রপ্তানি খাতে ইডিএফ সংকট – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
     ৪:০৮ অপরাহ্ণ

রপ্তানি খাতে ইডিএফ সংকট

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৪:০৮ 225 ভিউ
রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ বিতরণ কমিয়ে দেওয়ায় বড় অঙ্কের এলসি খুলতে বিপাকে পড়েছেন রপ্তানিকারকরা। একদিকে ডলার সংকটের কারণে উদ্যোক্তারা নতুন এলসি খুলতে ব্যাংক থেকে পর্যাপ্ত ডলারের জোগান পাচ্ছেন না, অন্যদিকে ইডিএফ থেকেও ব্যাংকগুলোর নতুন ঋণের জোগান চাহিদা অনুযায়ী দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ফলে রপ্তানি খাতে বড় অঙ্কের এলসি খুলতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে ডলারের জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে। এতে কাঁচামাল আমদানিতে বিলম্ব ঘটছে। সংশ্লিষ্ট এলসির বিপরীতে রপ্তানিতেও দেরি হচ্ছে। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রপ্তানি খাতে। জানা গেছে, করোনার সময় রপ্তানি খাতকে উৎসাহিত করতে তহবিলের আকার বাড়িয়ে ৭০০ কোটি ডলার করা হয়। একইসঙ্গে সুদের হার কমিয়ে

২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। এতে রপ্তানিকারকরা এ শিল্পের কাঁচামাল আমদানি করতে সহজে এবং কম সুদে বৈদেশিক মুদ্রায় ঋণের জোগান পেতেন। ফলে দ্রুত এলসি খুলে কম সময়ের মধ্যে পণ্য আমদানি করে রপ্তানি করতে পারতেন। কিন্তু গত বছরের গোড়ার দিকে আইএমএফের সঙ্গে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তির সময় তারা রিজার্ভ থেকে ডলার নিয়ে বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করা অর্থ বাদ দিয়ে নিট রিজার্ভের হিসাব প্রকাশ করার শর্ত আরোপ করে। এ কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইডিএফ তহবিলের আকার ছোট করার সিদ্ধান্ত নেয়। একদিকে সুদের হার বৃদ্ধি, অন্যদিকে তহবিল থেকে ঋণের জোগান কমিয়ে দেওয়ায় রপ্তানিকারকদের খরচ যেমন বেড়েছে, তেমনি ডলার প্রাপ্তিতেও সমস্যা হচ্ছে। দেশের অর্থনীতির স্বার্থেই

রপ্তানি খাত নিরুৎসাহিত হয় এমন সিদ্ধান্ত কাঙ্ক্ষিত নয়। আগে ব্যাংক নিজস্ব উৎস থেকে ডলারের জোগান দিয়ে দ্রুত এলসি খুলত; পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তহবিল থেকে সমপরিমাণ ডলার ঋণ হিসাবে নিয়ে নিত। কিন্তু ডলার সংকটের কারণে এ নিয়ম থেকে সরে আসে ব্যাংকগুলো। নির্ভরশীলতা বাড়ে ইডিএফ তহবিলের ওপর। কিন্তু তহবিল ছোট করে ফেলায় রপ্তানিকারকদের জন্য সংকট আরও বেড়েছে। এক্ষেত্রে ঋণের সুদ বৃদ্ধি কিংবা তহবিল হ্রাস নয়, বরং রপ্তানির নামে অর্থ পাচারের মতো যেসব অপচেষ্টা ডলার সংকটের জন্য দায়ী, তা নিরসনে কর্তৃপক্ষকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের আকার বাড়ানোর মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ বিতরণ হ্রাসের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে, এটাই

প্রত্যাশা।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
নিউ-জার্সিতে হাসপাতালের পানিতে মরণঘাতী ব্যাকটেরিয়া, মৃত ২ প্রেমের প্রস্তাবে ‘না’, অতঃপর বন্দুক হামলা ইউনুস সরকারের অধীনে সংখ্যালঘু হওয়া মানেই মৃত্যুর অপেক্ষা। গুম কমিশনে সাক্ষ্যদাতা জঙ্গিরাই আবার বোমা বানাচ্ছে, যাদের সাক্ষ্যে জঙ্গিবিরোধী পুলিশ কর্মকর্তারা গ্রেপ্তার বাঙালী নারীদের উপর পাক হানাদারদের বর্বরতার ইতিহাস ও পরবর্তীতে হানাদারদের ক্যাম্প উড়িয়ে দেবার বিরত্ব গাঁথা শোনালেন একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা শিশু মিয়া যে দুইদিনই বাঁচি দেশটাত যেনো শান্তিতে থাকতে পারি” – বীর মুক্তিযোদ্ধা ফিরোজা বেগম — “যুদ্ধের আগেই বাঙালি সৈনিকদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাটা ছড়ায় গেছে, বঞ্চনাটা এত বেশি হয়েছে যে কোন বাঙালি সৈনিক এর (মুক্তিযুদ্ধের) বাইরে থাকেনি” –বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান চৌধুরী ডেভিল হান্টের নামে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক মব সন্ত্রাস চালানো হচ্ছে মিছিলে খালেদা জিয়ার উপস্থিতি ও শেখ হাসিনার ওপর প্রাণঘাতী হামলা রাজনীতির বাঁকবদল: শেখ হাসিনার মানবিকতা বনাম ঐতিহাসিক তিক্ততা—একটি বিশ্লেষণধর্মী পর্যালোচনা রাজনৈতিক ও ধর্মভিত্তিক সহিংসতার ঘটনায় উদ্বেগঃ বাংলাদেশে গুরুতর মানবিক সংকটের শঙ্কা মার্কিন থিংকট্যাংক সিএফআর-এর স্বতন্ত্র প্রার্থী তাসনিম জারার মনোনয়ন জমায় বাধা: সার্ভার ডাউন দেখিয়ে জামাতী প্রসাশনের ইচ্ছাকৃত প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি! একুশে ফেব্রুয়ারি-সরস্বতী পূজার ছুটি বাতিল, সরকারের সিদ্ধান্তে তীব্র বিতর্ক অপ্রতিরোধ্য এক দেয়ালের অবসান ঘটল খালেদা জিয়ার মৃত্যুর দিন রুমিনসহ ৯ নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি জমি বিরোধে সন্ত্রাসী হামলা, কক্সবাজারে যুবদল নেতা খুন বরগুনায় এয়ারগান দিয়ে কারারক্ষীর পাখি শিকার ইউনুস সরকারের অধীনে সংখ্যালঘু হওয়া মানেই মৃত্যুর অপেক্ষা। কমিউনিটি ক্লিনিক ও প্রশ্নবিদ্ধ প্রশাসন,জবাবদিহি কোথায়? হাদী হত্যা: দুবাই থেকে ভিডিও বার্তায় নিজেকে নির্দোষ দাবি মাসুদের, দায় চাপালেন জামায়াতের ওপর