ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
১৪ ডিসেম্বর হানাদারমুক্ত হয় যমুনাপাড়ের শহর সিরাজগঞ্জ
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
‘বিদেশি হাতের ছায়ায়’ নির্বাচনের ছক, দেশ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইউনূস: সজীব ওয়াজেদ
খাকি পোশাকের আড়ালে এক ‘পিশাচের’ উত্থান: ২৮তম বিসিএস-এর ‘মীরজাফর’ ডিসি সামী
সুদানের আবেইতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আহত ১৪ সেনার মধ্যে ৬ জন মারা গেছেন
১৪ ডিসেম্বর: বুদ্ধিজীবী হত্যার রক্তাক্ত ইতিহাসে আজও উদাস বাংলা
হাদির ওপর হামলা কি পূর্বপরিকল্পিত ‘সাজানো নাটক’? নেপথ্যে বিশ্বাসভাজন ‘গুপ্ত’ বন্ধু ও ইমেজ সংকটের সমীকরণ
পাঁচ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
কক্সবাজারের টেকনাফে নাফনদে মাছ ধরতে যাওয়া পাঁচ বাংলাদেশি জেলেকে নৌকাসহ ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে মিয়ানমারের আরাকান আর্মির সদস্যদের বিরুদ্ধে। সোমবার (৭ অক্টোবর) বিকেলে টেকনাফের নয়াপাড়া নাফনদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সোমবার তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হলেও বিষয়টি জানাজানি হয় মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) দুপুরে।
এ তথ্য নিশ্চিত করে টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবদুস সালাম বলেন, ৫ জেলেকে মিয়ানমারের কোনো বাহিনী ধরে নিয়ে গেছে। তাদের কারা নিয়ে গেছে সেটি নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে সে দেশে চলমান যুদ্ধে রাখাইন রাজ্য আরকান আর্মির দখলে। তাই ধারণা করা হচ্ছে, আরকান আর্মি সদস্যরা তাদের নিয়ে গেছে।
অপহৃত জেলেরা হলেন রাশেদ হোসেন মো. বোরহান,
সাইফুল ইসলাম, মোহাম্মদ রাসেল ও মোহাম্মদ আলম। তারা সবাই টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা। স্থানীয় জেলেদের ধারণা, সোমবার সকালে প্রতিদিনের মতো টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা আবদুল মজিদের মালিকাধীনসহ ৩টি নৌকা নাফনদে মাছ শিকারে যায়। এ সময় আরকান আর্মির সদস্যরা অস্ত্র-সশস্ত্র নিয়ে জেলেদের ধাওয়া করে। এতে দুটি নৌকার মাঝিরা পালিয়ে আসতে পারলেও একটি নৌকাসহ ৫ মাঝিকে তারা ধরে নিয়ে যায়। অপহরণের শিকার জেলে মোহাম্মদ আলমের মা হামিদা খাতুন বলেন, আমার ছেলেসহ ৫ জেলেকে আরকান আর্মির লোকজন ধরে নিয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ছেলের কোনো খোঁজখবর পাইনি। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী বলেন, জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়ার খবর পেয়েছি। এ বিষয়ে কোস্ট গার্ড
ও বিজিবি সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। আশা করি তাদের দ্রুত ফেরত আনতে পারব।
সাইফুল ইসলাম, মোহাম্মদ রাসেল ও মোহাম্মদ আলম। তারা সবাই টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা। স্থানীয় জেলেদের ধারণা, সোমবার সকালে প্রতিদিনের মতো টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা আবদুল মজিদের মালিকাধীনসহ ৩টি নৌকা নাফনদে মাছ শিকারে যায়। এ সময় আরকান আর্মির সদস্যরা অস্ত্র-সশস্ত্র নিয়ে জেলেদের ধাওয়া করে। এতে দুটি নৌকার মাঝিরা পালিয়ে আসতে পারলেও একটি নৌকাসহ ৫ মাঝিকে তারা ধরে নিয়ে যায়। অপহরণের শিকার জেলে মোহাম্মদ আলমের মা হামিদা খাতুন বলেন, আমার ছেলেসহ ৫ জেলেকে আরকান আর্মির লোকজন ধরে নিয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ছেলের কোনো খোঁজখবর পাইনি। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আদনান চৌধুরী বলেন, জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়ার খবর পেয়েছি। এ বিষয়ে কোস্ট গার্ড
ও বিজিবি সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। আশা করি তাদের দ্রুত ফেরত আনতে পারব।



