ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অবৈধ আইসিটি ট্রাইব্যুনালের প্রহসনমূলক বিচারের রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ১৮ নভেম্বর : সারা দেশে সর্বাত্মক শাটডাউন
The political Lens By RP Station
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় প্রত্যাখ্যান ও দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের পদত্যাগ অবধি দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা স্বেচ্ছাসেবক লীগের।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলার সাজানো রায় প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০১ প্রগতিশীল শিক্ষকবৃন্দ
আইসিটির দেওয়া রায় প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘প্রহসনমূলক’ বিচার : বিদেশে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চিকিৎসকদের তীব্র নিন্দা
১০২ জন সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি
ইউনুসের পুলিশের হাতে খুন হলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নতুন বাংলাদেশের অসহায় বাস্তবতা
রবিবার (১৬ নভেম্বর) ঢাকার এক হাসপাতালে মারা গিয়েছেন দশম গ্রেড বাস্তবায়নসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনে অংশ নেওয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষিকা। নিহত এই শিক্ষিকার নাম ফাতেমা আক্তার। তিনি চাঁদপুরের উত্তর মতলবের ৫ নম্বর ঝিনাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।
সহকারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবিতে চলা আন্দোলনে শাহবাগে কলম বিরতির দিন অংশ নিয়েছিলেন তিনি। গত ৮ নভেম্বর শাহবাগে অ্যানলনরত শিক্ষকদের ছত্রভঙ্গ করতে সাউন্ড গ্রেনেড ছোঁড়ে অবৈধ ইউনুসের পুলিশ বাহিনী। শব্দে ফাতেমা আক্তার আতঙ্কগ্রস্ত হন। হাসপাতালে নেওয়া হলে এক পর্যায়ে কথা বলাই বন্ধ হয়ে যায়। তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। আইসিউতে এক সপ্তাহ চিকিৎসা নেওয়ার পর রবিবার সকাল ১০টার দিকে তিনি
মারা যান। জঙ্গি আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা ইউনুস নিজের নামের শুরুতে অধ্যাপক ব্যবহার করেন, ব্যক্তিজীবনে শিক্ষকতা করেছেন, ডলারের বিনিময়ে তার কাছ থেকে রক্তচোষা ব্যবসার সবক নেন অনেকেই। কিন্তু তার কাছে শিক্ষকদের জীবনের কোন দাম নেই, যদি থাকতো তাহলে শান্তিপূর্নভাবে শিক্ষকদের দাবি নিয়ে আলোচনা করে সমাধানে পৌছাতেন। মানুষ গড়ার কারিগরদের ওপর জলকামান, লাঠিচার্জ, সাউন্ডগ্রেনেডের ব্যবহার করতেন না। শিক্ষকদের এই আন্দোলন ছিল শান্তিপুর্ন। তারা কোথায় ভাংচুর করেননি, রাস্তা আটকে রাখেন নি, কোন সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় আগুন দেননি। পুলিশ তাদের ওপর বারবার বলপ্রয়োগ করলেও তারা অহিংসভাবে প্রতিবাদ করেছেন। অথচ ইউনুসের পুলিশ তাদের ওপর জলকামান ছুড়েছিল। সেই হামলায় বাচ্চাসহ এক শিক্ষিকা আহত হয়েছিলেন। লাঠিপেটায় আহত হয়েছিলেন
৫০ জনেরও বেশি শিক্ষক। শিক্ষকদের ওপর এই সরকারের কেন এত ক্ষোভ? ইউনুস গং কি দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিতে চায়? নতুন ধরনের মওদুদী বা তালেবানি শিক্ষা প্রবর্তন করতে চায়? অবৈধ সরকারের এসব পরিকল্পনা দেশের মানুষ বাস্তবায়ন হতে দেবে না।
মারা যান। জঙ্গি আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা ইউনুস নিজের নামের শুরুতে অধ্যাপক ব্যবহার করেন, ব্যক্তিজীবনে শিক্ষকতা করেছেন, ডলারের বিনিময়ে তার কাছ থেকে রক্তচোষা ব্যবসার সবক নেন অনেকেই। কিন্তু তার কাছে শিক্ষকদের জীবনের কোন দাম নেই, যদি থাকতো তাহলে শান্তিপূর্নভাবে শিক্ষকদের দাবি নিয়ে আলোচনা করে সমাধানে পৌছাতেন। মানুষ গড়ার কারিগরদের ওপর জলকামান, লাঠিচার্জ, সাউন্ডগ্রেনেডের ব্যবহার করতেন না। শিক্ষকদের এই আন্দোলন ছিল শান্তিপুর্ন। তারা কোথায় ভাংচুর করেননি, রাস্তা আটকে রাখেন নি, কোন সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় আগুন দেননি। পুলিশ তাদের ওপর বারবার বলপ্রয়োগ করলেও তারা অহিংসভাবে প্রতিবাদ করেছেন। অথচ ইউনুসের পুলিশ তাদের ওপর জলকামান ছুড়েছিল। সেই হামলায় বাচ্চাসহ এক শিক্ষিকা আহত হয়েছিলেন। লাঠিপেটায় আহত হয়েছিলেন
৫০ জনেরও বেশি শিক্ষক। শিক্ষকদের ওপর এই সরকারের কেন এত ক্ষোভ? ইউনুস গং কি দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিতে চায়? নতুন ধরনের মওদুদী বা তালেবানি শিক্ষা প্রবর্তন করতে চায়? অবৈধ সরকারের এসব পরিকল্পনা দেশের মানুষ বাস্তবায়ন হতে দেবে না।



