
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহতের সংখ্যা ৬১ হাজার ছাড়াল

আগামী সপ্তাহে পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন ট্রাম্প

গাজা দখলের বিরুদ্ধে সতর্ক করলেন ইসরাইলি সেনাপ্রধান

যুক্তরাষ্ট্রের সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি, আহত ৫

হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে দুই মন্ত্রীসহ সব আরোহী নিহত

মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে হামলা, লকডাউন জারি

শ্রীলঙ্কায় সাবেক মন্ত্রী রাজাপাকসে গ্রেপ্তার
ইরানে আগুন উৎসবে নিহত ২১, আহত ৬,৪১৯

ইরানের ঐতিহ্যবাহী ‘চাহারশানবে সুরি’ আগুন উৎসব উদযাপনকালে কমপক্ষে ২১ জন নিহত এবং ৬,৪১৯ জন আহত হয়েছেন। বুধবার এসব হতাহতের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলুর প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার রাজধানী তেহরানে পবিত্র রমজানের ইফতারের পরই মূলত এ উৎসব শুরু হয়। অংশগ্রহণকারীরা আগুন জ্বালিয়ে তার ওপর লাফ দেয় এবং আতশবাজি, ফ্ল্যাশবুম ও ঘরে তৈরি বিস্ফোরক ব্যবহার করে।
যদিও তেহরান পুলিশ বিভাগ সতর্ক করে বলেছিল যে, ড্রোন নজরদারির মাধ্যমে বিস্ফোরক ব্যবহারের ওপর কড়া নজর রাখা হবে। তা সত্ত্বেও এ ধরনের ক্ষতিকর উপকরণের কারণে একাধিক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার ইরানের জরুরি চিকিৎসা সেবা সংস্থা জানিয়েছে, দেশজুড়ে এখন পর্যন্ত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে
এবং ৬,৪১৯ জন আহত হয়েছে। যাদের মধ্যে ১৮ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তেহরান, পূর্ব আজারবাইজান এবং পশ্চিম আজারবাইজান প্রদেশে সবচেয়ে বেশি আহতের সংখ্যা রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে সকালে কর্তৃপক্ষ ১৯ জন নিহত এবং ৫,৫৬৮ জন আহত হওয়ার তথ্য দিয়েছিল। ইরান মূলত সৌর হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে। যা সূর্যের গতির ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত। এই ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ‘চাহারশানবে সুরি’ বসন্তের আগমনের প্রতীক হিসেবে নওরোজ (ফারসি নববর্ষ) উদযাপনের ঠিক আগের বুধবার রাতে পালিত হয়। এই উৎসবটি শিশু ও তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় হলেও এর অংশ হিসেবে আগুনের ওপর লাফ দেওয়া, আতশবাজি এবং ঘরে তৈরি বিস্ফোরক ব্যবহারের কারণে প্রতি বছর বহু মানুষ হতাহত হয়।
এবং ৬,৪১৯ জন আহত হয়েছে। যাদের মধ্যে ১৮ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তেহরান, পূর্ব আজারবাইজান এবং পশ্চিম আজারবাইজান প্রদেশে সবচেয়ে বেশি আহতের সংখ্যা রেকর্ড করা হয়েছে। এর আগে সকালে কর্তৃপক্ষ ১৯ জন নিহত এবং ৫,৫৬৮ জন আহত হওয়ার তথ্য দিয়েছিল। ইরান মূলত সৌর হিজরি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে। যা সূর্যের গতির ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত। এই ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ‘চাহারশানবে সুরি’ বসন্তের আগমনের প্রতীক হিসেবে নওরোজ (ফারসি নববর্ষ) উদযাপনের ঠিক আগের বুধবার রাতে পালিত হয়। এই উৎসবটি শিশু ও তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় হলেও এর অংশ হিসেবে আগুনের ওপর লাফ দেওয়া, আতশবাজি এবং ঘরে তৈরি বিস্ফোরক ব্যবহারের কারণে প্রতি বছর বহু মানুষ হতাহত হয়।