ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
লকডাউন সফল করায় শেখ হাসিনার বিবৃতি “১৬ ও ১৭ নভেম্বর সারাদেশে আওয়ামী লীগের কমপ্লিট শাটডাউন”
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
দেশের রাজনৈতিক আকাশে এখন ঘন কালো মেঘ। ঘটনাপ্রবাহ এত দ্রুত পাল্টে যাচ্ছে যে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও হতবাক। আজ থেকে শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের ধারাবাহিক কর্মসূচী—যার লক্ষ্য একটাই, “ইউনুস হটাও, দেশ বাঁচাও।” এই কর্মসূচী চলবে ২০ তারিখ পর্যন্ত, আজকের লকডাউনের প্রতিধ্বনি ইতোমধ্যেই দেশজুড়ে পাল্লাভর্তি সাড়া জাগিয়েছে।
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে দিয়েছে—মানুষ আর চুপ নেই। অবৈধ, অগণতান্ত্রিক ও জনগণবিমুখ সরকারের বিরুদ্ধে এই লকডাউন যেন এক নতুন জাগরণের সূচনা। মানুষ এখন বুঝে গেছে, দেশ বাঁচাতে হলে প্রথমেই ইউনুসের পদত্যাগ নিশ্চিত করতে হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউনুস সরকারের অবস্থান এখন লেজেগোবরে। প্রশাসন বিভক্ত, আমলারা দ্বিধাগ্রস্ত, আর মাঠের
কর্মীরা দিশাহারা। এই অবস্থায় একটুখানি চাপ বা জনতার এক জোয়ারই হতে পারে সরকারের পতনের কারণ। কেউ কেউ মনে করেন, পরিস্থিতি আরও ঘনীভূত হলে ইউনুস পালানোর পথ খুঁজবেন; আর পালাতে না পারলে, আত্মহননের পথও বেছে নিতে পারেন—ইতিহাসের বহু স্বৈরশাসকের মতোই। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে দেশজুড়ে যে গণআন্দোলনের ধারা তৈরি হচ্ছে, তা এখন থামার নয়। এই আন্দোলন কেবল কোনো রাজনৈতিক দলের নয়, এটি জনগণের আন্দোলন—অত্যাচার, নিপীড়ন ও মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে ন্যায়ের লড়াই। আজকের লকডাউন প্রমাণ করেছে, জনতা একজোট হলে কোনো শক্তিই তাদের রুখতে পারে না। ইউনুস পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে—এ ঘোষণা এখন রাস্তায়, জনসভায়, প্রতিটি মানুষের কণ্ঠে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। এই আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটবে কেবল
তখনই, যখন ইউনুস স্বেচ্ছায় গদি ছাড়বেন অথবা জনগণের ঢেউয়ে তা ভেসে যাবে। দেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে—যেখানে ভয় নয়, আশা কথা বলে; যেখানে প্রজন্মের শপথ একটাই—বাংলাদেশকে মুক্ত করতে হবে দুর্বৃত্তের শাসন থেকে, আবার ফিরিয়ে আনতে হবে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদেশের মুক্তিযুদ্ধের ধারক বাহক, মেহনতি মানুষের আশার আলো, দেশের মানুষের মুক্তির একমাত্র ভরসা তিনি তাকে মিথ্যা মামলায় ফাসানো হচ্ছে যা দেশের ৮০ ভাগ মানুষ মেনে নিতে পারছে না। তাই জনগন স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে ক্ষমতা আর দেখতে চায় না, ইউনুস গংরা দেশের শত্রু এদের বিচায় মানুষ। আন্দোলনকারীরা স্পষ্টভাবে বলেছেন —ইউনুস পদত্যাগ না করা পর্যন্ত তাদের কর্মসূচি চলমান থাকবে।
কর্মীরা দিশাহারা। এই অবস্থায় একটুখানি চাপ বা জনতার এক জোয়ারই হতে পারে সরকারের পতনের কারণ। কেউ কেউ মনে করেন, পরিস্থিতি আরও ঘনীভূত হলে ইউনুস পালানোর পথ খুঁজবেন; আর পালাতে না পারলে, আত্মহননের পথও বেছে নিতে পারেন—ইতিহাসের বহু স্বৈরশাসকের মতোই। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে দেশজুড়ে যে গণআন্দোলনের ধারা তৈরি হচ্ছে, তা এখন থামার নয়। এই আন্দোলন কেবল কোনো রাজনৈতিক দলের নয়, এটি জনগণের আন্দোলন—অত্যাচার, নিপীড়ন ও মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে ন্যায়ের লড়াই। আজকের লকডাউন প্রমাণ করেছে, জনতা একজোট হলে কোনো শক্তিই তাদের রুখতে পারে না। ইউনুস পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে—এ ঘোষণা এখন রাস্তায়, জনসভায়, প্রতিটি মানুষের কণ্ঠে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। এই আন্দোলনের সমাপ্তি ঘটবে কেবল
তখনই, যখন ইউনুস স্বেচ্ছায় গদি ছাড়বেন অথবা জনগণের ঢেউয়ে তা ভেসে যাবে। দেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে—যেখানে ভয় নয়, আশা কথা বলে; যেখানে প্রজন্মের শপথ একটাই—বাংলাদেশকে মুক্ত করতে হবে দুর্বৃত্তের শাসন থেকে, আবার ফিরিয়ে আনতে হবে বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদেশের মুক্তিযুদ্ধের ধারক বাহক, মেহনতি মানুষের আশার আলো, দেশের মানুষের মুক্তির একমাত্র ভরসা তিনি তাকে মিথ্যা মামলায় ফাসানো হচ্ছে যা দেশের ৮০ ভাগ মানুষ মেনে নিতে পারছে না। তাই জনগন স্বাধীনতা বিরোধীদের হাতে ক্ষমতা আর দেখতে চায় না, ইউনুস গংরা দেশের শত্রু এদের বিচায় মানুষ। আন্দোলনকারীরা স্পষ্টভাবে বলেছেন —ইউনুস পদত্যাগ না করা পর্যন্ত তাদের কর্মসূচি চলমান থাকবে।



