ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
মোদি সরকার প্রকল্প থেকে বাদ দিলেন ‘মহাত্মা গান্ধী’র নাম
সাইকেলে চড়ে ১৮ হাজার কিমি পথ পাড়ি
হংকংয়ের গণমাধ্যমকর্মীকে মুক্তি দিতে ট্রাম্পের অনুরোধ, যুক্তরাজ্যের নিন্দা
আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি
সিরিয়ার ফার্স্টলেডি লতিফা আল-দ্রুবি প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক একমঞ্চে হাজির হয়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছেন। তিনি তুরস্কের আনতালিয়ায় ১১-১৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ‘আনতালিয়া ডিপ্লোমেসি ফোরাম’-এ অংশ নেন। সেখানে তিনি তুরস্কের ফার্স্টলেডি এমিনে এরদোগানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
এই সম্মেলনে বিশ্বের নানা দেশের কূটনীতিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বেরা অংশ নেন। লতিফা আল-দ্রুবির উপস্থিতি আরব মিডিয়ার নজর কেড়ে নিয়েছে।
এর আগে তাকে সবসময়ই কালো আরব ঐতিহ্যবাহী পোশাকে দেখা যেত। তবে এই ফোরামে তিনি তুর্কি ফার্স্টলেডির মতোই কিছুটা মুক্ত ও আধুনিক পোশাকে হাজির হন।
সাক্ষাতের পর এমিনে এরদোগান সামাজিক মাধ্যমে লেখেন, ‘আমরা একসঙ্গে সিরিয়ার নারী ও শিশুদের জীবন উন্নত করার কিছু প্রকল্প নিয়ে
আলোচনা করেছি। আশা করি এই উদ্যোগগুলো শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিয়ে আসবে।’ এই অনুষ্ঠান ছিল লতিফা আল-দ্রুবির প্রথম আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ, যা তার স্বামী আহমাদ আল-শারার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে তার প্রথম প্রকাশ্য উপস্থিতি। লতিফা ১৯৮৪ সালে সিরিয়ার হোমসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আরবি ভাষা ও সাহিত্যে মাস্টার্স করেছেন এবং তিন ছেলের মা। আহমাদ আল-শারা, যিনি আগে আবু মোহাম্মদ আল-জুলানি নামে পরিচিত ছিলেন, এখন এক নতুন ভাবমূর্তি গড়ে তুলতে চাইছেন। স্ত্রীর আন্তর্জাতিক উপস্থিতির মাধ্যমে তিনি সিরিয়ার সরকারকে আরও মধ্যপন্থী ও আধুনিকভাবে তুলে ধরতে চাইছেন।
আলোচনা করেছি। আশা করি এই উদ্যোগগুলো শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিয়ে আসবে।’ এই অনুষ্ঠান ছিল লতিফা আল-দ্রুবির প্রথম আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ, যা তার স্বামী আহমাদ আল-শারার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে তার প্রথম প্রকাশ্য উপস্থিতি। লতিফা ১৯৮৪ সালে সিরিয়ার হোমসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আরবি ভাষা ও সাহিত্যে মাস্টার্স করেছেন এবং তিন ছেলের মা। আহমাদ আল-শারা, যিনি আগে আবু মোহাম্মদ আল-জুলানি নামে পরিচিত ছিলেন, এখন এক নতুন ভাবমূর্তি গড়ে তুলতে চাইছেন। স্ত্রীর আন্তর্জাতিক উপস্থিতির মাধ্যমে তিনি সিরিয়ার সরকারকে আরও মধ্যপন্থী ও আধুনিকভাবে তুলে ধরতে চাইছেন।



