প্রধান উপদেষ্টা খুনী ইউনূস যেভাবে হেসে হেসে রাতের
অন্ধকারে চারটি রাজনৈতিক দল ডেকে এনে জুস পান করলো আর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল যেভাবে নির্লজ্জের মতো গণমাধ্যমের সামনে এসে অপ্রাসঙ্গিক বক্তৃতা দিলো—তাতে প্রমাণ হয়, মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের নিহত শিক্ষার্থী ও অন্যান্য আহতদের নিয়ে তারা চিন্তিত নয়, তারা চিন্তিত কেবল ক্ষমতার ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে। সবাই মিলে এসে ঘোষণা দিলো—তাদের ঐক্য ঠিক আছে। কিন্তু কেউ তো আপনাদের ঐক্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলেনি, মানুষ জানতে চেয়েছে—লাশের প্রকৃত সংখ্যা কতো? একটা সুস্পষ্ট সংখ্যা তারা জানতে চেয়েছে, কিন্তু আপনারা তা তো জানালেনই না; উল্টো যারা লাশের সংখ্যা জানতে চেয়েছে—তাদের নির্মমভাবে পুলিশ দিয়ে পেটালেন। জুস পান করে, উদরপূর্তি করে জানান দিলেন যে, এদেশের শিশুদের কয়লা
হয়ে যাওয়া লাশগুলো আপনাদের দাবার ঘুঁটি মাত্র। আটচল্লিশ ঘণ্টারও বেশি সময পেরিয়ে গেলো—কী দুর্ভাগ্য! বিমান বাহিনীর প্রধান জাতির সামনে একবার ক্ষমাও চাইলেন না। এমন ঔদ্ধত্য তাদের। মাইলস্টোন ট্র্যাজিডির কিছুদিন আগেই গোপালগঞ্জে জেনোসাইড চালিয়ে এসেছে এই সেনাবাহিনী। তার ঘরে ঢুকে ঢুকে সেই ১৯৭১ সালের মতোই পাকিস্তানি বাহিনীর অনুসরণে মানুষকে হত্যা করেছে। সেই হত্যাকাণ্ডে নিহতের সংখ্যাও প্রকৃত অর্থে খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। সবচেয়ে বড়ো কথা, গোপালগঞ্জের খালে-বিলে মানুষের মৃতদেহ ভাসতে দেখা গেছে। নিহতদের ময়নাতদন্ত পর্যন্ত হয়নি। এই যখন পরিস্থিতি, তখন নিশ্চিতভাবেই বোঝার সময় চলে এসেছে যে, এই সেনাবাহিনী আসলে খুনী সেনাবাহিনী। এরা নির্মমভাবে শিশুহত্যার পর তাদের লাশ গুম করছে। একই সাথে চলছে অপারেশন
গোপালগঞ্জ আর মার্কিনিদের বন্দর পরিচালনা ও নৌ-ঘাঁটি করতে দেওয়ার ষড়যন্ত্র। কিন্তু লক্ষ করলে দেখা যায়, গোটা বাংলাদেশের জুলাইপ্রসবী বুদ্ধিজীবীরা কোনো কথাই বলছে না। মুখে তালা লাগিয়ে তারা এখন স্মৃতিচারণে ব্যস্ত। সহপাঠীদের লাশের দাবি নিয়ে রাস্তায় মার খাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের ওপর চড়াও হচ্ছে জামাত-বিএনপি-শিবির-এনসিপির সন্ত্রাসীরা। কিন্তু আমাদের ইউনূসের চটিচাটার দলেরা শিল্পকলায় ‘জুলাই বিপ্লব’ ঝোলাচ্ছে। বাংলাদেশে আজ গণমাধ্যমগুলো যেভাবে সেনাবাহিনী দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে, মিডিয়ার গলা যেভাবে চেপে ধরা হয়েছে—তা নিয়ে একটি কথাও নেই এইসব ডিগ্রিওয়ালা বরাহশাবকদের মুখে। এদের ব্লু-বুকে লেখা আছে—ন্যায্যতার প্রশ্নে নয়, শুধু ডলারের প্রশ্নেই মুখ খুলবে। যা কিছু ঘটছে, তার গতিপ্রকৃতি দেখলেই বোঝা যায়—এ বড়ো ধরনের এক অশনি সংকেত। ইউনূসের অবৈধ
সরকার বাংলাদেশকে একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের দাবার ঘুঁটি বানিয়ে ফেলেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে জুসি মিটিং আর আসিফ নজরুলের ইবলিশিয় প্রেস ব্রিফিংই বলে দেয়—হত্যাকাণ্ডের শিকার এই শিশুদের নিয়ে তাদের কোনো ভাবনা নেই। তাদের প্রয়োজন অবৈধভাবে পাওয়া ক্ষমতাটিকে পাকাপোক্ত করা। মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে যে নির্মম হত্যাকাণ্ডটি ঘটলো, তার সঙ্গে জঙ্গী-সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মেলে পাইলটের সাফাই গাওয়া