
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ইসির রোডম্যাপে যা যা আছে

দোয়ারাবাজারে ১৭৩ বোতল বিদেশি মদসহ র্যাবের জালে মাদক কারবারি

ফেঁসে যাচ্ছেন রাজউকের ‘অথরাইজড অফিসার’

ছয় এয়ারের কাছে পাওনা ২১২৬ কোটি টাকা

ঢাকা–ইসলামাবাদের ঘনিষ্ঠতা: দক্ষিণ এশিয়ার নতুন সমীকরণ, উদ্বেগে নয়াদিল্লি

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

শিক্ষার্থীদের যমুনায় যেতে বাধা দেওয়ায় আট পুলিশ সদস্য আহত
ওসি মাইনুল আতংকে জাজিরার অপরাধীরা, পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ ওসির পুরষ্কার

শরীয়তপুরের জাজিরা থানায় ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরে বিদ্রোহী অবস্থায় ৮-আগস্ট সাংবাদিকদের উপর সন্ত্রাসী কায়দায় সরকারি পিস্তল হাতে নিয়ে ওসি হাফিজের নেতৃত্বে ফ্যাসিস্ট পুলিশদের হামলার পর থেকে জাজিরা হয়ে ওঠে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে। উপজেলা ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী সাইদুর চৌকিদার আর রনক মুন্সিদের নেতৃত্বে দীর্ঘদিন নিয়মিত চলে সশস্ত্র মহড়া। ওসি হাফিজের পালিয়ে বিদায়ের পরে ওসি আল-আমিন কিছুদিন দায়িত্ব পালন করার পরে থানার ভিতরেই তিনি আত্মহত্যা করে মারা যান। এরপর ওসি দুলাল আকন্দও পারেননি জাজিরার অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণ করতে।
তবে, কারিশ্মাটিক পুলিশ কর্মকর্তা ইন্সপেক্টর মাইনুল ইসলাম জাজিরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হয়ে এসেই অপরাধী আর আওয়ামিলীগের নিরাপদ আশ্রয়স্থল খ্যাত জাজিরার বিভিন্ন প্রান্তে লুকিয়ে থাকা অপরাধীদের বিশেষ করে আওয়ামী
সন্ত্রাসীদের একে - একে ধরতে থাকেন। আওয়ামী আমলে নির্যাতিত এই ইন্সপেক্টর একজন দক্ষ পুলিশ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। অল্পদিনেই অপরাধীদের আতংকে পরিণত হওয়া ওসি মাইনুল ইতিমধ্যেই ঢাকা রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে পুরষ্কৃত হয়েছেন পুলিশের পক্ষ থেকে। এরইমধ্যে গত রবিবার (২৪-আগস্ট) ঢাকায় পুলিশের বিভাগীয় একটি অনুষ্ঠানে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল মল্লিক ঢাকা রেঞ্জের ১৩টি জেলার মোট ৯৮টি থানার দায়িত্বে থাকা অফিসার ইনচার্জ (ওসি)-দের মধ্যে ইন্সপেক্টর মাইনুল ইসলামকে শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি)'র পুরষ্কার তুলে দেন। এসময় পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গতঃ ওসি মাইনুল ইসলাম ২০২৫ সালের ৪ জুন থেকে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত মাত্র ৭৯ কার্যদিবসে ২৬৩ জন
আসামিকে গ্রেফতার করেন। যাদের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে থাকা অপরাধী ১০১ জন, কয়েকটি হ*ত্যা মামলার আসামি ২৪ জন, নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামি ৩৫ জন, মাদক মামলার আসামি ৪৪ জন, গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি ৬৭ জন এবং কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য ১৬ জন। এছাড়াও মাদকবিরোধী অভিযানে উদ্ধার হয়েছে ৪০১ পিস ইয়াবা, ৫৯০ গ্রাম গাঁজা ও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ হেরোইন। অপরাধ দমনে যা জাজিরা থানাকে গত পাঁচ বছরের মধ্যে ঐতিহাসিক সাফল্য এনে দিয়েছে। জাজিরার প্রত্যেকটি জায়গায় এখন একটাই আলোচনা ওসি মাইনুল ইসলাম থাকাবস্থায় অপরাধীদের জন্য ভয়াবহ বিপদ রয়েছে। সে কয়েক বছর থাকলে ভালো হয়ে যেতে হবে সকল অপরাধীদের, অন্যথায় জেলখানায় থাকতে হবে। বিশেষ করে
রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকা ব্যাক্তি ও তাদের আশ্রয়দাতাদের পর্যন্ত ছাড় দেন না ওসি মাইনুল ইসলাম। যদিও ওসি হাফিজের ভাড়াটে গুন্ডা ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী সাইদুর চৌকিদার ও রনক মুন্সির মতো কিছু ভয়াবহ সন্ত্রাসীরা এখনও অধরাই রয়ে গেছে। যা নিয়ে হতাশা রয়েছে সাংবাদিক মহলে। এদিকে ওসি মাইনুলের এমন কাজে ক্ষুব্ধ কিছু রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা, যারা ওসি মাইনুলকে জাজিরা থানায় বেশিদিন দেখতে চায় না। কারণ, ওসি মাইনুল ইসলাম রাজনৈতিক পরিচয়ে কেউ অপরাধ করলে কিংবা অপরাধীদের আশ্রয় দিলে তাদের মোটেও সহ্য করেন না। বিশেষ করে দালাল শ্রেণির লোকদের বিষয়ে তিনি জাজিরা থানায় যোগদান করেই বিশেষ হুশিয়ারি প্রদান করেন। যার ফলে, দীর্ঘদিন যাবত জাজিরা
