
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ত্রাণবাহী নৌযান আটকে দেওয়ার নির্দেশ ইসরায়েলের

কলম্বিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

১১ জুন ইমরান খানের মুক্তি পাওয়ার সম্ভাবনা

কলম্বিয়ায় ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বৃষ্টি-বন্যায় শতাধিক মৃত্যু

এবার ট্রাম্পকে ইয়েমেনের আল-কায়েদা নেতার হুমকি

চাকরির প্রলোভনে তিন বাংলাদেশি নারীকে ভারতে পাচার, অতঃপর দেহ ব্যবসা
ঈদের পর পরই শেহবাজ-এরদোয়ানের ফোনালাপ, কী নিয়ে আলোচনা

ঈদুল আজহার পরদিনই টেলিফোনে কথা বলেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। আলোচনায় উঠে এসেছে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা বৃদ্ধি, গাজা সংকটসহ গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ইস্যু।
রোববার (৮ জুন) তুরস্কের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলুর প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
তুরস্কের প্রেসিডেন্টের দপ্তর এক্স (সাবেক টুইটার)-এ এক বিবৃতিতে জানায়, ফোনালাপে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, তুরস্ক ও পাকিস্তানের প্রাচীন বন্ধুত্ব এবং দৃঢ় সংহতি সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে আরও দৃঢ় হয়েছে। তিনি শেহবাজ শরিফকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানান।
এর আগে ফেব্রুয়ারিতে এরদোয়ান পাকিস্তান সফর করেন। এরপর মে মাসে প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ তুরস্ক সফর করেন। সে সময় দুই
নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ সহযোগিতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন। রোববারের ফোনালাপের পর প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এক্স-এ জানান, সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে গতি আনার বিষয়ে দুই নেতা একমত হয়েছেন। বিশেষ করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদারে তারা গুরুত্বারোপ করেছেন। তাদের আলোচনায় গাজা সংকটসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান পায়। দুই নেতা নিজ নিজ দেশের মৌলিক স্বার্থ ও অবস্থানের প্রতি শক্তিশালী পারস্পরিক সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। বিশ্লেষকদের মতে, মুসলিম বিশ্বের দুই প্রভাবশালী নেতা এই মুহূর্তে বৈশ্বিক কূটনীতিতে আরও সমন্বিত ভূমিকা নিতে আগ্রহী। বিশেষ করে গাজা পরিস্থিতিতে তাদের বক্তব্য ও ভূমিকা মুসলিম বিশ্বের অভিন্ন কণ্ঠস্বর গঠনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ সহযোগিতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন। রোববারের ফোনালাপের পর প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এক্স-এ জানান, সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে গতি আনার বিষয়ে দুই নেতা একমত হয়েছেন। বিশেষ করে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদারে তারা গুরুত্বারোপ করেছেন। তাদের আলোচনায় গাজা সংকটসহ আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান পায়। দুই নেতা নিজ নিজ দেশের মৌলিক স্বার্থ ও অবস্থানের প্রতি শক্তিশালী পারস্পরিক সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। বিশ্লেষকদের মতে, মুসলিম বিশ্বের দুই প্রভাবশালী নেতা এই মুহূর্তে বৈশ্বিক কূটনীতিতে আরও সমন্বিত ভূমিকা নিতে আগ্রহী। বিশেষ করে গাজা পরিস্থিতিতে তাদের বক্তব্য ও ভূমিকা মুসলিম বিশ্বের অভিন্ন কণ্ঠস্বর গঠনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।