
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজা নিয়ে জাতিসংঘের ৭২ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে যা আছে

গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধকে গণহত্যা বলছে জাতিসংঘের তদন্ত সংস্থা

কাতারে আর হামলা চালাবে না ইসরায়েল: ট্রাম্প

নেপাল, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, তবে কি দক্ষিণ এশিয়া জেন-জি বিপ্লবের উর্বর ভূমি?

পরামর্শ ছাড়াই মন্ত্রী নিয়োগে নেপালে ফের বিক্ষোভ

আলজেরিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

লন্ডনে বাংলাদেশি মাকে ‘বর্ণবাদী’ মন্তব্য, ছেলের ওপর হামলা
আগামী সপ্তাহে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

আগামী সপ্তাহে নিউ ইয়র্কে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ সম্মেলনে তারা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র স্বীকৃতি প্রদানের উদ্যোগে যোগ দিচ্ছে লুক্সেমবার্গ।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর নেতৃত্বে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র স্বীকৃতি আন্দোলন ত্বরান্বিত হয়েছে। এর পেছনে কারণ, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের পর থেকে গাজায় দুই বছর ধরে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল।
লুক্সেমবার্গের প্রধানমন্ত্রী লুক ফ্রিডেন সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘সাম্প্রতিক মাসগুলোতে পরিস্থিতি অনেকটাই খারাপ হয়েছে। ইউরোপ এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এখন দেখাচ্ছে যে, দুই রাষ্ট্র সমাধান এখনও প্রাসঙ্গিক।’
তিনি আরও বলেন, ‘এজন্য লুক্সেমবার্গ সরকার আগামী সপ্তাহের দুই রাষ্ট্র সমাধান সংক্রান্ত সম্মেলনে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র স্বীকৃতিতে যোগ দিতে যাচ্ছে।’
জুলাইতে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ জানিয়েছিলেন, শীঘ্রই ফ্রান্সও ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেবে। এরপর থেকে আরও একটি
ডজনের বেশি পশ্চিমা দেশ একই ঘোষণা করেছে। ইসরাইলের মন্ত্রীরা এই ঘোষণাগুলোকে ‘সন্ত্রাসকে পুরস্কৃত করা’ হিসেবে সমালোচনা করেছেন। জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য দেশের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ ইতিমধ্যেই ১৯৮৮ সালে নির্বাসিত ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের ঘোষণা করা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সম্প্রতি, জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে দুটি রাষ্ট্র সমাধানের জন্য ‘স্পষ্ট, সময়নিষ্ঠ ও অপরিবর্তনীয় পদক্ষেপ’ গ্রহণের ঘোষণাপত্রকে বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যেখানে হামাসকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ইসরাইল এবং তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই রাষ্ট্র স্বীকৃতি উদ্যোগকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছে। মার্কো রুবিও সোমবার বলেন, এটি হামাসকে ‘সাহসী’ করেছে, যারা এখনও ৪৮ জন বন্দী ধরে রেখেছে, এদের মধ্যে ২০–২২ জন জীবিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত সপ্তাহে ঘোষণা করেছেন,
‘কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হবে না,’ এবং পশ্চিম তীরের বিতর্কিত ই-১ বসতি সম্প্রসারণ পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়ার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।
ডজনের বেশি পশ্চিমা দেশ একই ঘোষণা করেছে। ইসরাইলের মন্ত্রীরা এই ঘোষণাগুলোকে ‘সন্ত্রাসকে পুরস্কৃত করা’ হিসেবে সমালোচনা করেছেন। জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য দেশের প্রায় তিন-চতুর্থাংশ ইতিমধ্যেই ১৯৮৮ সালে নির্বাসিত ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের ঘোষণা করা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সম্প্রতি, জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে দুটি রাষ্ট্র সমাধানের জন্য ‘স্পষ্ট, সময়নিষ্ঠ ও অপরিবর্তনীয় পদক্ষেপ’ গ্রহণের ঘোষণাপত্রকে বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যেখানে হামাসকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। ইসরাইল এবং তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই রাষ্ট্র স্বীকৃতি উদ্যোগকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছে। মার্কো রুবিও সোমবার বলেন, এটি হামাসকে ‘সাহসী’ করেছে, যারা এখনও ৪৮ জন বন্দী ধরে রেখেছে, এদের মধ্যে ২০–২২ জন জীবিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত সপ্তাহে ঘোষণা করেছেন,
‘কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হবে না,’ এবং পশ্চিম তীরের বিতর্কিত ই-১ বসতি সম্প্রসারণ পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়ার জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।