রপ্তানি খাতে ইডিএফ সংকট – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
     ৪:০৮ অপরাহ্ণ

রপ্তানি খাতে ইডিএফ সংকট

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৪:০৮ 221 ভিউ
রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ বিতরণ কমিয়ে দেওয়ায় বড় অঙ্কের এলসি খুলতে বিপাকে পড়েছেন রপ্তানিকারকরা। একদিকে ডলার সংকটের কারণে উদ্যোক্তারা নতুন এলসি খুলতে ব্যাংক থেকে পর্যাপ্ত ডলারের জোগান পাচ্ছেন না, অন্যদিকে ইডিএফ থেকেও ব্যাংকগুলোর নতুন ঋণের জোগান চাহিদা অনুযায়ী দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ফলে রপ্তানি খাতে বড় অঙ্কের এলসি খুলতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে ডলারের জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে। এতে কাঁচামাল আমদানিতে বিলম্ব ঘটছে। সংশ্লিষ্ট এলসির বিপরীতে রপ্তানিতেও দেরি হচ্ছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রপ্তানি খাতে। জানা গেছে, করোনার সময় রপ্তানি খাতকে উৎসাহিত করতে তহবিলের আকার বাড়িয়ে ৭০০ কোটি ডলার করা হয়। একইসঙ্গে সুদের হার কমিয়ে

২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। এতে রপ্তানিকারকরা এ শিল্পের কাঁচামাল আমদানি করতে সহজে এবং কম সুদে বৈদেশিক মুদ্রায় ঋণের জোগান পেতেন। ফলে দ্রুত এলসি খুলে কম সময়ের মধ্যে পণ্য আমদানি করে রপ্তানি করতে পারতেন। কিন্তু গত বছরের গোড়ার দিকে আইএমএফের সঙ্গে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তির সময় তারা রিজার্ভ থেকে ডলার নিয়ে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করা অর্থ বাদ দিয়ে নিট রিজার্ভের হিসাব প্রকাশ করার শর্ত আরোপ করে। এ কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইডিএফ তহবিলের আকার ছোট করার সিদ্ধান্ত নেয়। একদিকে সুদের হার বৃদ্ধি, অন্যদিকে তহবিল থেকে ঋণের জোগান কমিয়ে দেওয়ায় রপ্তানিকারকদের খরচ যেমন বেড়েছে, তেমনি ডলার প্রাপ্তিতেও সমস্যা হচ্ছে। দেশের অর্থনীতির স্বার্থেই

রপ্তানি খাত নিরুৎসাহিত হয় এমন সিদ্ধান্ত কাঙ্ক্ষিত নয়। আগে ব্যাংক নিজস্ব উৎস থেকে ডলারের জোগান দিয়ে দ্রুত এলসি খুলত; পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তহবিল থেকে সমপরিমাণ ডলার ঋণ হিসাবে নিয়ে নিত। কিন্তু ডলার সংকটের কারণে এ নিয়ম থেকে সরে আসে ব্যাংকগুলো। নির্ভরশীলতা বাড়ে ইডিএফ তহবিলের ওপর। কিন্তু তহবিল ছোট করে ফেলায় রপ্তানিকারকদের জন্য সংকট আরও বেড়েছে। এক্ষেত্রে ঋণের সুদ বৃদ্ধি কিংবা তহবিল হ্রাস নয়, বরং রপ্তানির নামে অর্থ পাচারের মতো যেসব অপচেষ্টা ডলার সংকটের জন্য দায়ী, তা নিরসনে কর্তৃপক্ষকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের আকার বাড়ানোর মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ বিতরণ হ্রাসের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে, এটাই

প্রত্যাশা।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
যে দেশে একাত্তরে তিরিশ লাখ মানুষ শহীদ হলো, সেখানে এখন পাকিস্তানের পতাকা কীভাবে ওড়ে? উগ্রপন্থী ওসমান হাদির কফিনে পতাকা থাকলেও ছিল না সুদানে নিহত সেনাদের কফিনে নজরুল-জয়নুল-কামরুল বনাম ছাপড়ি টোকাই হাদি: এ লজ্জা কোথায় রাখি! প্রেস সচিব শফিকের উস্কানিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম সংকটে মার্কিন পরিকল্পনায় নির্বাচন বানচালের দ্বারপ্রান্তে জামায়াত আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে আমরা রিকশাওয়ালারাও নামবো” — রিকশাচালক যারা লুটপাট, হাত কাটা, পা কাটা, চোখ তোলা, নির্যাতন করে, নারীদের ধর্ষণ করে তারা কি বেহেশতে যাবে?” –জননেত্রী শেখ হাসিনা ভোট আওয়ামী লীগকেই দিবো, আর কাকে দিবো? শেখ হাসিনাকে আবারো চাই” –জনমত হাদির হত্যাকারী ভারতের পালিয়ে গেছে এমন কোনো প্রমাণ নেই। অবৈধ সরকারের উপদেষ্টা, সমন্বয়ক,রাতারাতি তারা আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হয়ে কোটিপতি হয়ে গেছে বাংলাদেশের সংস্কৃতির মেরুদণ্ড ভাঙার এক নির্লজ্জ প্রচেষ্টা সরকার আসবে এবং যাবে, কিন্তু বাংলাদেশকে আমরা ‘দুর্বৃত্ত রাষ্ট্রে’ (Rogue Nation) পরিণত হতে দেব না বাংলাদেশে হিংসার নেপথ্যে পাকিস্তানের ‘ঢাকা সেল’? ভারতের গোয়েন্দা রিপোর্টে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য কারা হেফাজতে ফের মৃত্যু: বিনা চিকিৎসায় আ.লীগ নেতাকে ‘পরিকল্পিত হত্যার’ অভিযোগ গণমাধ্যমের বর্তমান ভূমিকা ও দেশের পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শেখ হাসিনা: ‘আমার সময়ে সমালোচনার পূর্ণ স্বাধীনতা ছিল’ বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগের মাঝেই বড় পদক্ষেপ! ৭১-এর যুদ্ধে লড়া ব্যাটেলিয়ন মোতায়েন ত্রিপুরায় ধর্ম অবমাননা’র গুজবে সংখ্যালঘু নিধন: বিচারহীনতার সংস্কৃতি ও মব জাস্টিসের ভয়াবহ বিস্তার ছাত্রনেতার মুখোশে গুন্ডামি: রাকসু জিএসের ‘সন্ত্রাসী’ আস্ফালন খুলনায় এনসিপির বিভাগীয় প্রধান মোতালেব শিকদার গুলিবিদ্ধ ‘মৌলবাদীরা ভারত-বিদ্বেষ উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছে’: টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে রোকেয়া প্রাচী