ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                ট্রাম্পের নির্দেশ: নাইজেরিয়ায় ইসলামপন্থী জঙ্গিদের বিরুদ্ধে সামরিক প্রস্তুতির আহ্বান
                                তুলসি গ্যাবার্ডের ঘোষনা ‘ওয়াশিংটনের পুরানো রেজিম চেঞ্জের যুগ শেষ’
                                সৌদিতে ব্যাপক ধরপাকড়, এক সপ্তাহেই ২১ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার
                                ভারতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
                                মধ্যপ্রাচ্যে হস্তক্ষেপমূলক নীতি থেকে সরছে যুক্তরাষ্ট্র: তুলসি গ্যাবার্ড; ট্রাম্পের ফোকাস অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
                                আল-ফাশির দখলে নিয়ে যুদ্ধাপরাধ করছে আরএসএফ : জাতিসংঘ
                                নেপালে এভারেস্টের পাদদেশে আটকা শতাধিক পর্যটক
ইরানকে বাগে আনতে ট্রাম্পের প্রলোভন
                             
                                               
                    
                         মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ট ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের শাসনামলে কূটনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মূল হাতিয়ার হয়ে উঠেছে নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপ। যখনই কোনো দেশ মার্কিন সরকারের প্রত্যাশা পূরণে অনীহা প্রকাশ করছে তখনই তাদের দিকে ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি। এ তালিকা থেকে বাদ যায়নি ইরানও। মার্কিন মসনদে বসার আগের শাসকরাও ইরানের ওপর নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন।
বুধবার ট্রাম্পও তার সর্বোচ্চ চাপনীতি অনুসরণ করে চীনে ইরানি ও অপরিশোধিত তেল বহনকারী প্রতিষ্ঠানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। বিভিন্ন গণমাধ্যম বলছে মূলত তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচি বিষয়ে ইরান প্রশাসনকে বাগে আনতে এ ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন ট্রাম্প। যদিও চাপের মুখে মার্কিনদের কাছে নত হতে নারাজ ইরান। তবে ট্রাম্পও 
পিছু হাটার পাত্র নন, শুল্ক আরোপের পাশাপাশি নানা প্রলোভনও দেখিয়ে যাচ্ছেন তিনি। শনিবার মার্কিন গণমাধ্যম দ্য নিউ ইয়র্ক পোস্টকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিতে রাজি হয় তবে তাদের ভূখন্ডে আর হামলা চালাবে না ইসরাইল। এদিকে ইরান বলছে, আলোচনায় বসতে আপত্তি নেই তাদের। তবে তা কোনভাবেই ট্রাম্পের দেয়া চাপের ফলে নয়। দেশটি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি এক বিবৃতিতে বলেন, তাদের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আলোচনার বিকল্প নেই তবে তা যদি ট্রাম্পের ছুড়ে দেয়া নিত্য নতুন হুঁশিয়ারির কারণে হয় তবে তা চুক্তি কম, আত্মসমর্পণই বেশি হবে। এ অবস্থায় ট্রাম্প তার নতুন হাতিয়ারের ব্যবহার চালিয়ে গেলে ইরান আলোচনায়
বসবে না বলে জানান আরাঘচি।
                    
                                                          
                    
                    
                                    পিছু হাটার পাত্র নন, শুল্ক আরোপের পাশাপাশি নানা প্রলোভনও দেখিয়ে যাচ্ছেন তিনি। শনিবার মার্কিন গণমাধ্যম দ্য নিউ ইয়র্ক পোস্টকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, ইরান যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিতে রাজি হয় তবে তাদের ভূখন্ডে আর হামলা চালাবে না ইসরাইল। এদিকে ইরান বলছে, আলোচনায় বসতে আপত্তি নেই তাদের। তবে তা কোনভাবেই ট্রাম্পের দেয়া চাপের ফলে নয়। দেশটি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি এক বিবৃতিতে বলেন, তাদের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আলোচনার বিকল্প নেই তবে তা যদি ট্রাম্পের ছুড়ে দেয়া নিত্য নতুন হুঁশিয়ারির কারণে হয় তবে তা চুক্তি কম, আত্মসমর্পণই বেশি হবে। এ অবস্থায় ট্রাম্প তার নতুন হাতিয়ারের ব্যবহার চালিয়ে গেলে ইরান আলোচনায়
বসবে না বলে জানান আরাঘচি।



