
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার আহ্বান ইরানের

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শুরু

আমেরিকার সঙ্গে জোট কখনো এত শক্তিশালী ছিল না : নেতানিয়াহু

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে গাজা অভিমুখে রওনা দিয়েছে তিউনিসিয়ার প্রথম জাহাজ

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন

গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত

ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
ইরানকে বাগে আনতে ট্রাম্পের প্রলোভন

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ট ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের শাসনামলে কূটনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মূল হাতিয়ার হয়ে উঠেছে নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপ। যখনই কোনো দেশ মার্কিন সরকারের প্রত্যাশা পূরণে অনীহা প্রকাশ করছে তখনই তাদের দিকে ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি। এ তালিকা থেকে বাদ যায়নি ইরানও। মার্কিন মসনদে বসার আগের শাসকরাও ইরানের ওপর নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।
বুধবার ট্রাম্পও তার সর্বোচ্চ চাপনীতি অনুসরণ করে চীনে ইরানি ও অপরিশোধিত তেল বহনকারী প্রতিষ্ঠানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। বিভিন্ন গণমাধ্যম বলছে মূলত তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচি বিষয়ে ইরান প্রশাসনকে বাগে আনতে এ ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন ট্রাম্প। যদিও চাপের মুখে মার্কিনদের কাছে নত হতে নারাজ ইরান। তবে ট্রাম্পও
পিছু হাটার পাত্র নন, শুল্ক আরোপের পাশাপাশি নানা প্রলোভনও দেখিয়ে যাচ্ছেন তিনি। শনিবার মার্কিন গণমাধ্যম দ্য নিউ ইয়র্ক পোস্টকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিতে রাজি হয় তবে তাদের ভূখন্ডে আর হামলা চালাবে না ইসরাইল। এদিকে ইরান বলছে, আলোচনায় বসতে আপত্তি নেই তাদের। তবে তা কোনভাবেই ট্রাম্পের দেয়া চাপের ফলে নয়। দেশটি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি এক বিবৃতিতে বলেন, তাদের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আলোচনার বিকল্প নেই তবে তা যদি ট্রাম্পের ছুড়ে দেয়া নিত্য নতুন হুঁশিয়ারির কারণে হয় তবে তা চুক্তি কম, আত্মসমর্পণই বেশি হবে। এ অবস্থায় ট্রাম্প তার নতুন হাতিয়ারের ব্যবহার চালিয়ে গেলে ইরান আলোচনায়
বসবে না বলে জানান আরাঘচি।
পিছু হাটার পাত্র নন, শুল্ক আরোপের পাশাপাশি নানা প্রলোভনও দেখিয়ে যাচ্ছেন তিনি। শনিবার মার্কিন গণমাধ্যম দ্য নিউ ইয়র্ক পোস্টকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিতে রাজি হয় তবে তাদের ভূখন্ডে আর হামলা চালাবে না ইসরাইল। এদিকে ইরান বলছে, আলোচনায় বসতে আপত্তি নেই তাদের। তবে তা কোনভাবেই ট্রাম্পের দেয়া চাপের ফলে নয়। দেশটি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি এক বিবৃতিতে বলেন, তাদের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আলোচনার বিকল্প নেই তবে তা যদি ট্রাম্পের ছুড়ে দেয়া নিত্য নতুন হুঁশিয়ারির কারণে হয় তবে তা চুক্তি কম, আত্মসমর্পণই বেশি হবে। এ অবস্থায় ট্রাম্প তার নতুন হাতিয়ারের ব্যবহার চালিয়ে গেলে ইরান আলোচনায়
বসবে না বলে জানান আরাঘচি।