
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

একটি ছাড়া সুমুদ ফ্লোটিলার সব নৌযান ইসরায়েলের দখলে

মরক্কোতে পুলিশ স্টেশনে আগুন দিল জেন-জিরা, গুলিতে নিহত ২

ফ্লোটিলায় শহিদুল আলম কেমন আছেন, জানালেন নিজেই

বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ

নেপোলিয়ন ও জোসেফিন: ক্ষমতার শীর্ষে থেকেও ভালোবাসায় ব্যর্থতার গল্প

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙার চেষ্টায় ইতালি থেকে রওয়ানা দিলো জাহাজ

ফের সরব স্পেনের প্রধানমন্ত্রী, ফ্লোটিলায় হামলার পর ইসরায়েলকে দিলেন হুংকার
এখনই ইসরায়েলকে থামাতে হবে: মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

ইসরায়েলের দমননীতি এখনই থামাতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। তিনি জানিয়েছেন, গাজামুখী সাহায্যবাহী ফ্লোটিলায় থাকা ২৩ জন মালয়েশীয় নাগরিককে ইসরায়েলি কমান্ডোরা আটক করেছে বলে তিনি অবহিত হয়েছেন। খবর আল জাজিরার।
আজ বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত এক ভিডিও বার্তায় আনোয়ার বলেন, আটক নাগরিকদের মুক্তির জন্য তিনি তুরস্ক, মিসর ও কাতারসহ মধ্যপ্রাচ্যের নেতাদের সহায়তা চাইবেন।
তিনি বলেন, ‘আবারও আমি জোর দিয়ে বলছি—ইসরায়েলি দমননীতি অবিলম্বে থামাতে হবে। আমাদের জনগণের অধিকার ও মর্যাদা যখন পদদলিত হয়, মালয়েশিয়া কখনো নীরব থাকতে পারে না।’
এর আগে, গাজাগামী গ্লোবার সুমুদ ফ্লোটিলা নৌবহরের যাত্রা বাধা দেওয়ায় ইসরায়েলের তীব্র নিন্দা জানান আনোয়ার ইব্রাহিম। তিনি বলেন, ইসরায়েলের
‘হুমকি ও জবরদস্তি’র ঘটনাকে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাচ্ছি। এই জাহাজগুলোতে নিরস্ত্র বেসামরিক লোকজন ও জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা গাজায় পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে ছিল। তিনি এক্স-এ লিখেছেন, ‘মানবিক সহায়তা মিশন আটকানোর মাধ্যমে ইসরায়েল কেবল ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারকেই অগ্রাহ্য করেনি, বরং বিশ্বের বিবেককেও উপহাস করেছে। এই ফ্লোটিলা ছিল সংহতি, সহমর্মিতা ও অবরুদ্ধ মানুষের জন্য আশার প্রতীক।’ আনোয়ার আরও জানান, মালয়েশিয়া সব ধরনের ‘বৈধ ও আইনসম্মত উপায়’ ব্যবহার করে ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনবে, বিশেষ করে ‘মালয়েশিয়ার নাগরিকদের বিষয়ে’। আগেই ফ্লোটিলা মুখপাত্র সাইফ আবুকেশেক জানিয়েছেন, ইসরায়েল এখন পর্যন্ত যে ১৩টি নৌযান আটক করেছে, তার মধ্যে প্রায় ১২ জন মালয়েশীয় নাগরিক আছেন।
‘হুমকি ও জবরদস্তি’র ঘটনাকে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাচ্ছি। এই জাহাজগুলোতে নিরস্ত্র বেসামরিক লোকজন ও জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা গাজায় পৌঁছানোর উদ্দেশ্যে ছিল। তিনি এক্স-এ লিখেছেন, ‘মানবিক সহায়তা মিশন আটকানোর মাধ্যমে ইসরায়েল কেবল ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারকেই অগ্রাহ্য করেনি, বরং বিশ্বের বিবেককেও উপহাস করেছে। এই ফ্লোটিলা ছিল সংহতি, সহমর্মিতা ও অবরুদ্ধ মানুষের জন্য আশার প্রতীক।’ আনোয়ার আরও জানান, মালয়েশিয়া সব ধরনের ‘বৈধ ও আইনসম্মত উপায়’ ব্যবহার করে ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনবে, বিশেষ করে ‘মালয়েশিয়ার নাগরিকদের বিষয়ে’। আগেই ফ্লোটিলা মুখপাত্র সাইফ আবুকেশেক জানিয়েছেন, ইসরায়েল এখন পর্যন্ত যে ১৩টি নৌযান আটক করেছে, তার মধ্যে প্রায় ১২ জন মালয়েশীয় নাগরিক আছেন।