ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
টানাপোড়েন : ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
দু-একদিনের মধ্যে সুখবর আসছে: জামায়াতের আমির
সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক চলছে
ভারত ইস্যু গভীরভবে পর্যবেক্ষণ করছে বিএনপি
‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে রক্ষার আহ্বান’
আ’লীগের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও মিথ্যে সংবাদের প্রতিবাদ
আ.লীগের মতো আচরণ করলে তাদের মতো পরিণতি হবে আমাদের: ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা দুই হাজার মানুষকে খুন করেছেন। গত ১৫-১৬ বছরে সব রকমভাবে আমাদের নির্যাতন করা হয়েছে।
বিএনপি- জামায়াত করার কারণে আমাদের জেলে রাখা হয়েছে। নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের মতো আচরণ করলে তাদের মতো আমাদের পরিণতি হবে৷
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলা ঈদগাহ ময়দানে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত জনসভায় এসব বলেন তিনি৷
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীকে ক্ষমা করেন না৷ তিনি যাকে খুশি মালিক বানান আবার যাকে খুশি ফকির বানিয়ে দেন৷ শেখ হাসিনা নিজেকে রাজরানি মনে করেছিলেন। তাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে। গণভবনে ছাত্র-জনতার আগমন দেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে ভারতে
পালিয়েছেন৷ প্রভাবশালী হাসিনা ভয়ে ভারতে গিয়ে করুণ অবস্থায় আশ্রয় নিয়েছেন৷ তিনি বলেন, আমি নিজে এগারো বার কারাবরণ করেছি। যারা আমাদের ওপর নির্যাতন করেছে, আমাদের শাসন করেছে, জমি দখল করেছে- তারা এখন জেলে৷ বিএনপি-জামায়াতের মানুষকে নির্যাতন করার জন্য তারা আয়নাঘর বানিয়েছিল। গোলাম আজমের ছেলে আজমীকে আট বছর ধরে আয়নাঘরে নির্যাতন করেছে৷ আমাদের অনেক নেতাকর্মীকে তারা গুম করেছে। এখনো অনেক মানুষের খবর আমরা পাইনি৷ সীমান্তে গুলি করলে কড়া জবাব দেওয়া হবে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ভারত সীমান্তে আমাদের গুলি করে। আমরা ভালোভাবে থাকতে চাই। তবে গুলি করলে প্রতিবাদ করা হবে৷ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা আমাদের দিতে হবে। আমাদের সবার কাছে প্রিয় হতে হবে৷ আওয়ামী লীগের মতো
আচরণ করলে তাদের মতো আমাদের পরিণতি হবে৷ ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে তিনি বলেন, উনি বলতেন খেলা হবে, পালাব না৷ পালালে দেশের বাইরে যাব না৷ আমার বাসায় আসবেন৷ এখন তিনি কোথায় চলে গেছেন, তা দেশবাসীও জানে না৷ অনেকে বলে, ভারতে চলে গেছেন। এ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে ছিলেন বলেই আজ পালিয়ে যেতে হয়েছে৷ এসময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমীন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি জামাল উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক আবু তাহেরসহ জেলা বিএনপি ও এর অন্য অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পালিয়েছেন৷ প্রভাবশালী হাসিনা ভয়ে ভারতে গিয়ে করুণ অবস্থায় আশ্রয় নিয়েছেন৷ তিনি বলেন, আমি নিজে এগারো বার কারাবরণ করেছি। যারা আমাদের ওপর নির্যাতন করেছে, আমাদের শাসন করেছে, জমি দখল করেছে- তারা এখন জেলে৷ বিএনপি-জামায়াতের মানুষকে নির্যাতন করার জন্য তারা আয়নাঘর বানিয়েছিল। গোলাম আজমের ছেলে আজমীকে আট বছর ধরে আয়নাঘরে নির্যাতন করেছে৷ আমাদের অনেক নেতাকর্মীকে তারা গুম করেছে। এখনো অনেক মানুষের খবর আমরা পাইনি৷ সীমান্তে গুলি করলে কড়া জবাব দেওয়া হবে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ভারত সীমান্তে আমাদের গুলি করে। আমরা ভালোভাবে থাকতে চাই। তবে গুলি করলে প্রতিবাদ করা হবে৷ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা আমাদের দিতে হবে। আমাদের সবার কাছে প্রিয় হতে হবে৷ আওয়ামী লীগের মতো
আচরণ করলে তাদের মতো আমাদের পরিণতি হবে৷ ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে তিনি বলেন, উনি বলতেন খেলা হবে, পালাব না৷ পালালে দেশের বাইরে যাব না৷ আমার বাসায় আসবেন৷ এখন তিনি কোথায় চলে গেছেন, তা দেশবাসীও জানে না৷ অনেকে বলে, ভারতে চলে গেছেন। এ দেশের মানুষের বিরুদ্ধে ছিলেন বলেই আজ পালিয়ে যেতে হয়েছে৷ এসময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমীন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি জামাল উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক আবু তাহেরসহ জেলা বিএনপি ও এর অন্য অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।