ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সাংবাদিক ও প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলার ঘটনায় ১০ দেশের তীব্র নিন্দা
অবৈধ ইউনুস সরকারের ব্যর্থতায় গণমাধ্যম ধ্বংস
প্রেস সচিব শফিকের উস্কানিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম সংকটে
“আমি বিএনপি চাই না জামায়াতও চাই না, আওয়ামী লীগ না থাকলে আমি ভোট দিবো না” – জনতার কথা
‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মত কেউ বাংলাদেশে পয়দা হয়নাই, আওয়ামী লীগ বীরের বেশে দেশে ফিরে আসবে” –জনতার কন্ঠ
অবৈধ দখলদার সরকারের শাসনে জনরোষ, ঘরে ঘরে অসন্তোষ
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ছিল না, দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জড়িত অভিযোগের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রিন্সিপাল ডেপুটি স্পোকসপারসন বেদান্ত প্যাটেল বলেছেন, দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ছিল না। তবে যুক্তরাষ্ট্র ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
স্থানীয় সময় সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাতে চীনের প্রভাব ও যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চান। তিনি বলেন, বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ইতোমধ্যেই একমাস পার করেছে। গত ৫ আগস্ট ও তার পূর্ববর্তী সময়ে অস্থিরতার পরে যুক্তরাষ্ট্র কিভাবে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে— বিশেষ
করে গণতান্ত্রিক নির্বাচন আয়োজনে — জড়িত হওয়ার পরিকল্পনা করছে? এবং দ্বিতীয় বিষয়টি হচ্ছে, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে হওয়া ছাত্র-জনতার বিক্ষোভে চীনা প্রভাবের দাবি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এই পরিস্থিতিকে কীভাবে মূল্যায়ন করে এবং এই অঞ্চলে কি কোনো কৌশলগত উদ্বেগ আছে বলে মনে করছে কিনা? জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান উপ-মুখপাত্র বলেন, আরেক প্রশ্নে ওই সাংবাদিক জানতে চান, বাংলাদেশে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছে বলে কিছু ভারতীয় সংবাদমাধ্যম অভিযোগ করেছে। এই অভিযোগ মার্কিন-ভারত সম্পর্ককে চাপে ফেলতে পারে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে এম আর প্যাটেল বলেন, আমি সেই প্রতিবেদনগুলো দেখিনি। তবে আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে পারি, সেগুলো সত্য নয়। এই কারণেই হয়তো আমি তাদের দেখিনি।
করে গণতান্ত্রিক নির্বাচন আয়োজনে — জড়িত হওয়ার পরিকল্পনা করছে? এবং দ্বিতীয় বিষয়টি হচ্ছে, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে হওয়া ছাত্র-জনতার বিক্ষোভে চীনা প্রভাবের দাবি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এই পরিস্থিতিকে কীভাবে মূল্যায়ন করে এবং এই অঞ্চলে কি কোনো কৌশলগত উদ্বেগ আছে বলে মনে করছে কিনা? জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান উপ-মুখপাত্র বলেন, আরেক প্রশ্নে ওই সাংবাদিক জানতে চান, বাংলাদেশে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছে বলে কিছু ভারতীয় সংবাদমাধ্যম অভিযোগ করেছে। এই অভিযোগ মার্কিন-ভারত সম্পর্ককে চাপে ফেলতে পারে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে এম আর প্যাটেল বলেন, আমি সেই প্রতিবেদনগুলো দেখিনি। তবে আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে পারি, সেগুলো সত্য নয়। এই কারণেই হয়তো আমি তাদের দেখিনি।



