ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
এবার ভুয়া থানার সন্ধান!
এবার একটি ভুয়া পুলিশ স্টেশন আবিষ্কার করেছে পুলিশ। ছয় প্রতারক মিলে চালাচ্ছিলেন ‘ইন্টারন্যাশনাল পুলিশ অ্যান্ড ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ব্যুরোর’ অফিস! অফিসটি সাজানো ছিল একেবারে পুলিশের কার্যালয়ের মতোই। কালো-নীল রং, লোগো, স্ট্যাম্প, পরিচয়পত্র, সবই ছিল একদম ঠিকঠাক।
জানা গেছে, ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির উপকণ্ঠে নয়ডায় অবস্থিত একটি ভাড়া করা অফিস থেকে নিজেদের পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ‘অনুদান’ আদায়ের অভিযোগে ওই ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ।
পুলিশ জানায়, www.intlpcrib.in ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনুদান সংগ্রহ করতো এই চক্রটি।
গৌতম বুদ্ধ নগরের ফেজ-৩ এলাকার সেক্টর-৭০-এ এই থানাটি গড়ে তোলা হয়েছিল।
অভিযুক্তরা নিজেদের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকর্তা হিসেবে পরিচয় দিত এবং 'যাচাই' বা 'তদন্তের' নামে মানুষকে ভয় দেখিয়ে এবং বিভ্রান্ত করে অবৈধভাবে
অর্থ আদায় করত। তারা তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনুদানের আকারে মানুষের কাছ থেকে অর্থ গ্রহণ করত এবং বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেট প্রদর্শন করত। পুলিশ জানায়, সেখান থেকে ৯টি মোবাইল ফোন, ১৭টি জাল স্ট্যাম্প,৬টি চেক বই,৯টি জাল পরিচয়পত্র, ৬টি এটিএম কার্ড,মন্ত্রণালয় অনুমোদিত জাল সার্টিফিকেট, ৪টি বোর্ড (আন্তর্জাতিক পুলিশের নামে)এবং নগদ ৪২,৩০০ টাকা সহ জাল লেটারহেড, ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড, সিপিইউ এবং অন্যান্য নথিপত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গাজিয়াবাদের ডিসিপি শক্তি মোহন অবস্থি জানান, অভিযুক্তদের নেটওয়ার্ক এবং আর্থিক লেনদেনের তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এছাড়া,পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেব অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
অর্থ আদায় করত। তারা তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনুদানের আকারে মানুষের কাছ থেকে অর্থ গ্রহণ করত এবং বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেট প্রদর্শন করত। পুলিশ জানায়, সেখান থেকে ৯টি মোবাইল ফোন, ১৭টি জাল স্ট্যাম্প,৬টি চেক বই,৯টি জাল পরিচয়পত্র, ৬টি এটিএম কার্ড,মন্ত্রণালয় অনুমোদিত জাল সার্টিফিকেট, ৪টি বোর্ড (আন্তর্জাতিক পুলিশের নামে)এবং নগদ ৪২,৩০০ টাকা সহ জাল লেটারহেড, ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড, সিপিইউ এবং অন্যান্য নথিপত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গাজিয়াবাদের ডিসিপি শক্তি মোহন অবস্থি জানান, অভিযুক্তদের নেটওয়ার্ক এবং আর্থিক লেনদেনের তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এছাড়া,পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেব অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।



