ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রংপুরে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যা : নির্বাচিত সরকারকে উৎখাতের পর দেশে এখন কিসের রাজত্ব চলছে?
ঝিনাইদহ শত্রুমুক্ত: পশ্চিমাঞ্চলীয় রণাঙ্গনে যৌথবাহিনীর জয়যাত্রা অব্যাহত
চরম প্রতিকূলতাতেও অটুট জনসমর্থন: আওয়ামী লীগকে ছাড়া নির্বাচন চায় না দেশের ৬৯ শতাংশ মানুষ
আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতির মারপ্যাঁচ: ঢাকায় মার্কিন যুদ্ধ-বিশেষজ্ঞদের উপস্থিতি
বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘ফ্যাসিবাদ’ ও ‘সন্ত্রাসের রাজত্ব’ কায়েমের অভিযোগ
পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সখ্য: জাতীয় নিরাপত্তা ও অর্থনীতি চরম ঝুঁকির মুখে
ছয় বছরের শান্তি, মাত্র ছয় মাসেই নরক : নোবেলজয়ী ইউনুস সরকারের আরেকটি অর্জন সুন্দরবনে!
সাবেক এসবিপ্রধানের কক্ষ থেকে টাকা সরানোর ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্যের কমিটি
পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলামের কক্ষ থেকে ২৫ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়ার ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।
কমিটিতে প্রধান করা হয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর স্পেশাল সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রোটেকশন ব্যাটালিয়নের (এসপিবিএন) ডিআইজি গোলাম কিবরিয়াকে (অতিরিক্ত আইজিপি সুপার নিউমারারি)। কমিটিকে অবিলম্বে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
কমিটির প্রধান গোলাম কিবরিয়া আজ বুধবার বলেন, কমিটির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কমিটির কাজ হলো এসবির সাবেক প্রধানের কক্ষে সেদিন প্রকৃতপক্ষে কী ঘটেছিল, তা নির্ণয় করা। তদন্ত শেষে কমিটি প্রতিবেদন জমা দেবে।
পুলিশের একাধিক সূত্র জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে ব্যয় করার জন্য ৩ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের কাছ থেকে
২৫ কোটি টাকা এনে নিজের কক্ষে রেখেছিলেন এসবিপ্রধান মনিরুল ইসলাম। কিন্তু সেই টাকা বিতরণ করার আগেই ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। ওই দিন থেকে আর অফিসে যাননি মনিরুল। কিন্তু তার কক্ষে ২৫ কোটি টাকা থাকার তথ্যটি এসবির কয়েকজন কর্মকর্তা জানতেন। তারা এসবি কার্যালয়ের ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা ও ইন্টারনেট বন্ধ রেখে ৬ থেকে ১২ আগস্টের মধ্যে কোনো এক সময়ে মনিরুলের কক্ষ থেকে ওই টাকা সরিয়ে নেন। এর সঙ্গে পুলিশের তৎকালীন একজন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) ও একজন অতিরিক্ত ডিআইজি জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে গণমাধ্যমে খবর বের হওয়ার পর পুলিশ সদর দপ্তর তদন্ত কমিটি গঠন করে। জানা যায়, টাকা
সরিয়ে নেওয়ার সময় তারা ‘গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট’ আছে উল্লেখ করে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই এসবিপ্রধানের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেন। ৬ আগস্ট কৌশলে এসবি কার্যালয়ের সব সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ করা হয়। বিসিএস ১৫ ব্যাচের পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলামের বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে। তিনি শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পুলিশে সবচেয়ে প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের একজন হিসেবে পরিচিত ছিলেন। গত ১৩ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। আগের দিন মনিরুলকে এসবিপ্রধানের পদ থেকে সরিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়। তার স্ত্রী বিসিএস ১৭তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা সায়লা ফারজানা। সম্প্রতি তাঁকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি)
করা হয়েছে।
২৫ কোটি টাকা এনে নিজের কক্ষে রেখেছিলেন এসবিপ্রধান মনিরুল ইসলাম। কিন্তু সেই টাকা বিতরণ করার আগেই ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। ওই দিন থেকে আর অফিসে যাননি মনিরুল। কিন্তু তার কক্ষে ২৫ কোটি টাকা থাকার তথ্যটি এসবির কয়েকজন কর্মকর্তা জানতেন। তারা এসবি কার্যালয়ের ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা ও ইন্টারনেট বন্ধ রেখে ৬ থেকে ১২ আগস্টের মধ্যে কোনো এক সময়ে মনিরুলের কক্ষ থেকে ওই টাকা সরিয়ে নেন। এর সঙ্গে পুলিশের তৎকালীন একজন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) ও একজন অতিরিক্ত ডিআইজি জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে গণমাধ্যমে খবর বের হওয়ার পর পুলিশ সদর দপ্তর তদন্ত কমিটি গঠন করে। জানা যায়, টাকা
সরিয়ে নেওয়ার সময় তারা ‘গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট’ আছে উল্লেখ করে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরপরই এসবিপ্রধানের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে দেন। ৬ আগস্ট কৌশলে এসবি কার্যালয়ের সব সিসিটিভি ক্যামেরা বন্ধ করা হয়। বিসিএস ১৫ ব্যাচের পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলামের বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে। তিনি শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পুলিশে সবচেয়ে প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের একজন হিসেবে পরিচিত ছিলেন। গত ১৩ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনে তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। আগের দিন মনিরুলকে এসবিপ্রধানের পদ থেকে সরিয়ে পুলিশ সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়। তার স্ত্রী বিসিএস ১৭তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা সায়লা ফারজানা। সম্প্রতি তাঁকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি)
করা হয়েছে।



