
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্বাধীনতা দিবস শুধু উদযাপন নয়, দায়িত্বও মনে করিয়ে দেয়: আফ্রিদি

‘ট্রাম্প পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির উপস্থিতি প্রয়োজন নেই’

‘ট্রাম্প পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির উপস্থিতি প্রয়োজন নেই’

বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে বিপুল অঙ্কের মানহানি মামলার হুমকি মেলানিয়ার

ইসরায়েল পুড়ছে রেকর্ড তাপমাত্রায়

ইতালি উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকা ডুবে ২৬ জনের মৃত্যু

ভারতকে পাক সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকি, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
‘আমাকে বাঁচাও’ লিখে প্রেমিকার মেসেজ, এরপরই মিলল মরদেহ

প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন এক তরুণী। কিন্তু এতে ছিল বাড়ির আপত্তি। শেষ পর্যন্ত সেই প্রেমই হয়ে উঠল তার মৃত্যুর কারণ। প্রেমিককে পাঠানো আতঙ্ক-ভরা শেষ মেসেজের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মিললে ওই তরুণীর মরদেহ।
সম্প্রতি এমনই ঘটনা ঘটেছে ভারতের গুজরাটের বানাসকাঁঠা জেলায়। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর, প্রথমে আত্মহত্যা বলে প্রচার করা হলেও, পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে শ্বাসরোধ করে হত্যার তথ্য। অভিযোগের আঙুল উঠেছে তরুণীর বাবা ও চাচার দিকে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিহত তরুণীর নাম চন্দ্রিকা চৌধুরী (১৮)। তার প্রেমিক হরিশ চৌধুরীর সঙ্গে সম্পর্ক মানতে নারাজ ছিলেন পরিবারের লোকজন। তারা চাইছিলেন চন্দ্রিকার বিয়ে অন্যত্র দিতে। কিন্তু মেয়েটি সেই বিয়েতে রাজি ছিল না। তাকে পরিবারের লোকজন মেরে
ফেলতে পারে, এ কথা আগেই প্রেমিককে জানিয়েছিলেন তিনি। গত ২৪ জুন গভীর রাতে ইনস্টাগ্রামে হরিশকে তরুণী বলেন, আমাকে নিয়ে যাও, নয়তো বাড়ির লোক জোর করে বিয়ে দেবে। বিয়েতে রাজি না হলে মেরে ফেলবে। আমাকে বাঁচাও। এর কয়েক ঘণ্টা পরই দান্তিয়া গ্রামের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় তার মরদেহ। প্রথমে আত্মহত্যার খবর ছড়ালেও, পরে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন হরিশ। বানাসকাঁঠার সহকারী পুলিশ সুপার সুমন নালা জানান, প্রাথমিক তদন্তে দেখা যায়, চন্দ্রিকার মৃত্যু স্বাভাবিক নয়। মৃত্যুর পর ডাক্তার দেখানো হয়নি, তড়িঘড়ি দাহ করে দেয়া হয়। পরিবারের ঘনিষ্ঠ কাউকে খবর দেওয়া হয়নি, পালানপুরে পড়াশোনা করা ভাই পর্যন্ত কিছু জানতে পারেনি। এতে পুলিশের সন্দেহ আরও বাড়ে। তদন্তে উঠে
এসেছে, ঘটনার কয়েক দিন আগে হরিশের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন চন্দ্রিকা। তবে পরিবারের অভিযোগে পুলিশ তাদের খুঁজে বের করে এবং চন্দ্রিকাকে বাড়িতে ফিরিয়ে দেয়। কিন্তু ২৪ জুন রাতে যদি চন্দ্রিকা বিয়েতে রাজি না হন, তবে তাকে খুন করার ছক কষেছিলেন বাবা সেধাভাই প্যাটেল ও চাচা শিবাভাই প্যাটেল। পুলিশের দাবি, তিন ধাপে সেই খুনের পরিকল্পনা কার্যকর করা হয়। প্রথমে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ওয়া হয় চন্দ্রিকাকে, পরে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় এবং সবশেষে দেহ ঝুলিয়ে রেখে আত্মহত্যার খবর ছড়ানো হয়। রাতে যারা মরদেহ দেখেছিলেন, তারা ভেবেছিলেন আত্মহত্যা। কিন্তু সকালে পরিবার দাবি করে, এটি অস্বাভাবিক মৃত্যু। প্রযুক্তিগত তথ্য, পরিস্থিতিগত প্রমাণ এবং বয়ান বিশ্লেষণ করে পুলিশ
নিশ্চিত হয়, এটি একটি ‘পরিকল্পিত ও সাজানো খুন’। থানারদ থানায় খুনের মামলা দায়ের হয়। চন্দ্রিকার চাচাসহ দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে তার বাবা এখনও পলাতক।
ফেলতে পারে, এ কথা আগেই প্রেমিককে জানিয়েছিলেন তিনি। গত ২৪ জুন গভীর রাতে ইনস্টাগ্রামে হরিশকে তরুণী বলেন, আমাকে নিয়ে যাও, নয়তো বাড়ির লোক জোর করে বিয়ে দেবে। বিয়েতে রাজি না হলে মেরে ফেলবে। আমাকে বাঁচাও। এর কয়েক ঘণ্টা পরই দান্তিয়া গ্রামের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় তার মরদেহ। প্রথমে আত্মহত্যার খবর ছড়ালেও, পরে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন হরিশ। বানাসকাঁঠার সহকারী পুলিশ সুপার সুমন নালা জানান, প্রাথমিক তদন্তে দেখা যায়, চন্দ্রিকার মৃত্যু স্বাভাবিক নয়। মৃত্যুর পর ডাক্তার দেখানো হয়নি, তড়িঘড়ি দাহ করে দেয়া হয়। পরিবারের ঘনিষ্ঠ কাউকে খবর দেওয়া হয়নি, পালানপুরে পড়াশোনা করা ভাই পর্যন্ত কিছু জানতে পারেনি। এতে পুলিশের সন্দেহ আরও বাড়ে। তদন্তে উঠে
এসেছে, ঘটনার কয়েক দিন আগে হরিশের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন চন্দ্রিকা। তবে পরিবারের অভিযোগে পুলিশ তাদের খুঁজে বের করে এবং চন্দ্রিকাকে বাড়িতে ফিরিয়ে দেয়। কিন্তু ২৪ জুন রাতে যদি চন্দ্রিকা বিয়েতে রাজি না হন, তবে তাকে খুন করার ছক কষেছিলেন বাবা সেধাভাই প্যাটেল ও চাচা শিবাভাই প্যাটেল। পুলিশের দাবি, তিন ধাপে সেই খুনের পরিকল্পনা কার্যকর করা হয়। প্রথমে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে ওয়া হয় চন্দ্রিকাকে, পরে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় এবং সবশেষে দেহ ঝুলিয়ে রেখে আত্মহত্যার খবর ছড়ানো হয়। রাতে যারা মরদেহ দেখেছিলেন, তারা ভেবেছিলেন আত্মহত্যা। কিন্তু সকালে পরিবার দাবি করে, এটি অস্বাভাবিক মৃত্যু। প্রযুক্তিগত তথ্য, পরিস্থিতিগত প্রমাণ এবং বয়ান বিশ্লেষণ করে পুলিশ
নিশ্চিত হয়, এটি একটি ‘পরিকল্পিত ও সাজানো খুন’। থানারদ থানায় খুনের মামলা দায়ের হয়। চন্দ্রিকার চাচাসহ দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে তার বাবা এখনও পলাতক।