ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
‘বিডিআর বিদ্রোহের তদন্ত করেছিলেন বর্তমান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর, এখন সব উল্টে দিচ্ছেন’—ফাঁস হওয়া অডিওতে শেখ হাসিনা
রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার: অস্ট্রিয়া ও ফ্রান্স সফর করলেন সিজিএস লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম
শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্ব: এক যুগে দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেল আড়াই কোটি মানুষ, বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে ঐতিহাসিক সাফল্যের চিত্র
ডিজিটাল ফোরাম থেকে টিটিপি নিয়োগ নেটওয়ার্ক
লটারির মাধ্যমে দেশের ৫২৭ থানার ওসি পদে রদবদল
সীমান্তে ২ বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, বিএসএফের অস্বীকার
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
ড. মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যেই প্রকাশ্য দিবালোকে গুলিস্তানে সাবেক ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শুধু তাই নয়, প্রতিহিংসার আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রাফিতিও। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে তীব্র উত্তেজনা ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে, যা নতুন সরকারের ভূমিকা এবং উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
বৃহস্পতিবার সাবেক ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে এই নারকীয় ঘটনার সূত্রপাত হয়। অভিযোগ উঠেছে, অন্তর্বর্তী সরকারের সমর্থক একদল উগ্রপন্থী পরিকল্পিতভাবে এই হামলা চালায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই
শত শত হামলাকারী স্লোগান দিয়ে কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে কার্যালয়টি পুড়তে থাকলেও এবং কালো ধোঁয়ায় চারপাশ ছেয়ে গেলেও, নিরাপত্তা বাহিনীকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। সবচেয়ে উদ্বেগ ও সন্দেহের বিষয় হলো, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এই নিষ্ক্রিয়তা। রাজধানীজুড়ে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও র্যাবের মতো এলিট ফোর্স মোতায়েন থাকা সত্ত্বেও কীভাবে একটি প্রধান রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এমন ধ্বংসযজ্ঞ চালানো সম্ভব হলো, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকারের উচ্চ মহলের সম্মতি বা ইচ্ছাকৃত উদাসীনতা ছাড়া এমন ঘটনা প্রায় অসম্ভব। তাদের প্রশ্ন, "নিরাপত্তা বাহিনীকে কি ইচ্ছাকৃতভাবে নিষ্ক্রিয় রাখা হয়েছিল?" শুধু ঢাকাতেই নয়, সারা দেশ থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের
বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দলীয় কার্যালয়ে হামলার খবর আসছে। আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র অভিযোগ করেছে, "এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং ড. ইউনুসের সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে দেশজুড়ে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য ও নিশ্চিহ্ন করার নীলনকশার অংশ। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই এই সন্ত্রাসী হামলা চালানো হচ্ছে।" এই পরিকল্পিত সহিংসতা দেশে একটি ভয়ের রাজত্ব কায়েম করছে বলে তারা মনে করেন। এই ঘটনা ড. ইউনুসের সরকারের অধীনে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও দমন-পীড়নের এক অন্ধকার অধ্যায়ের সূচনা করল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। তাদের মতে, গণতন্ত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলে ক্ষমতায় আসা একটি সরকারের আমলে যদি বিরোধী মতকে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, তবে
তা দেশের জন্য এক অশনি সংকেত। যেখানে একটি প্রধান রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় অনিরাপদ, সেখানে সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তা ও গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ কতটা সুরক্ষিত, সেই প্রশ্নই এখন বড় হয়ে দেখা দিয়েছে।
শত শত হামলাকারী স্লোগান দিয়ে কার্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে কার্যালয়টি পুড়তে থাকলেও এবং কালো ধোঁয়ায় চারপাশ ছেয়ে গেলেও, নিরাপত্তা বাহিনীকে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। সবচেয়ে উদ্বেগ ও সন্দেহের বিষয় হলো, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এই নিষ্ক্রিয়তা। রাজধানীজুড়ে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও র্যাবের মতো এলিট ফোর্স মোতায়েন থাকা সত্ত্বেও কীভাবে একটি প্রধান রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এমন ধ্বংসযজ্ঞ চালানো সম্ভব হলো, তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকারের উচ্চ মহলের সম্মতি বা ইচ্ছাকৃত উদাসীনতা ছাড়া এমন ঘটনা প্রায় অসম্ভব। তাদের প্রশ্ন, "নিরাপত্তা বাহিনীকে কি ইচ্ছাকৃতভাবে নিষ্ক্রিয় রাখা হয়েছিল?" শুধু ঢাকাতেই নয়, সারা দেশ থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের
বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও দলীয় কার্যালয়ে হামলার খবর আসছে। আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র অভিযোগ করেছে, "এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং ড. ইউনুসের সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে দেশজুড়ে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য ও নিশ্চিহ্ন করার নীলনকশার অংশ। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই এই সন্ত্রাসী হামলা চালানো হচ্ছে।" এই পরিকল্পিত সহিংসতা দেশে একটি ভয়ের রাজত্ব কায়েম করছে বলে তারা মনে করেন। এই ঘটনা ড. ইউনুসের সরকারের অধীনে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও দমন-পীড়নের এক অন্ধকার অধ্যায়ের সূচনা করল বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। তাদের মতে, গণতন্ত্র ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলে ক্ষমতায় আসা একটি সরকারের আমলে যদি বিরোধী মতকে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, তবে
তা দেশের জন্য এক অশনি সংকেত। যেখানে একটি প্রধান রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় অনিরাপদ, সেখানে সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তা ও গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ কতটা সুরক্ষিত, সেই প্রশ্নই এখন বড় হয়ে দেখা দিয়েছে।