থানার আশেপাশে থেকে দালালি করা অনেকেই তার প্রতি ক্ষুব্ধ। যাদের অধিকাংশই বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতা-কর্মী। জাজিরা থানাকে শ্রেষ্ঠতৃের এই গৌরব এনে দেয়া অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাইনুল ইসলাম জানান, আমি অপরাধীদের শুধুমাত্র অপরাধী হিসেবেই দেখি, তাদের অন্য কোন পরিচয় বিবেচনা করার কোন সুযোগ আমার কাছে নেই। কাজেই আমাকে কে ভালো বললো আর কে খারাপ বললো তাতে আমার কিছুই যায় বা আসে না, আমি যতদিন দায়িত্বে আছি শুধু অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাবো। তাছাড়া সাফল্যের এই কৃতিত্ব তার একা নয়, বরং জাজিরা থানায় কর্মরত প্রত্যেক পুলিশ সদস্য এই সাফল্যের অংশিদার বলে তিনি জানান।
সন্ত্রাসীদের একে - একে ধরতে থাকেন। আওয়ামী আমলে নির্যাতিত এই ইন্সপেক্টর একজন দক্ষ পুলিশ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে। অল্পদিনেই অপরাধীদের আতংকে পরিণত হওয়া ওসি মাইনুল ইতিমধ্যেই ঢাকা রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে পুরষ্কৃত হয়েছেন পুলিশের পক্ষ থেকে। এরইমধ্যে গত রবিবার (২৪-আগস্ট) ঢাকায় পুলিশের বিভাগীয় একটি অনুষ্ঠানে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল মল্লিক ঢাকা রেঞ্জের ১৩টি জেলার মোট ৯৮টি থানার দায়িত্বে থাকা অফিসার ইনচার্জ (ওসি)-দের মধ্যে ইন্সপেক্টর মাইনুল ইসলামকে শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ (ওসি)'র পুরষ্কার তুলে দেন। এসময় পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গতঃ ওসি মাইনুল ইসলাম ২০২৫ সালের ৪ জুন থেকে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত মাত্র ৭৯ কার্যদিবসে ২৬৩ জন
আসামিকে গ্রেফতার করেন। যাদের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে থাকা অপরাধী ১০১ জন, কয়েকটি হ*ত্যা মামলার আসামি ২৪ জন, নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামি ৩৫ জন, মাদক মামলার আসামি ৪৪ জন, গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি ৬৭ জন এবং কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য ১৬ জন। এছাড়াও মাদকবিরোধী অভিযানে উদ্ধার হয়েছে ৪০১ পিস ইয়াবা, ৫৯০ গ্রাম গাঁজা ও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ হেরোইন। অপরাধ দমনে যা জাজিরা থানাকে গত পাঁচ বছরের মধ্যে ঐতিহাসিক সাফল্য এনে দিয়েছে। জাজিরার প্রত্যেকটি জায়গায় এখন একটাই আলোচনা ওসি মাইনুল ইসলাম থাকাবস্থায় অপরাধীদের জন্য ভয়াবহ বিপদ রয়েছে। সে কয়েক বছর থাকলে ভালো হয়ে যেতে হবে সকল অপরাধীদের, অন্যথায় জেলখানায় থাকতে হবে। বিশেষ করে
রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকা ব্যাক্তি ও তাদের আশ্রয়দাতাদের পর্যন্ত ছাড় দেন না ওসি মাইনুল ইসলাম। যদিও ওসি হাফিজের ভাড়াটে গুন্ডা ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী সাইদুর চৌকিদার ও রনক মুন্সির মতো কিছু ভয়াবহ সন্ত্রাসীরা এখনও অধরাই রয়ে গেছে। যা নিয়ে হতাশা রয়েছে সাংবাদিক মহলে। এদিকে ওসি মাইনুলের এমন কাজে ক্ষুব্ধ কিছু রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা, যারা ওসি মাইনুলকে জাজিরা থানায় বেশিদিন দেখতে চায় না। কারণ, ওসি মাইনুল ইসলাম রাজনৈতিক পরিচয়ে কেউ অপরাধ করলে কিংবা অপরাধীদের আশ্রয় দিলে তাদের মোটেও সহ্য করেন না। বিশেষ করে দালাল শ্রেণির লোকদের বিষয়ে তিনি জাজিরা থানায় যোগদান করেই বিশেষ হুশিয়ারি প্রদান করেন। যার ফলে, দীর্ঘদিন যাবত জাজিরা
থানার আশেপাশে থেকে দালালি করা অনেকেই তার প্রতি ক্ষুব্ধ। যাদের অধিকাংশই বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতা-কর্মী। জাজিরা থানাকে শ্রেষ্ঠতৃের এই গৌরব এনে দেয়া অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাইনুল ইসলাম জানান, আমি অপরাধীদের শুধুমাত্র অপরাধী হিসেবেই দেখি, তাদের অন্য কোন পরিচয় বিবেচনা করার কোন সুযোগ আমার কাছে নেই। কাজেই আমাকে কে ভালো বললো আর কে খারাপ বললো তাতে আমার কিছুই যায় বা আসে না, আমি যতদিন দায়িত্বে আছি শুধু অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাবো। তাছাড়া সাফল্যের এই কৃতিত্ব তার একা নয়, বরং জাজিরা থানায় কর্মরত প্রত্যেক পুলিশ সদস্য এই সাফল্যের অংশিদার বলে তিনি জানান।