
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভারতের যুদ্ধবিমান ধ্বংস করা পাইলটদের পুরস্কৃত করল পাকিস্তান

সুদানে কলেরার প্রাদুর্ভাব বেড়েছে, প্রাণহানি অন্তত ৪০

ফিলপস প্রদর্শন করলো ডিজিটাল ব্যাংকিং উদ্ভাবন

‘পশ্চিমতীর স্টাইলে’ ইউক্রেন দখলের রুশ-মার্কিন পরিকল্পনা ফাঁস

পশ্চিমতীরে আরও বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা ইসরাইলের

স্বাধীনতা দিবস শুধু উদযাপন নয়, দায়িত্বও মনে করিয়ে দেয়: আফ্রিদি

‘ট্রাম্প পুতিন বৈঠকে জেলেনস্কির উপস্থিতি প্রয়োজন নেই’
অস্ট্রেলিয়ার বিমানে আগুনের গোলা, যা জানাল বেইজিং

বিরোধপূর্ণ দক্ষিণ চীন সাগরে অস্ট্রেলিয়ার একটি পুনরুদ্ধার বিমানে চীনের যুদ্ধবিমান থেকে আগুনের গোলা নিক্ষেপের অভিযোগ উঠেছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বিভাগ জানিয়েছে, সম্প্রতি দক্ষিণ চীন সাগরে বিতর্কিত জলসীমায় অস্ট্রেলিয়ার পি-৮ বিমানে চীনের বিমানবাহিনী জে-১৬ থেকে আগুনের গোলা নিক্ষেপ করে।
যদিও বেইজিংয়ের তরফ থেকে এ খবর অস্বীকার করা হয়। খবর হংকং পোস্টের।
অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রিচার্ড মার্লেস এবিসি নিউজকে বলেছেন, চীনা বিমানটি বিপজ্জনকভাবে আমাদের বিমানের কাছে এসেছিল। প্রায় ৩০ মিটার দূরত্বে চীনা বিমানটি মারাত্মকভাবে আমাদের বিমানকে অতিক্রম করে যায়। এ সময় চীনা বিমান থেকে আগুনের গোলা নিক্ষেপ করা হয়।
তবে মার্লেস বলেন, সৌভাগ্যবশত আমাদের কোনো কর্মী ও পি-৮ বিমানের কোনো ক্ষতি হয়নি।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়,
অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বিভাগ আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের সামরিক বাহিনীর কাছে অভিযোগ করেছে। এতে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়া আশা করছেন চীনসহ সব দেশ তাদের সামরিক অভিযান নিরাপদ ও পেশাগত দায়িত্ব বজায় রাখবে। অন্যদিকে বেইজিং কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দাবি করেছে, ঘটনাটি তাদের আকাশসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ হিসেবে দেখছে। এক সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেন, অস্ট্রেলিয়া চীনের জাতীয় নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলেছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীন সংযম প্রদর্শনের জন্য যথাযথ, আইনি ও পেশাদার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষা বিভাগ আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের সামরিক বাহিনীর কাছে অভিযোগ করেছে। এতে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়া আশা করছেন চীনসহ সব দেশ তাদের সামরিক অভিযান নিরাপদ ও পেশাগত দায়িত্ব বজায় রাখবে। অন্যদিকে বেইজিং কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দাবি করেছে, ঘটনাটি তাদের আকাশসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশ হিসেবে দেখছে। এক সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেন, অস্ট্রেলিয়া চীনের জাতীয় নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলেছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, চীন সংযম প্রদর্শনের জন্য যথাযথ, আইনি ও পেশাদার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।