
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসরায়েল পুড়ছে রেকর্ড তাপমাত্রায়

ইতালি উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকা ডুবে ২৬ জনের মৃত্যু

ভারতকে পাক সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকি, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

নতুন আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন পুতিন, দাবি জেলেনস্কির

ইন্দোনেশিয়ায় ৬ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প

গাজায় আশা জাগাতে ‘কূটনৈতিক প্রচেষ্টা’ কাজে লাগাচ্ছে তুরস্ক: এরদোগান

ইমরানের জামিন আবেদন নিয়ে পাঞ্জাব সরকারকে নোটিশ দিল সুপ্রিম কোর্ট
অন্ধকারে কিউবার কোটি মানুষ

জাতীয় গ্রিডে গোলযোগের কারণে কিউবাজুড়ে মারাত্মক বিদ্যুৎবিভ্রাট দেখা দিয়েছে। সিএনএন বলছে, শুক্রবার রাতে কিউবার বিদ্যুতের মূল সরবরাহ লাইনে সমস্যা দেখা দিলে প্রায় এক কোটি মানুষ অন্ধকারে ডুবে যায়।
বড় ধরনের এই বিদ্যুৎবিভ্রাটের সত্যতা এক বার্তায় নিশ্চিত করেছে দেশটির জ্বালানি ও খনি মন্ত্রণালয়।
ওই বার্তায় বলা হয়েছে, আজ রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে দিজমেরো সাবস্টেশনে একটি সমস্যার কারণে কিউবার পশ্চিমে বিদ্যুৎ উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং জাতীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থাতেও বিপর্যয় দেখা দিয়েছে।
গ্রিড মেরামত করে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক অবস্থায় আনার কাজ চলছে বলেও জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। সিএনএনের একটি ভিডিওতে রাজধানী হাভানার পথঘাট ও ভবনগুলোকে অন্ধকারে ডুবে থাকতে এবং লোকজনকে বৈদ্যুতিক টর্চ নিয়ে রাস্তায়
চলাফেরা করতে দেখা গেছে। ভঙ্গুর অবকাঠামো, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতার সঙ্গে লম্বা সময় ধরেই হিমশিম অবস্থা ক্যারিবীয় দেশটির। এর মধ্যে বড় ধরনের এই বিদ্যুৎ বিপর্যয়কে সরকারের ধারাবাহিক ব্যর্থতার আরেকটি ঘটনা হিসেবে দেখা হচ্ছে। কিউবার দুর্বল জ্বালানি খাতকে আরও ধসিয়ে দেওয়ার জন্য দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাগুলো দায়ী করে আসছিলেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প আগের মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকার সময় কিউবার ওপর নিষেধাজ্ঞার পরিধি বেড়েছিল। তবে দেশটির কমিউনিস্ট সরকারের অবকাঠামোতে বিনিয়োগের অভাবকেও দায়ী করেছেন সমালোচকরা। অক্টোবরেও প্রায় এক সপ্তাহের জন্য বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিল কিউবা। সে সময় দেশটির বেশিরভাগ অংশে বিদ্যুৎবিভ্রাট দেখা দিয়েছিল, যা ছিল গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক।
চলাফেরা করতে দেখা গেছে। ভঙ্গুর অবকাঠামো, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতার সঙ্গে লম্বা সময় ধরেই হিমশিম অবস্থা ক্যারিবীয় দেশটির। এর মধ্যে বড় ধরনের এই বিদ্যুৎ বিপর্যয়কে সরকারের ধারাবাহিক ব্যর্থতার আরেকটি ঘটনা হিসেবে দেখা হচ্ছে। কিউবার দুর্বল জ্বালানি খাতকে আরও ধসিয়ে দেওয়ার জন্য দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞাগুলো দায়ী করে আসছিলেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প আগের মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকার সময় কিউবার ওপর নিষেধাজ্ঞার পরিধি বেড়েছিল। তবে দেশটির কমিউনিস্ট সরকারের অবকাঠামোতে বিনিয়োগের অভাবকেও দায়ী করেছেন সমালোচকরা। অক্টোবরেও প্রায় এক সপ্তাহের জন্য বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছিল কিউবা। সে সময় দেশটির বেশিরভাগ অংশে বিদ্যুৎবিভ্রাট দেখা দিয়েছিল, যা ছিল গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক।