ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশ থেকে ফেরা সেই রুশ জাহাজ ডুবে গেল সাগরে
পদ্মা একীভূতকরণের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো এক্সিম ব্যাংক
রেমিট্যান্সের ডলারে দেওয়া যাবে সর্বোচ্চ ১২৩ টাকা
পেনশন পুনঃস্থাপনের বয়সসীমা কমিয়ে ১০ বছর করার দাবি
সোনার দাম কমল
পদ্মার এক বোয়াল ৫২ হাজার টাকায় বিক্রি
ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়নে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগে নীতিমালা
পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৫ হাজার ৯৬ কোটি টাকা
অক্টোবর মাসের প্রথম পাঁচ দিনে দেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে ৪২ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৮ কোটি ৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (ডলার ১২০ টাকা ধরে) পাঁচ হাজার ৯৬ কোটি টাকা।
উল্লেখ্য, সেপ্টেম্বরের একই সময়ে দেশে এসেছিল ৪১ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। সে হিসাবে চলতি মাসে বেড়েছে প্রবাসীদের রেমিট্যান্সপ্রবাহ। রোববার (৬ অক্টোবর) এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে জানা যায়, চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম ৫ দিনে দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১০ কোটি ৮০ লাখ ২০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৫০ লাখ
২০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩০ কোটি ২ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে দেশে ৬৫৪ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরে একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৪৯০ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার। এর আগে, গত জুন মাসে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসার পর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রবাসী আয় এসেছিল প্রায় ১৯১ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম আয় ছিল। তবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায়
গত আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। আর সেপ্টেম্বরে এসেছে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সর্ববৃহৎ শ্রমবাজার হলো সৌদি আরব। মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটি থেকেই সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসত একটি সময়। কিন্তু গত দুই বছর বেশি প্রবাসী আয় আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। রেমিট্যান্স আসার ক্ষেত্রে এ মুহূর্তে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর সৌদি আরব থেকে আসছে তৃতীয় সর্বোচ্চ।
২০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩০ কোটি ২ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৪ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে দেশে ৬৫৪ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরে একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৪৯০ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার। এর আগে, গত জুন মাসে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসার পর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে প্রবাসী আয় এসেছিল প্রায় ১৯১ কোটি মার্কিন ডলার, যা গত ১০ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম আয় ছিল। তবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করে। এর ধারাবাহিকতায়
গত আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। আর সেপ্টেম্বরে এসেছে চলতি অর্থবছরের সর্বোচ্চ ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সর্ববৃহৎ শ্রমবাজার হলো সৌদি আরব। মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটি থেকেই সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসত একটি সময়। কিন্তু গত দুই বছর বেশি প্রবাসী আয় আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। রেমিট্যান্স আসার ক্ষেত্রে এ মুহূর্তে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর সৌদি আরব থেকে আসছে তৃতীয় সর্বোচ্চ।