
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের, দেখে নিন একাদশ

ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচন কবে, জানিয়ে দিল বিসিবি

বিসিবি নির্বাচনে জিতলে যে পরিবর্তন আনতে চান তামিম

লিটনের ফিফটিতে সিরিজে দাপুটে শুরু বাংলাদেশের

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ

ডাচদের হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

আফগানদের ব্যাটিং দুর্দশায় জয়ে শুরু পাকিস্তানের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয়ে বাংলাদেশ

এশিয়া কাপের আসর শুরুর আগে দারুণ এক প্রস্তুতির বার্তা দিল বাংলাদেশ। সিলেটে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯ উইকেটের বড় জয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল।
সিরিজ শুরুর আগে টাইগারদের লক্ষ্য ছিল আসন্ন এশিয়া কাপের আগে শক্তিশালী প্রস্তুতি নেওয়া। আর প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও একতরফা জয় তুলে নিয়ে সে বার্তাই স্পষ্ট করলো বাংলাদেশ।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে পাঠানো হয় নেদারল্যান্ডসকে। তবে শুরু থেকেই চাপে ফেলে দেন তাসকিন, নাসুম ও মোস্তাফিজরা। ইনিংসের প্রথম ছয় ওভারেই হারায় টপ-অর্ডারের তিন ব্যাটার। এরপর পুরোপুরি ভেঙে পড়ে ডাচ শিবির। ১৫ বল হাতে রেখেই ১০৩
রানে অলআউট হয় তারা। একমাত্র লড়াই করেন আরিয়ান দত্ত, ইনিংসের সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে তার ব্যাট থেকে। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে নাসুম আহমেদ সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন। তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান ঝুলিতে ভরেন দুটি করে উইকেট। এছাড়া মেহেদি হাসান ও তানজিম হাসান সাকিব নেন একটি করে উইকেট। কাটার মাস্টার মোস্তাফিজ এ ম্যাচে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তার ১৪১তম উইকেট নেন। ছোট লক্ষ্য তাড়ায় ব্যাট করতে নেমে আত্মবিশ্বাসী শুরু করেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন। উদ্বোধনী জুটিতে তারা তোলেন ৪০ রান। ইমন ২১ বলে ২৩ রান করে ফেরার পর জুটিবদ্ধ হন তামিম ও অধিনায়ক লিটন দাস। এরপর আর কোনো বাধা আসেনি।
একপর্যায়ে মাত্র ৩৯ বলে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তানজিদ হাসান। ১৪তম ওভারের প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতান এই তরুণ ওপেনার। শেষ পর্যন্ত তানজিদ ৪০ বলে অপরাজিত ৫৪ রান করেন, লিটন দাস থাকেন ১৮ বলে অপরাজিত ১৮ রানে। আগের ম্যাচের মতোই সহজ জয় আসে টাইগারদের হাতে। প্রথম ম্যাচে যেখানে ৩৯ বল হাতে রেখে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেখানে দ্বিতীয় ম্যাচে জয় এসেছে ৪১ বল হাতে রেখেই। সিরিজ নিশ্চিত করার ফলে এখন তৃতীয় ম্যাচ টাইগারদের জন্য পরিণত হবে নতুন সমন্বয় যাচাইয়ের সুযোগে। কারণ সামনে অপেক্ষা করছে এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্ট। আর এই জয়ে লিটন-তামিমদের আত্মবিশ্বাস এখন শীর্ষে।
রানে অলআউট হয় তারা। একমাত্র লড়াই করেন আরিয়ান দত্ত, ইনিংসের সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে তার ব্যাট থেকে। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে নাসুম আহমেদ সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন। তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান ঝুলিতে ভরেন দুটি করে উইকেট। এছাড়া মেহেদি হাসান ও তানজিম হাসান সাকিব নেন একটি করে উইকেট। কাটার মাস্টার মোস্তাফিজ এ ম্যাচে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তার ১৪১তম উইকেট নেন। ছোট লক্ষ্য তাড়ায় ব্যাট করতে নেমে আত্মবিশ্বাসী শুরু করেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও পারভেজ হোসেন ইমন। উদ্বোধনী জুটিতে তারা তোলেন ৪০ রান। ইমন ২১ বলে ২৩ রান করে ফেরার পর জুটিবদ্ধ হন তামিম ও অধিনায়ক লিটন দাস। এরপর আর কোনো বাধা আসেনি।
একপর্যায়ে মাত্র ৩৯ বলে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তানজিদ হাসান। ১৪তম ওভারের প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতান এই তরুণ ওপেনার। শেষ পর্যন্ত তানজিদ ৪০ বলে অপরাজিত ৫৪ রান করেন, লিটন দাস থাকেন ১৮ বলে অপরাজিত ১৮ রানে। আগের ম্যাচের মতোই সহজ জয় আসে টাইগারদের হাতে। প্রথম ম্যাচে যেখানে ৩৯ বল হাতে রেখে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ, সেখানে দ্বিতীয় ম্যাচে জয় এসেছে ৪১ বল হাতে রেখেই। সিরিজ নিশ্চিত করার ফলে এখন তৃতীয় ম্যাচ টাইগারদের জন্য পরিণত হবে নতুন সমন্বয় যাচাইয়ের সুযোগে। কারণ সামনে অপেক্ষা করছে এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্ট। আর এই জয়ে লিটন-তামিমদের আত্মবিশ্বাস এখন শীর্ষে।