এয়ারফোর্সের বন্ধুর প্রোফাইল ঘাঁটলেই। সবচেয়ে বড়ো কথা, পাইলট যে টার্গেট করেই বিমানটি সেখানে ধ্বসিয়েছে, তার প্রমাণ পাওয়া যায় সিসিটিভির ফুটেজে। কিন্তু লাশ গুমের রাজনীতির পিছনের কারণ কী? আর মিডিয়া ব্ল্যাক-আউট করে লাশ গুমের তথ্য কি ধামাচাপা দেওয়া যায়? এসবই ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসবে। কিন্তু ঝলসে যাওয়া দেবশিশুরা আর ফিরে আসবেন না। পোড়া দগদগে ক্ষত নিয়ে সারাজীবন বেঁচে যাওয়া শিশুটিকে সারাজীবন তাড়িয়ে বেড়াবে তাঁর বন্ধু-সহপাঠীর মৃত্যু। লাশের ভাগাড়ে বসে পাহারাদার সেজে লাভ নেই সেনাবাহিনী। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় রেশন খেয়ে জনগণের টাকায় কেনা গুলি জনগণের দিকেই ছুঁড়ছো, জনগণের লাশই গুম করছো? এই দিন থাকবে না সেনাবাহিনী। মহাজন তার পুঁজি নিয়ে কেটে পড়বে। কিন্তু লাশের হিসাব তোমাকে দিতেই হবে।
দাঁত কেলিয়ে পৃথিবীর বিভৎসতম হাসিটি হাসলো ক্যামেরার সামনে। বিএনপিসহ চারটি তল্পিবাহক রাজনৈতিক দলের নেতাদের এনে সবাই মিলে কমলার জুস খেলো। এ যেনো উৎসবের দিন! এমনকি একসাথে হাস্যোজ্জ্বল ছবিটি তোলার সময়ও এদের মনে হয়নি, রাষ্ট্রীয় শোক দিবসে কালো ব্যাজ ধারণ করার নূন্যতম প্রথাটির কথা। সবই ঠিকঠাক—যেন কিছুই ঘটেনি কোথাও। কিন্তু কী ঘটেছে, তা শুধু জানে নিহত আনুমানিক তিন শতাধিক শিশুর পরিবার, তাঁদের বেঁচে থাকা বন্ধু-সহপাঠীরা। প্রশ্ন হলো, এমন মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের পরও বিমান বাহিনী বা সশস্ত্রবাহিনী নিয়ে কেউ টু শব্দটি করলো না কেনো? এ দেশের জান লড়িয়ে দেওয়া সুশীল সমাজ যে শীতনিদ্রাটি দিলো—এর পিছনের কারণটি কী? বিমান বাহিনীর অপরাধ নিয়ে মুখ খোলা যাবে না?
সেনাবাহিনী আর সরকারি সুরে সুর মিলিয়ে বলতে হবে—“কতজন নিহত হয়েছে, সেটা বড়ো কথা না।” তাহলে বড়ো কথা কী? ক্ষমতা? ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এভাবে তিন শতাধিক শিশুর লাশ গায়েব করে দিতে হলো? ঘটনার পরপরই বিমান বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হলো, পাইলট নাকি আপ্রাণ চেষ্টা করেছিল যুদ্ধবিমানটিকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য। বটে! চব্বিশ ঘণ্টা পর বিডি ডাইজেস্ট যখন সিসিটিভির ফুটেজটি বের করলো, তখন জানা গেলো—চেষ্টা তো দূরের কথা, সে বরং টার্গেট ঠিক করেই বিমান থেকে নিজেকে নিরাপদে ইজেক্ট করেছিল। আইএসপিআরের মুখস্থ ভাষ্যের সাথে তো সিসিটিভির ফুটেজ মেলে না। তাদের কেন আমরা বিশ্বাস করবো? অবৈধ প্রধান উপদেষ্টা খুনী ইউনূস যেভাবে হেসে হেসে রাতের
অন্ধকারে চারটি রাজনৈতিক দল ডেকে এনে জুস পান করলো আর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল যেভাবে নির্লজ্জের মতো গণমাধ্যমের সামনে এসে অপ্রাসঙ্গিক বক্তৃতা দিলো—তাতে প্রমাণ হয়, মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের নিহত শিক্ষার্থী ও অন্যান্য আহতদের নিয়ে তারা চিন্তিত নয়, তারা চিন্তিত কেবল ক্ষমতার ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে। সবাই মিলে এসে ঘোষণা দিলো—তাদের ঐক্য ঠিক আছে। কিন্তু কেউ তো আপনাদের ঐক্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলেনি, মানুষ জানতে চেয়েছে—লাশের প্রকৃত সংখ্যা কতো? একটা সুস্পষ্ট সংখ্যা তারা জানতে চেয়েছে, কিন্তু আপনারা তা তো জানালেনই না; উল্টো যারা লাশের সংখ্যা জানতে চেয়েছে—তাদের নির্মমভাবে পুলিশ দিয়ে পেটালেন। জুস পান করে, উদরপূর্তি করে জানান দিলেন যে, এদেশের শিশুদের কয়লা
