ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যে দেশে একাত্তরে তিরিশ লাখ মানুষ শহীদ হলো, সেখানে এখন পাকিস্তানের পতাকা কীভাবে ওড়ে?
উগ্রপন্থী ওসমান হাদির কফিনে পতাকা থাকলেও ছিল না সুদানে নিহত সেনাদের কফিনে
নজরুল-জয়নুল-কামরুল বনাম ছাপড়ি টোকাই হাদি: এ লজ্জা কোথায় রাখি!
প্রেস সচিব শফিকের উস্কানিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম সংকটে
মার্কিন পরিকল্পনায় নির্বাচন বানচালের দ্বারপ্রান্তে জামায়াত
যারা লুটপাট, হাত কাটা, পা কাটা, চোখ তোলা, নির্যাতন করে, নারীদের ধর্ষণ করে তারা কি বেহেশতে যাবে?” –জননেত্রী শেখ হাসিনা
হাদির হত্যাকারী ভারতের পালিয়ে গেছে এমন কোনো প্রমাণ নেই।
ইউনূস সরকার লুটপাটে ব্যস্ত: শেখ হাসিনা
ইউনূস সরকার লুটপাট ও সম্পদ বানানোর কাজে ব্যস্ত বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য কমাতে না পারায় অন্তর্বর্তী সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন। বৃহস্পতিবা জার্মানির কোলোন শহরে অনুষ্ঠিত জার্মান আওয়ামী লীগের এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউনূস সরকারের সমালোচনা করেন শেখ হাসিনা।
শেখ হাসিনা বলেন, 'আমাদের আমলে নাকি জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গিয়ে মানুষের জীবনের নাভিশ্বাস উঠে গিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরে যাওয়ার পর কি জিনিসপত্রের দাম কমেছে? কমাতে পেরেছে তারা? সেই ক্ষমতা তাদের আছে? তারা তো লুটপাটে ব্যস্ত, অর্থ সম্পদ বানানোতে ব্যস্ত। আমাদের সময়ে যে জিনিস ৩০ টাকা ৪০ টাকায় কিনতে পারতো তা এখন একশ টাকায় কিনতে হবে।'
ইউনূস
সরকারের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, হামলা, মামলা, ওদিকে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি করে যাচ্ছে। গ্রামীণ ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, গ্রামীণ ফোনের টাকা পাচার করেছে। সাধারণ মানুষের একদিকে রক্ত চুষে খেয়েছে, এখন জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে মানুষের জীবনটাকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। শেখ হাসিনা বলেন, 'এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে হবে। মানুষকে বাঁচাতে হবে। আমার একটাই কথা- সীমা ছাড়িয়ে গেছে। যারা প্রবাসের তাদের আরো সক্রিয় হতে হবে। দেশের মধ্যে যারা তাদেরকে সহযোগিতা করতে হবে।' আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, 'আমরা তো পাকিস্তানিদের পরাজিত করেছি। সেই পরাজিত শক্তির গুনগান গাইতে হবে, তাদের সঙ্গে ঘনঘন দেখা, তাদের সঙ্গে যত বন্ধুত্ব। অর্থাৎ পরাজিত শক্তির কাছে আত্মসমর্পণ করা।
এটা তো বাঙালির চরিত্রে নেই। বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা মাথা তুলে দাঁড়াতে চাই।' দুপুর একটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলা এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, জার্মান আওয়ামী লীগের সভাপতি মিজানুর রহমান। বক্তব্য রাখেন, জার্মান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বকুল ভূঁইয়া, সংগঠক বাঁধন মুন্সী, আহমেদ রাজু প্রমুখ।
সরকারের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, হামলা, মামলা, ওদিকে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি করে যাচ্ছে। গ্রামীণ ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, গ্রামীণ ফোনের টাকা পাচার করেছে। সাধারণ মানুষের একদিকে রক্ত চুষে খেয়েছে, এখন জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে মানুষের জীবনটাকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। শেখ হাসিনা বলেন, 'এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে হবে। মানুষকে বাঁচাতে হবে। আমার একটাই কথা- সীমা ছাড়িয়ে গেছে। যারা প্রবাসের তাদের আরো সক্রিয় হতে হবে। দেশের মধ্যে যারা তাদেরকে সহযোগিতা করতে হবে।' আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, 'আমরা তো পাকিস্তানিদের পরাজিত করেছি। সেই পরাজিত শক্তির গুনগান গাইতে হবে, তাদের সঙ্গে ঘনঘন দেখা, তাদের সঙ্গে যত বন্ধুত্ব। অর্থাৎ পরাজিত শক্তির কাছে আত্মসমর্পণ করা।
এটা তো বাঙালির চরিত্রে নেই। বিজয়ী জাতি হিসেবে আমরা মাথা তুলে দাঁড়াতে চাই।' দুপুর একটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত চলা এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, জার্মান আওয়ামী লীগের সভাপতি মিজানুর রহমান। বক্তব্য রাখেন, জার্মান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বকুল ভূঁইয়া, সংগঠক বাঁধন মুন্সী, আহমেদ রাজু প্রমুখ।



