ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
মুখ সামলে কথা বলুন: ইউনুসকে রাজনাথ সিং
বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে তিনটি সেনাঘাঁটি নির্মাণ করেছে ভারত
আবারো আফগানিস্তনে পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ!
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের মৃত্যু, এবার ভিয়েতনামে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডব
এ যেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভাগ্য নির্ধারণের বৈঠক
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে আগামী সপ্তাহে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের অধিবেশনে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস উপস্থিত থাকতে পারবেন না। কারণ, তিনি ও তার কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাননি। মাহমুদ আব্বাসের অনুপস্থিতিতেই এবারের অধিবেশনটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভাগ্য নির্ধারণী বৈঠক হতে চলেছে।
এবারের অধিবেশনের মূল আলোচ্য বিষয় হবে, ফিলিস্তিন ও গাজা উপত্যকার ভবিষ্যৎ। এতে বিশ্বের ১৪০ জনেরও বেশি রাষ্ট্রনেতা অংশ নেবেন। ইতোমধ্যে বিষয়টি কার্যতালিকাভুক্ত করে বিবৃতি প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ।
গত সপ্তাহে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের জন্য দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান পুনরুজ্জীবিত করার একটি প্রস্তাবকে বিপুল ভোটে সমর্থন করেছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ফিলিস্তিনবিরোধী কড়া বার্তার মধ্যেই প্রস্তাবটির ওপর বার্ষিক অধিবেশনে আলোচনা হতে যাচ্ছে।
আলজাজিরা
জানায়, ‘নিউইয়র্ক ঘোষণাপত্রে’ দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের বাস্তব, সময়সীমাবদ্ধ এবং অপরিবর্তনীয় রূপরেখা দেওয়া হয়েছে। ১৪২ ভোটে প্রস্তাবটি গৃহীত হয়। ইসরায়েল এবং প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রসহ ১০ রাষ্ট্র বিরোধী ভোট দেয়। ভোট দানে বিরত থাকে ১২ রাষ্ট্র। এবার ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে কি না তা সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশনে সুরাহা হতে হবে। অন্যান্য বারের মতো ফলহীন বৈঠক হলে পরিস্থিতি আরব-ইসরায়েল সংঘাতেও গড়াতে পারে। এদিকে অধিবেশন উপলক্ষে ফ্রান্সসহ কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। এ তালিকায় যোগ দিয়েছে যুক্তরাজ্যও। দিন দিন ফিলিস্তিনপন্থি রাষ্ট্রের সংখ্যা বাড়ছে। আগামী সোমবার থেকে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের ‘দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান’ প্রশ্নে কয়েকটি বৈঠক হবে। সৌদি আরব ও ফ্রান্স যৌথভাবে এসব বৈঠকে সভাপতিত্ব করবে। এ সমাধানের
লক্ষ্য হলো উভয় পক্ষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করা।
জানায়, ‘নিউইয়র্ক ঘোষণাপত্রে’ দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের বাস্তব, সময়সীমাবদ্ধ এবং অপরিবর্তনীয় রূপরেখা দেওয়া হয়েছে। ১৪২ ভোটে প্রস্তাবটি গৃহীত হয়। ইসরায়েল এবং প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রসহ ১০ রাষ্ট্র বিরোধী ভোট দেয়। ভোট দানে বিরত থাকে ১২ রাষ্ট্র। এবার ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে কি না তা সাধারণ পরিষদের বার্ষিক অধিবেশনে সুরাহা হতে হবে। অন্যান্য বারের মতো ফলহীন বৈঠক হলে পরিস্থিতি আরব-ইসরায়েল সংঘাতেও গড়াতে পারে। এদিকে অধিবেশন উপলক্ষে ফ্রান্সসহ কয়েকটি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। এ তালিকায় যোগ দিয়েছে যুক্তরাজ্যও। দিন দিন ফিলিস্তিনপন্থি রাষ্ট্রের সংখ্যা বাড়ছে। আগামী সোমবার থেকে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের ‘দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান’ প্রশ্নে কয়েকটি বৈঠক হবে। সৌদি আরব ও ফ্রান্স যৌথভাবে এসব বৈঠকে সভাপতিত্ব করবে। এ সমাধানের
লক্ষ্য হলো উভয় পক্ষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করা।