হয়ে যাওয়া লাশগুলো আপনাদের দাবার ঘুঁটি মাত্র। আটচল্লিশ ঘণ্টারও বেশি সময পেরিয়ে গেলো—কী দুর্ভাগ্য! বিমান বাহিনীর প্রধান জাতির সামনে একবার ক্ষমাও চাইলেন না। এমন ঔদ্ধত্য তাদের। মাইলস্টোন ট্র্যাজিডির কিছুদিন আগেই গোপালগঞ্জে জেনোসাইড চালিয়ে এসেছে এই সেনাবাহিনী। তার ঘরে ঢুকে ঢুকে সেই ১৯৭১ সালের মতোই পাকিস্তানি বাহিনীর অনুসরণে মানুষকে হত্যা করেছে। সেই হত্যাকাণ্ডে নিহতের সংখ্যাও প্রকৃত অর্থে খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। সবচেয়ে বড়ো কথা, গোপালগঞ্জের খালে-বিলে মানুষের মৃতদেহ ভাসতে দেখা গেছে। নিহতদের ময়নাতদন্ত পর্যন্ত হয়নি। এই যখন পরিস্থিতি, তখন নিশ্চিতভাবেই বোঝার সময় চলে এসেছে যে, এই সেনাবাহিনী আসলে খুনী সেনাবাহিনী। এরা নির্মমভাবে শিশুহত্যার পর তাদের লাশ গুম করছে। একই সাথে চলছে অপারেশন
গোপালগঞ্জ আর মার্কিনিদের বন্দর পরিচালনা ও নৌ-ঘাঁটি করতে দেওয়ার ষড়যন্ত্র। কিন্তু লক্ষ করলে দেখা যায়, গোটা বাংলাদেশের জুলাইপ্রসবী বুদ্ধিজীবীরা কোনো কথাই বলছে না। মুখে তালা লাগিয়ে তারা এখন স্মৃতিচারণে ব্যস্ত। সহপাঠীদের লাশের দাবি নিয়ে রাস্তায় মার খাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের ওপর চড়াও হচ্ছে জামাত-বিএনপি-শিবির-এনসিপির সন্ত্রাসীরা। কিন্তু আমাদের ইউনূসের চটিচাটার দলেরা শিল্পকলায় ‘জুলাই বিপ্লব’ ঝোলাচ্ছে। বাংলাদেশে আজ গণমাধ্যমগুলো যেভাবে সেনাবাহিনী দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে, মিডিয়ার গলা যেভাবে চেপে ধরা হয়েছে—তা নিয়ে একটি কথাও নেই এইসব ডিগ্রিওয়ালা বরাহশাবকদের মুখে। এদের ব্লু-বুকে লেখা আছে—ন্যায্যতার প্রশ্নে নয়, শুধু ডলারের প্রশ্নেই মুখ খুলবে। যা কিছু ঘটছে, তার গতিপ্রকৃতি দেখলেই বোঝা যায়—এ বড়ো ধরনের এক অশনি সংকেত। ইউনূসের অবৈধ
সরকার বাংলাদেশকে একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের দাবার ঘুঁটি বানিয়ে ফেলেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে জুসি মিটিং আর আসিফ নজরুলের ইবলিশিয় প্রেস ব্রিফিংই বলে দেয়—হত্যাকাণ্ডের শিকার এই শিশুদের নিয়ে তাদের কোনো ভাবনা নেই। তাদের প্রয়োজন অবৈধভাবে পাওয়া ক্ষমতাটিকে পাকাপোক্ত করা। মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে যে নির্মম হত্যাকাণ্ডটি ঘটলো, তার সঙ্গে জঙ্গী-সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ মেলে পাইলটের সাফাই গাওয়া এয়ারফোর্সের বন্ধুর প্রোফাইল ঘাঁটলেই। সবচেয়ে বড়ো কথা, পাইলট যে টার্গেট করেই বিমানটি সেখানে ধ্বসিয়েছে, তার প্রমাণ পাওয়া যায় সিসিটিভির ফুটেজে। কিন্তু লাশ গুমের রাজনীতির পিছনের কারণ কী? আর মিডিয়া ব্ল্যাক-আউট করে লাশ গুমের তথ্য কি ধামাচাপা দেওয়া যায়? এসবই ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসবে। কিন্তু ঝলসে যাওয়া দেবশিশুরা আর ফিরে আসবেন না। পোড়া দগদগে ক্ষত নিয়ে সারাজীবন বেঁচে যাওয়া শিশুটিকে সারাজীবন তাড়িয়ে বেড়াবে তাঁর বন্ধু-সহপাঠীর মৃত্যু। লাশের ভাগাড়ে বসে পাহারাদার সেজে লাভ নেই সেনাবাহিনী। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় রেশন খেয়ে জনগণের টাকায় কেনা গুলি জনগণের দিকেই ছুঁড়ছো, জনগণের লাশই গুম করছো? এই দিন থাকবে না সেনাবাহিনী। মহাজন তার পুঁজি নিয়ে কেটে পড়বে। কিন্তু লাশের হিসাব তোমাকে দিতেই হবে।